ক্রীড়া ডেস্ক
ফুটবল ক্যারিয়ারে লিওনেল মেসির কোনো কিছুতেই আর অপূর্ণতা নেই। যা ছিল সেটিও পেয়েছেন কাতার বিশ্বকাপে। এতে করে নিজেকে প্রমাণের আর কিছু নাই আর্জেন্টাইন অধিনায়কের। নামের পাশে বিশ্বকাপে শিরোপা যুক্ত হওয়ার পর শ্রেষ্ঠত্বের তকমা পেয়েছেন তিনি।
তবে ফুটবলে সবকিছু জিতলেও ক্লাব পরিবর্তন করায় মেসির সামনে একটা চ্যালেঞ্জ এসেছিল। সেটা হলো ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে নিজেকে আবারও সগর্বে প্রতিষ্ঠিত করার। প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজি নাম লেখানোর আগ থেকেই অবশ্য এই চ্যালেঞ্জের মুখে ছিলেন সাতবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
এখন পর্যন্ত মেসি চ্যাম্পিয়নস লিগ চারবার জিতলেও সবগুলোই বার্সেলোনার হয়ে। সর্বশেষটি আবার ২০১৫ সালে। অর্থাৎ, শেষবারের মতো এই ট্রফিতে চুমু এঁকে দিয়েছেন ৮ বছর আগে। এর মাঝে ব্যক্তিগতভাবে অনেক জায়গায় সেরার পুরস্কার এবং দলীয়ভাবে কোপা আমেরিকা ও আজন্ম স্বপ্ন বিশ্বকাপ ধরা দিলেও ছোঁয়া হয় না মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটের শিরোপাটি।
পিএসজিতে এসে নিশ্চয়ই সেই শিরোপাই জেতার লক্ষ্য ছিল মেসির। আর্জেন্টাইন তারকার লক্ষ্যের মতোই এই মঞ্চে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে একের পর এক তারকার হাট বসিয়েছিলেন প্যারিসের ক্লাব। কিলিয়ান এমবাপ্পে-নেইমারের সঙ্গে দুর্দান্ত আক্রমণভাগ গড়তে মেসিকে কিনেছিল তারা। সঙ্গে আরও বেশ কিছু দুর্দান্ত খেলোয়াড়কে কিনে স্কোয়াড সাজিয়েছিল লিগ ওয়ানের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি। বলা যায়, অতি সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট হয়েছে। এই ত্রিফলাকে নিয়ে প্রথম মৌসুমে ব্যর্থ হওয়ার পর এবারও ব্যর্থ হয়েছে তারা।
প্রথম মৌসুমে মেসি নতুন ক্লাবে খাপ খাইতে পারেননি বলে মনে করা হয়েছিল। তাই এবারের মৌসুমে ভালো কিছু করবেন বলে আশা করা হয়। কিন্তু সেই আশায় গুঁড়ে বালি। বায়ার্ন মিউনিখের কাছে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-০ গোলে হেরে বিদায় নিতে হয় শেষ ষোলোয়।
অথচ, এ মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে ছিল পিএসজির আক্রমণভাগের ত্রিফলা। পুরোনো বন্ধু নেইমারের সঙ্গে মেসি আবারও মাঠের রসায়নটা জমিয়ে তুলেছিলেন দুর্দান্তভাবে। সঙ্গে ক্লাবের হয়ে প্রতি মৌসুমেই সেরা পারফরম্যান্স করা এমবাপ্পেও ছিলেন অবিশ্বাস্য ছন্দে। বিশ্বকাপেও তিন তারকার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। তাঁদের সেই পারফরম্যান্সে মুগ্ধ হয়েই নিজেদের ট্রফির শোকেসে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখার আশা বেঁধেছিল পিএসজি। কিন্তু বিশ্বকাপ শেষে নেইমারের চোটে পড়ার মতোই যেন বাকি দুজনের পারফরম্যান্সও পড়ে যায়। যার ফল দলকে আবারও আশায় বুক বাঁধতে হচ্ছে আগামী মৌসুমের দিকে তাকিয়ে।
তবে মৌসুম শেষে মেসিকে পাচ্ছে না নেইমার-এমবাপ্পে। আর্জেন্টাইন তারকাকে ছাড়াই স্বপ্ন পূরণ করতে হবে তাঁদের। আগামী দলবদলে অন্য ক্লাবে যোগ দিচ্ছেন সাবেক বার্সেলোনা তারকা। অনুমতি না নিয়ে সৌদি আরবে ভ্রমণে যাওয়ায় দলের দুই সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা তাঁর বিদায় নিশ্চিত করেছে। ক্যারিয়ারের প্রথমবারের মতো শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে এমন শাস্তি পেয়েছেন তিনি।
