ক্রীড়া ডেস্ক
সময়টা ভালো যাচ্ছিল না লিওনেল মেসির। গতকাল ইন্টার মায়ামির হয়ে ফেরার ম্যাচে গোল পাওয়ার আগে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগছিলেন তিনি। এমন কঠিন সময়ই আবার তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ ওঠে। মেক্সিকোর ক্লাব মন্টেরের ড্রেসিংরুমে গিয়ে নাকি চিৎকার করেছেন তিনি।
এক সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন বিষয়টি সামনে নিয়ে আসলেও কী কারণে মেসি এমনটা করেছিলেন তা জানায়নি সংবাদমাধ্যমটি। তবে গতকাল পুরো বিষয়টি জানা গেছে। মেসিকে নাকি ‘বামন’ বলে সম্বোধন করেছিলেন মন্টেরের সহকারী কোচ নিকো সানচেজ। এ জন্য প্রতিপক্ষের ড্রেসিংরুমে গিয়ে চিৎকার করেছিলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। সে সময় তাঁর সঙ্গে জর্দি আলবা, লুইস সুয়ারেজ এবং কোচ জেরার্দো মার্তিনোও ছিলেন।
মেসিকে ‘বামন’ বলার ভিডিও ফাঁস হওয়ায় গতকাল সামাজিক মাধ্যমে ক্ষমা চেয়েছেন মন্টেরের সহকারী কোচ সানচেজ। অবশ্য ক্ষমা চাওয়ার ভিডিওতে একবারের জন্যও মেসির নাম উচ্চারণ করেননি তিনি। তিনি বলেছেন, ‘বামনটি ছিল, শয়তানের মুখ নিয়ে। সে আমার মুখের পাশে মুষ্টিবদ্ধ হাত রেখে বলে, আপনি নিজেকে কী মনে করেন? তবে আমি তার দিকে তাকাইনি, আমার দৃষ্টি ছিল দূরে। আমি কখনো উত্তর দিইনি। পরিস্থিতি খারাপ হয়ে গিয়েছিল।’
সানচেজের ভিডিওটি ফাঁস করে ফক্স স্পোর্টস এমএক্স। ভিডিওতে শুধু মেসিকেই গালি দেননি সানচেজ, কোচ মার্তিনোকেও দিয়েছেন। ভিডিওতে মন্টেরের সহকারী কোচ বলেছেন, ‘টাটা মার্তিনো, কী দরিদ্র এক পুতুল। তাকে সামনে পেয়ে বলেছিলাম, বোকা, তুমি কাঁদবে? বোকা, তুমি কাঁদবে? কী দারুণ এক পুতুল!’
সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে মেসির কাছে ক্ষমা না চাইলেও মার্তিনোর কাছে চেয়েছেন সানচেজ। তিনি বলেছেন, ‘যেহেতু আমি জেরার্দো মার্তিনেজকে চিনি না তাই অসম্মানজনক আচরণ করেছি। এর জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আমিও তাদের মতোই একজন আর্জেন্টাইন। আর সব সময় চাইব ক্লাবের পাশে থাকতে। কারণ এখানে আমি দায়িত্ব নিতে এসেছি।’
ঘটনাটি ঘটেছিল কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের শেষ আটের ম্যাচে। গত ৫ এপ্রিল হওয়া প্রথম লেগে মন্টেরেরকে আতিথেয়তা দিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। সেদিন ২–১ গোলে হেরে যাওয়া ম্যাচে খেলেননি মেসি। ম্যাচ শেষ হওয়ার পরেই টানালে ঘটনাটি ঘটেছিল।
সময়টা ভালো যাচ্ছিল না লিওনেল মেসির। গতকাল ইন্টার মায়ামির হয়ে ফেরার ম্যাচে গোল পাওয়ার আগে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটে ভুগছিলেন তিনি। এমন কঠিন সময়ই আবার তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ ওঠে। মেক্সিকোর ক্লাব মন্টেরের ড্রেসিংরুমে গিয়ে নাকি চিৎকার করেছেন তিনি।
এক সূত্রের বরাত দিয়ে ইএসপিএন বিষয়টি সামনে নিয়ে আসলেও কী কারণে মেসি এমনটা করেছিলেন তা জানায়নি সংবাদমাধ্যমটি। তবে গতকাল পুরো বিষয়টি জানা গেছে। মেসিকে নাকি ‘বামন’ বলে সম্বোধন করেছিলেন মন্টেরের সহকারী কোচ নিকো সানচেজ। এ জন্য প্রতিপক্ষের ড্রেসিংরুমে গিয়ে চিৎকার করেছিলেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। সে সময় তাঁর সঙ্গে জর্দি আলবা, লুইস সুয়ারেজ এবং কোচ জেরার্দো মার্তিনোও ছিলেন।
মেসিকে ‘বামন’ বলার ভিডিও ফাঁস হওয়ায় গতকাল সামাজিক মাধ্যমে ক্ষমা চেয়েছেন মন্টেরের সহকারী কোচ সানচেজ। অবশ্য ক্ষমা চাওয়ার ভিডিওতে একবারের জন্যও মেসির নাম উচ্চারণ করেননি তিনি। তিনি বলেছেন, ‘বামনটি ছিল, শয়তানের মুখ নিয়ে। সে আমার মুখের পাশে মুষ্টিবদ্ধ হাত রেখে বলে, আপনি নিজেকে কী মনে করেন? তবে আমি তার দিকে তাকাইনি, আমার দৃষ্টি ছিল দূরে। আমি কখনো উত্তর দিইনি। পরিস্থিতি খারাপ হয়ে গিয়েছিল।’
সানচেজের ভিডিওটি ফাঁস করে ফক্স স্পোর্টস এমএক্স। ভিডিওতে শুধু মেসিকেই গালি দেননি সানচেজ, কোচ মার্তিনোকেও দিয়েছেন। ভিডিওতে মন্টেরের সহকারী কোচ বলেছেন, ‘টাটা মার্তিনো, কী দরিদ্র এক পুতুল। তাকে সামনে পেয়ে বলেছিলাম, বোকা, তুমি কাঁদবে? বোকা, তুমি কাঁদবে? কী দারুণ এক পুতুল!’
সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা ভিডিওতে মেসির কাছে ক্ষমা না চাইলেও মার্তিনোর কাছে চেয়েছেন সানচেজ। তিনি বলেছেন, ‘যেহেতু আমি জেরার্দো মার্তিনেজকে চিনি না তাই অসম্মানজনক আচরণ করেছি। এর জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। আমিও তাদের মতোই একজন আর্জেন্টাইন। আর সব সময় চাইব ক্লাবের পাশে থাকতে। কারণ এখানে আমি দায়িত্ব নিতে এসেছি।’
ঘটনাটি ঘটেছিল কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের শেষ আটের ম্যাচে। গত ৫ এপ্রিল হওয়া প্রথম লেগে মন্টেরেরকে আতিথেয়তা দিয়েছিল ইন্টার মায়ামি। সেদিন ২–১ গোলে হেরে যাওয়া ম্যাচে খেলেননি মেসি। ম্যাচ শেষ হওয়ার পরেই টানালে ঘটনাটি ঘটেছিল।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
২ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৪ ঘণ্টা আগে