ক্রীড়া ডেস্ক
মৌসুমের শেষ দিকে এসে একের পর এক পয়েন্ট হারালে কার না মাথা ঠিক থাকে? সেটিও আবার শুরু থেকে শিরোপার দৌড়ে থাকার পর পর হুট করে সেই দৌড় থেকে ছিটকে গেলে! লিভারপুলের কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ ও ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহরও যেন মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। নয়তো সবার এমন উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় দুজনের!
আটালান্টার কাছে দুই লেগ মিলে হারের পর ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে গিয়েছিল লিভারপুল। বিদায়ের সেই ক্ষত তরতাজা থাকতেই গুডিসন পার্কে মার্সিসাইড ডার্বিতে এভারটনের বিপক্ষে হেরে কার্যত ছিটকে পড়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা দৌড় থেকে। আর্সেনাল ও ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে লিগে যে শিরোপা লড়াই জমিয়ে তুলেছিল তাতে বড় ধাক্কা খায় অলরেডরা।
তবে যেটুকু আশা ছিল, সেটিও শেষ হয়ে যায় পরের ম্যাচে। লিভারপুল ড্র করে বসে ওয়েস্ট হামের মাঠে। সেই ম্যাচেই ক্লপের সঙ্গে বাগ বিতণ্ডা হয় সালাহর। ম্যাচটিতে শুরুর একাদশে ছিলেন সালাহ। দ্বিতীয়ার্ধে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মিসরীয় ফরোয়ার্ড। কিন্তু ৭৭ মিনিটে সমতায় ফেরে ওয়েস্ট হাম। তখন ডাগআউটে দাঁড়ানো ক্লপকে উদ্দেশ্য করে কী যেন বলেন নামার প্রস্তুতি নেওয়া সালাহ। গুরু-শিষ্যের প্রায় লেগেই যাচ্ছিল। তবে সতীর্থরা এসে সরিয়ে নেন সালাহকে। পরে তিনি মাঠে নামলেও দলকে সমতায় ফেরাতে পারেননি।
সেই ম্যাচের পর সালাহ বলেন, ‘আমি যদি আজ কথা বলি তবে আগুন ধরে যাবে।’ অথচ অ্যানফিল্ডে নিজের শেষ মৌসুম কাটানো ক্লপের সঙ্গে এর আগে কখনো তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়েছে, এমনটি দেখা যায়নি। বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে ২০১৫ সালে লিভারপুলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১৭ সালে রোমা থেকে সালাহকে আনেন তিনি। দুজনের জুটিতে অলরেডরা লম্বা সময়ের শিরোপা খরা ঘুচিয়ে জিতেছে প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। দুজনের রসায়নও ছিল অসাধারণ।
গত সপ্তাহে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে ম্যাচের সেই ঘটনার পর সালাহ গণমাধ্যমে কথা বললেও চুপ ছিলেন ক্লপ। তবে লিভারপুল কোচ আজ জানিয়েছেন, সালাহর সঙ্গে তাঁর ঝামেলা মিটে গেছে। আগামী পরশু লিগে টটেনহামের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে খেলবে লিভারপুল। তার আগে ক্লপ বললেন, ‘কোনো সমস্যা নেই। কোনো সমস্যা নেই। আমরা এটি নিয়ে পুরোপুরিই ঠিক আছি। এটি একটি অ-গল্প।’
মৌসুমের শেষ দিকে এসে একের পর এক পয়েন্ট হারালে কার না মাথা ঠিক থাকে? সেটিও আবার শুরু থেকে শিরোপার দৌড়ে থাকার পর পর হুট করে সেই দৌড় থেকে ছিটকে গেলে! লিভারপুলের কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ ও ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহরও যেন মেজাজ ঠিক রাখা কঠিন হয়ে পড়েছিল। নয়তো সবার এমন উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় দুজনের!