পিএসজির হয়ে দুই মৌসুমের ছোট্ট ক্যারিয়ার সুখকর হয়নি মেসির। ক্লাবের হয়ে বড় কোনো শিরোপা বলতে লিগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি। এখন পর্যন্ত ৭১ ম্যাচে গোল করেছেন ৩১ টি। আর সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ৩৪ টি। শেষ দিকে বার্সার কঠিন সময়েও এমন বাজে পারফরম্যান্স করেননি যা পিএসজির হয়ে করেছেন তিনি।
পিএসজির সঙ্গে মেসির ফুটবল রোমান্স না জমার পেছনে বেশ কিছু কারণ তুলে ধরা যেতে পারে—
পিএসজির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর বিষয়
বার্সেলোনার টিকিটাকা ফুটবল ছেড়ে এসে পিএসজির নতুন দর্শনের ফুটবলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়েছে মেসির। শুরুর মৌসুমের চেয়ে এবার কিছুটা মানিয়ে নিলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি আর্জেন্টাইন তারকা। সঙ্গে সাবেক ক্লাবকে যতটা আপন করে নিয়েছিলেন ঠিক সেভাবে নতুন ক্লাবকে হয়তো নিতে পারেননি তিনি। নেতৃত্বে না থাকার সময়ও যেভাবে সবকিছুতেই সামনের সারিতে ছিলেন তা পিএসজির হয়ে দেখা যায়নি। গোলের সঙ্গে দলকে উদ্বুদ্ধ করার বিষয় কিংবা রেফারির কোনো সিদ্ধান্তে প্রতিবাদ করার মতো বিষয়ে।
মাঝমাঠে ভালো সঙ্গীর অভাব
মেসি শুধু গোলই করেন না দলের খেলাও তৈরি করেন। ফলে মাঝমাঠে জাভি-ইনিয়েস্তার সঙ্গে যে রসায়নটা ছিল এখানে এসে তা পাননি। এক মার্কো ভেরাত্তি ছাড়া মাঝমাঠে বল দেওয়া-নেওয়া করার মতো ভালো মিডফিল্ডারের অভাব। অধিকাংশ সময় আবার চোট কিংবা কার্ডে ইতালিয়ান মিডফিল্ডারকে পাশে না পাওয়ারও সমস্যা ছিল।
অতি সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট
আক্রমণের ভাগের তিনজনই তারকা ফুটবলার হওয়ায় নিজেদের স্কিল দেখাতে ব্যস্ত ছিলেন সবাই। ফলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো ছিল না। বার্সাতে মেসি-নেইমার-সুয়ারেজরা যেমন একে অপরকে দিয়ে গোল করাতেন এখানে মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেদের তা করতে দেখা যায়নি। আবার নেইমার-এমবাপ্পের দ্বন্দ্বের বিষয়টিও প্রকাশ্যই ছিল।
বয়সের ছাপ পারফরম্যান্সে পড়েছে
সময়ের সঙ্গে যেমন পরিপক্বতার সম্পর্ক থাকে তেমনি বয়সের সঙ্গে পারফরম্যান্সের বিষয়ও জড়িত। বার্সায় প্রায় দুই দশকের ক্যারিয়ারে নিজের সেরা সময়ে ছিলেন। তখন ক্লাব ফুটবলের একক ও দলীয় সাফল্যের সবকিছুই জিতেছেন। সে সময়কার গতি, ড্রিবলিং ও রিফ্লেক্স এখন আর দেখা যায়। বল পায়ে না থাকলে অধিকাংশ সময়ই মাঠের চারপাশে হাঁটতে দেখা যায় তাঁকে। প্রতিপক্ষকে চাপ দেওয়ার মতো দৌড়ও দেন না তিনি।
ফুটবল ক্যারিয়ারে লিওনেল মেসির কোনো কিছুতেই আর অপূর্ণতা নেই। যা ছিল সেটিও পেয়েছেন কাতার বিশ্বকাপে। এতে করে নিজেকে প্রমাণের আর কিছু নাই আর্জেন্টাইন অধিনায়কের। নামের পাশে বিশ্বকাপে শিরোপা যুক্ত হওয়ার পর শ্রেষ্ঠত্বের তকমা পেয়েছেন তিনি।
তবে ফুটবলে সবকিছু জিতলেও ক্লাব পরিবর্তন করায় মেসির সামনে একটা চ্যালেঞ্জ এসেছিল। সেটা হলো ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের মঞ্চে নিজেকে আবারও সগর্বে প্রতিষ্ঠিত করার। প্রিয় ক্লাব বার্সেলোনা ছেড়ে পিএসজি নাম লেখানোর আগ থেকেই অবশ্য এই চ্যালেঞ্জের মুখে ছিলেন সাতবারের ব্যালন ডি অর জয়ী।
