ক্রীড়া ডেস্ক
ফ্রান্সকে হারিয়ে ৩৬ বছর পর ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে হুলিয়ান আলভারেসের ছিল অসামান্য অবদান। বিশ্বকাপে ৪টি গোলও করেছেন এই ফরোয়ার্ড। গতকাল গোল না পেলেও পুরো মাঠে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের চাপে রেখেছিলেন আলভারেস।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর এখন আরও একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কারণ, মাস দুয়েক আগেই আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জেতার ইঙ্গিত পেয়েছিলেন আলভারেস। সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তাঁর ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা।
গত অক্টোবরের ইএসপিএন এআরকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আলভারেস নিজেই সেটি জানিয়েছেন। ম্যানসিটি ফরোয়ার্ড বলেছিলেন, ‘বিশ্বকাপ কারা জিততে পারে সেটা নিয়ে পেপ (গার্দিওলা), রদ্রি আর দলের পর্তুগিজ খেলোয়াড়েরা আলোচনা করছিল। খেলোয়াড়দের মুখে পর্তুগাল-ফ্রান্সসহ আরও কয়েকটি ইউরোপিয়ান দলের নাম শুনতে পেলাম। ওদেরকে তখন পেপ বললেন, “বিশ্বকাপ জেতার এখানে সবচেয়ে বড় দাবিদার কে জানো? ” ওরা কিছু না বলে পেপের দিকে তাকিয়ে থাকল। পেপ তখন শুধু আমার দিকে আঙুল উঁচিয়ে তাঁর উত্তরটা দিয়ে দিলেন।’
লিওনেল মেসির স্বপ্ন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ সারথি আর্জেন্টিনার কোরদোবার কালচিন এলাকায় বেড়ে ওঠা আলভারেস। এলএম-টেনের স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে নিজের এক বড় স্বপ্নপূরণ হয়ে গেছে তাঁরও। শৈশব থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন মেসির সঙ্গে খেলবেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব।
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আলভারেসকে মনে করা হচ্ছে, আর্জেন্টিনার পরবর্তী ফুটবল ‘সুপারস্টার’। সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়া বধের চ্যালেঞ্জটা নিজের কাঁধেই যেন তুলে নিয়েছিলেন ম্যানচেস্টার সিটি ফরোয়ার্ড। আর্জেন্টিনার ৩টি গোলই এসেছিল তাঁর সৌজন্যে। গত গ্রীষ্মের দলবদলে রিভার প্লেটে থেকে দুই কোটি ইউরোয় আলভারেসকে উড়িয়ে নিয়েছেন সিটিতে।
আলভারেসের বড় গুণ, যেকোনো পজিশনে খেলতে পারেন। সেন্টার ফরোয়ার্ড হলেও বিশ্বকাপে স্কালোনি তাঁকে লেফট উইঙ্গার হিসেবেও খেলিয়েছেন। যেকোনো পজিশনেই আসলে খেলতে পারেন এই ‘লিটল স্পাইডার’। চটপটে, পরিশ্রমী, গতি, নিখুঁত ফিনিশিং আর আক্রমণাত্মক শরীরভাষা—আর্জেন্টিনা আলভারেসকে নিয়ে ভবিষ্যৎ স্বপ্ন দেখতেই পারে।
ফ্রান্সকে হারিয়ে ৩৬ বছর পর ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে আর্জেন্টিনা। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে হুলিয়ান আলভারেসের ছিল অসামান্য অবদান। বিশ্বকাপে ৪টি গোলও করেছেন এই ফরোয়ার্ড। গতকাল গোল না পেলেও পুরো মাঠে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়দের চাপে রেখেছিলেন আলভারেস।
চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর এখন আরও একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কারণ, মাস দুয়েক আগেই আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জেতার ইঙ্গিত পেয়েছিলেন আলভারেস। সেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তাঁর ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটি কোচ পেপ গার্দিওলা।
গত অক্টোবরের ইএসপিএন এআরকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আলভারেস নিজেই সেটি জানিয়েছেন। ম্যানসিটি ফরোয়ার্ড বলেছিলেন, ‘বিশ্বকাপ কারা জিততে পারে সেটা নিয়ে পেপ (গার্দিওলা), রদ্রি আর দলের পর্তুগিজ খেলোয়াড়েরা আলোচনা করছিল। খেলোয়াড়দের মুখে পর্তুগাল-ফ্রান্সসহ আরও কয়েকটি ইউরোপিয়ান দলের নাম শুনতে পেলাম। ওদেরকে তখন পেপ বললেন, “বিশ্বকাপ জেতার এখানে সবচেয়ে বড় দাবিদার কে জানো? ” ওরা কিছু না বলে পেপের দিকে তাকিয়ে থাকল। পেপ তখন শুধু আমার দিকে আঙুল উঁচিয়ে তাঁর উত্তরটা দিয়ে দিলেন।’
লিওনেল মেসির স্বপ্ন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ সারথি আর্জেন্টিনার কোরদোবার কালচিন এলাকায় বেড়ে ওঠা আলভারেস। এলএম-টেনের স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে নিজের এক বড় স্বপ্নপূরণ হয়ে গেছে তাঁরও। শৈশব থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন মেসির সঙ্গে খেলবেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব।
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আলভারেসকে মনে করা হচ্ছে, আর্জেন্টিনার পরবর্তী ফুটবল ‘সুপারস্টার’। সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়া বধের চ্যালেঞ্জটা নিজের কাঁধেই যেন তুলে নিয়েছিলেন ম্যানচেস্টার সিটি ফরোয়ার্ড। আর্জেন্টিনার ৩টি গোলই এসেছিল তাঁর সৌজন্যে। গত গ্রীষ্মের দলবদলে রিভার প্লেটে থেকে দুই কোটি ইউরোয় আলভারেসকে উড়িয়ে নিয়েছেন সিটিতে।
আলভারেসের বড় গুণ, যেকোনো পজিশনে খেলতে পারেন। সেন্টার ফরোয়ার্ড হলেও বিশ্বকাপে স্কালোনি তাঁকে লেফট উইঙ্গার হিসেবেও খেলিয়েছেন। যেকোনো পজিশনেই আসলে খেলতে পারেন এই ‘লিটল স্পাইডার’। চটপটে, পরিশ্রমী, গতি, নিখুঁত ফিনিশিং আর আক্রমণাত্মক শরীরভাষা—আর্জেন্টিনা আলভারেসকে নিয়ে ভবিষ্যৎ স্বপ্ন দেখতেই পারে।
অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
১ ঘণ্টা আগেহচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
৩ ঘণ্টা আগে