আটালান্টার কাছে দুই লেগ মিলে হারের পর ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ছিটকে গিয়েছিল লিভারপুল। বিদায়ের সেই ক্ষত তরতাজা থাকতেই গুডিসন পার্কে মার্সিসাইড ডার্বিতে এভারটনের বিপক্ষে হেরে কার্যত ছিটকে পড়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা দৌড় থেকে। আর্সেনাল ও ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে লিগে যে শিরোপা লড়াই জমিয়ে তুলেছিল তাতে বড় ধাক্কা খায় অলরেডরা।
তবে যেটুকু আশা ছিল, সেটিও শেষ হয়ে যায় পরের ম্যাচে। লিভারপুল ড্র করে বসে ওয়েস্ট হামের মাঠে। সেই ম্যাচেই ক্লপের সঙ্গে বাগ বিতণ্ডা হয় সালাহর। ম্যাচটিতে শুরুর একাদশে ছিলেন সালাহ। দ্বিতীয়ার্ধে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর মাঠে নামার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মিসরীয় ফরোয়ার্ড। কিন্তু ৭৭ মিনিটে সমতায় ফেরে ওয়েস্ট হাম। তখন ডাগআউটে দাঁড়ানো ক্লপকে উদ্দেশ্য করে কী যেন বলেন নামার প্রস্তুতি নেওয়া সালাহ। গুরু-শিষ্যের প্রায় লেগেই যাচ্ছিল। তবে সতীর্থরা এসে সরিয়ে নেন সালাহকে। পরে তিনি মাঠে নামলেও দলকে সমতায় ফেরাতে পারেননি।
সেই ম্যাচের পর সালাহ বলেন, ‘আমি যদি আজ কথা বলি তবে আগুন ধরে যাবে।’ অথচ অ্যানফিল্ডে নিজের শেষ মৌসুম কাটানো ক্লপের সঙ্গে এর আগে কখনো তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়েছে, এমনটি দেখা যায়নি। বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে ২০১৫ সালে লিভারপুলের দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১৭ সালে রোমা থেকে সালাহকে আনেন তিনি। দুজনের জুটিতে অলরেডরা লম্বা সময়ের শিরোপা খরা ঘুচিয়ে জিতেছে প্রিমিয়ার লিগ ও চ্যাম্পিয়নস লিগ। দুজনের রসায়নও ছিল অসাধারণ।
গত সপ্তাহে ওয়েস্ট হামের বিপক্ষে ম্যাচের সেই ঘটনার পর সালাহ গণমাধ্যমে কথা বললেও চুপ ছিলেন ক্লপ। তবে লিভারপুল কোচ আজ জানিয়েছেন, সালাহর সঙ্গে তাঁর ঝামেলা মিটে গেছে। আগামী পরশু লিগে টটেনহামের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে খেলবে লিভারপুল। তার আগে ক্লপ বললেন, ‘কোনো সমস্যা নেই। কোনো সমস্যা নেই। আমরা এটি নিয়ে পুরোপুরিই ঠিক আছি। এটি একটি অ-গল্প।’
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর’—সময় এখন সাবিনাদের জয়ধ্বনি করার। দেশের অন্যান্য খেলায় যখন হার আর হার, যখন হতাশার সাগরে ভাসছে ক্রিকেটও। তখন মেয়েদের ফুটবল ভেসেছে সাফল্যের উচ্ছ্বাসে।
৩ ঘণ্টা আগেকাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় আজ বাংলাদেশ নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার অভিযানে। নেপালের জন্য সেটা ছিল ‘প্রতিশোধের’ মিশন। রঙ্গশালায় শেষ হাসি হেসেছে সাবিনা খাতুনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। নারী সাফের দ্বিতীয় শিরোপা বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকদের উৎসর্গ করতে চায় বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বহু বাধা। কখনো দল নির্বাচন নিয়ে তৃতীয় কারও বাগড়া, কখনো ড্রেসিংরুমে অশান্তির আগুন। মুখ বুঝেই সব সয়েছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার। শেষ পর্যন্ত গতকাল সাবিনারা ট্রফি হাতে নেওয়ার পরই বলে দিলেন গুডবাই। যদিও এই ইংলিশ কোচের সঙ্গে বাফুফের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম
৫ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর সেই কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালায় উড়ল বাংলাদেশের পতাকা। আবারও নেপালকে হারিয়ে শিরোপা ধরে রাখল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। গতবারের মতো এবারও সাবিনা খাতুনদের বাংলাদেশ দলকে বরণ করা হবে ছাদখোলা বাসে।
৫ ঘণ্টা আগে