এখন পর্যন্ত মেসি চ্যাম্পিয়নস লিগ চারবার জিতলেও সবগুলোই বার্সেলোনার হয়ে। সর্বশেষটি আবার ২০১৫ সালে। অর্থাৎ, শেষবারের মতো এই ট্রফিতে চুমু এঁকে দিয়েছেন ৮ বছর আগে। এর মাঝে ব্যক্তিগতভাবে অনেক জায়গায় সেরার পুরস্কার এবং দলীয়ভাবে কোপা আমেরিকা ও আজন্ম স্বপ্ন বিশ্বকাপ ধরা দিলেও ছোঁয়া হয় না মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের মুকুটের শিরোপাটি।
পিএসজিতে এসে নিশ্চয়ই সেই শিরোপাই জেতার লক্ষ্য ছিল মেসির। আর্জেন্টাইন তারকার লক্ষ্যের মতোই এই মঞ্চে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণে একের পর এক তারকার হাট বসিয়েছিলেন প্যারিসের ক্লাব। কিলিয়ান এমবাপ্পে-নেইমারের সঙ্গে দুর্দান্ত আক্রমণভাগ গড়তে মেসিকে কিনেছিল তারা। সঙ্গে আরও বেশ কিছু দুর্দান্ত খেলোয়াড়কে কিনে স্কোয়াড সাজিয়েছিল লিগ ওয়ানের বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি। বলা যায়, অতি সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট হয়েছে। এই ত্রিফলাকে নিয়ে প্রথম মৌসুমে ব্যর্থ হওয়ার পর এবারও ব্যর্থ হয়েছে তারা।
প্রথম মৌসুমে মেসি নতুন ক্লাবে খাপ খাইতে পারেননি বলে মনে করা হয়েছিল। তাই এবারের মৌসুমে ভালো কিছু করবেন বলে আশা করা হয়। কিন্তু সেই আশায় গুঁড়ে বালি। বায়ার্ন মিউনিখের কাছে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-০ গোলে হেরে বিদায় নিতে হয় শেষ ষোলোয়।
অথচ, এ মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে ছিল পিএসজির আক্রমণভাগের ত্রিফলা। পুরোনো বন্ধু নেইমারের সঙ্গে মেসি আবারও মাঠের রসায়নটা জমিয়ে তুলেছিলেন দুর্দান্তভাবে। সঙ্গে ক্লাবের হয়ে প্রতি মৌসুমেই সেরা পারফরম্যান্স করা এমবাপ্পেও ছিলেন অবিশ্বাস্য ছন্দে। বিশ্বকাপেও তিন তারকার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। তাঁদের সেই পারফরম্যান্সে মুগ্ধ হয়েই নিজেদের ট্রফির শোকেসে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দেখার আশা বেঁধেছিল পিএসজি। কিন্তু বিশ্বকাপ শেষে নেইমারের চোটে পড়ার মতোই যেন বাকি দুজনের পারফরম্যান্সও পড়ে যায়। যার ফল দলকে আবারও আশায় বুক বাঁধতে হচ্ছে আগামী মৌসুমের দিকে তাকিয়ে।
তবে মৌসুম শেষে মেসিকে পাচ্ছে না নেইমার-এমবাপ্পে। আর্জেন্টাইন তারকাকে ছাড়াই স্বপ্ন পূরণ করতে হবে তাঁদের। আগামী দলবদলে অন্য ক্লাবে যোগ দিচ্ছেন সাবেক বার্সেলোনা তারকা। অনুমতি না নিয়ে সৌদি আরবে ভ্রমণে যাওয়ায় দলের দুই সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা তাঁর বিদায় নিশ্চিত করেছে। ক্যারিয়ারের প্রথমবারের মতো শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে এমন শাস্তি পেয়েছেন তিনি।
পিএসজির হয়ে দুই মৌসুমের ছোট্ট ক্যারিয়ার সুখকর হয়নি মেসির। ক্লাবের হয়ে বড় কোনো শিরোপা বলতে লিগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফি। এখন পর্যন্ত ৭১ ম্যাচে গোল করেছেন ৩১ টি। আর সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন ৩৪ টি। শেষ দিকে বার্সার কঠিন সময়েও এমন বাজে পারফরম্যান্স করেননি যা পিএসজির হয়ে করেছেন তিনি।
পিএসজির সঙ্গে মেসির ফুটবল রোমান্স না জমার পেছনে বেশ কিছু কারণ তুলে ধরা যেতে পারে—
পিএসজির সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর বিষয়
বার্সেলোনার টিকিটাকা ফুটবল ছেড়ে এসে পিএসজির নতুন দর্শনের ফুটবলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সমস্যা হয়েছে মেসির। শুরুর মৌসুমের চেয়ে এবার কিছুটা মানিয়ে নিলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেননি আর্জেন্টাইন তারকা। সঙ্গে সাবেক ক্লাবকে যতটা আপন করে নিয়েছিলেন ঠিক সেভাবে নতুন ক্লাবকে হয়তো নিতে পারেননি তিনি। নেতৃত্বে না থাকার সময়ও যেভাবে সবকিছুতেই সামনের সারিতে ছিলেন তা পিএসজির হয়ে দেখা যায়নি। গোলের সঙ্গে দলকে উদ্বুদ্ধ করার বিষয় কিংবা রেফারির কোনো সিদ্ধান্তে প্রতিবাদ করার মতো বিষয়ে।
মাঝমাঠে ভালো সঙ্গীর অভাব
মেসি শুধু গোলই করেন না দলের খেলাও তৈরি করেন। ফলে মাঝমাঠে জাভি-ইনিয়েস্তার সঙ্গে যে রসায়নটা ছিল এখানে এসে তা পাননি। এক মার্কো ভেরাত্তি ছাড়া মাঝমাঠে বল দেওয়া-নেওয়া করার মতো ভালো মিডফিল্ডারের অভাব। অধিকাংশ সময় আবার চোট কিংবা কার্ডে ইতালিয়ান মিডফিল্ডারকে পাশে না পাওয়ারও সমস্যা ছিল।
অতি সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট
আক্রমণের ভাগের তিনজনই তারকা ফুটবলার হওয়ায় নিজেদের স্কিল দেখাতে ব্যস্ত ছিলেন সবাই। ফলে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ভালো ছিল না। বার্সাতে মেসি-নেইমার-সুয়ারেজরা যেমন একে অপরকে দিয়ে গোল করাতেন এখানে মেসি-নেইমার-এমবাপ্পেদের তা করতে দেখা যায়নি। আবার নেইমার-এমবাপ্পের দ্বন্দ্বের বিষয়টিও প্রকাশ্যই ছিল।
বয়সের ছাপ পারফরম্যান্সে পড়েছে
সময়ের সঙ্গে যেমন পরিপক্বতার সম্পর্ক থাকে তেমনি বয়সের সঙ্গে পারফরম্যান্সের বিষয়ও জড়িত। বার্সায় প্রায় দুই দশকের ক্যারিয়ারে নিজের সেরা সময়ে ছিলেন। তখন ক্লাব ফুটবলের একক ও দলীয় সাফল্যের সবকিছুই জিতেছেন। সে সময়কার গতি, ড্রিবলিং ও রিফ্লেক্স এখন আর দেখা যায়। বল পায়ে না থাকলে অধিকাংশ সময়ই মাঠের চারপাশে হাঁটতে দেখা যায় তাঁকে। প্রতিপক্ষকে চাপ দেওয়ার মতো দৌড়ও দেন না তিনি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে কিংসটাউনে সিরিজের দ্বিতীয় টোয়েন্টিতে চোটে পড়েন সৌম্য সরকার। ফিল্ডিং করার সময় ডান তর্জনী কেটে মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন, লেগেছিল পাঁচটি সেলাইও। চার সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে থাকতে হবে, তখনই বিসিবির চিকিৎসা বিভাগ জানিয়েছিল। সৌম্য এখন সুস্থতার দিকে। চলছে পুনর্বাসন প্রক্রিয়া।
১৭ মিনিট আগেআক্রমণের পর আক্রমণ, দিশেহারা হয়ে ওঠে আল-তাউনের রক্ষণ। কিন্তু ফুটবল তো গোলের খেলা। আক্রমণ যেমনই হোক, কাঙ্ক্ষিত গোলই তো মুখ্য। উল্টো নিজেরাই প্রথমার্ধে গোল হজম করে পিছিয়ে যায় আল নাসর। সফল হতে পারেননি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোও, আইমেরিক লাপোর্তের গোলে কোনোরকম হার এড়ায় তারা।
৪৩ মিনিট আগেস্কটল্যান্ডের কিংবদন্তি ও ব্যালন ডি’অর জয়ী ফুটবলার ডেনিস ল মারা গেছেন। ‘দ্য কিং’ এবং ‘দ্য লম্যান’ নামে পরিচিত ডেনিস ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলেছেন ১১ বছর। ক্লাবটির হয়ে করেছিলেন ৪০৪ ম্যাচে ২৩৭ গোল। ওয়েন রুনি ও ববি চার্লটনের পরে ইউনাইটেডের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনি।
১ ঘণ্টা আগেআজ শুরু থেকে শুরু হচ্ছে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সংস্করণ। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিন মাঠে নামছে বাংলাদেশও। মালয়েশিয়ার বাঙ্গিতে প্রথম ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ নেপাল। বাংলাদেশ সময় দুপুর সাড়ে ১২টায় শুরু হবে ম্যাচটি।
২ ঘণ্টা আগে