নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিষেক ম্যাচ নিয়ে হামজা চৌধুরী দেখেছিলেন জয়ের স্বপ্ন। কিন্তু গোল মিসের মহড়া সাজানো বাংলাদেশ পারেনি হামজাকে জয় উপহার দিতে, পারেনি ভারতের বিপক্ষে কোনো গোল করতে। তাই কিছুটা আক্ষেপ তো হামজা করতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে খুব একটা মন খারাপ নেই তাঁর। ফুটবলে এমনটা যে হয়েই থাকে।
মঙ্গলবার শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে গোলশূন্য ড্র হওয়া এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি নিয়ে কতই না উন্মাদনা ছিল। যার অনেকটাই হামজাকে ঘিরে। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে চাপিয়ে খেলতে নেমে শুরুটা মন্দ হয়নি তাঁর। যদিও তাঁকে তার চিরচেনা পজিশনের (ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার) বাইরেই খেলান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু হামজা ছিলেন মাঠের সর্বত্র। কখনো ওপরে, কখনো নিচে; দলের প্রয়োজনে সবটুকু উজাড় করেই খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের খেলার ধরনটা ছিল তাঁকে কেন্দ্র করেই। দেখে মনে হচ্ছিল তিনিই দলের নেতা। কেন তিনি ইংল্যান্ডের শীর্ষ পর্যায়ে খেলে থাকেন এর ছাপ ছিল স্পষ্ট। কিন্তু দিনশেষে জয় না পাওয়াটাই অপূর্ণতা হয়ে দাঁড়াল।
দেশের হয়ে খেলতে পের গর্বিত হামজা ম্যাচ শেষে মিক্সড জোনে বলেন, ‘আমরা আজ জিততে পারতাম, কিন্তু ফুটবলে এরকম মিস হয়েই থাকে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেও হয় এরকম। আমাদের এটা বাজে দিন ছিল। আমি আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। (বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পেরে) আমি খুবই গর্বিত। গত পাঁচদিন এই দলের সঙ্গে খুবই ভালো সময় কেটেছে। প্রথমার্ধে খুব ভালো খেলেছিলাম আমরা। আমরা সবাই ভালো টিম স্পিরিট নিয়ে খেলেছি।’
পুরো ম্যাচে গোলের অন্তত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ফিনিশিং দুর্বলতা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে আরেকবার। তাই দলের পারফরম্যান্সে খুশি হয়েও হতাশা আড়াল করতে পারলেন না কাবরেরা।
বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘ভালো ফল, গ্রুপে র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে থাকা দলের বিপক্ষে পয়েন্ট নিয়ে ফিরছি। তবে প্রথমার্ধে আমাদের সুযোগ ছিল স্কোরলাইন ১-০ কিংবা ২-০ করার। তাই সব মিলিয়ে কিছুটা হতাশ। দল খুবই ভালো করেছে, আরও ভালো করতে পারতাম। তবে এই ম্যাচ থেকে অনেক ইতিবাচক দিক নিতে পারব আমরা।’
অভিষেক ম্যাচ নিয়ে হামজা চৌধুরী দেখেছিলেন জয়ের স্বপ্ন। কিন্তু গোল মিসের মহড়া সাজানো বাংলাদেশ পারেনি হামজাকে জয় উপহার দিতে, পারেনি ভারতের বিপক্ষে কোনো গোল করতে। তাই কিছুটা আক্ষেপ তো হামজা করতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে খুব একটা মন খারাপ নেই তাঁর। ফুটবলে এমনটা যে হয়েই থাকে।
মঙ্গলবার শিলংয়ের জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে গোলশূন্য ড্র হওয়া এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচটি নিয়ে কতই না উন্মাদনা ছিল। যার অনেকটাই হামজাকে ঘিরে। বাংলাদেশের জার্সি গায়ে চাপিয়ে খেলতে নেমে শুরুটা মন্দ হয়নি তাঁর। যদিও তাঁকে তার চিরচেনা পজিশনের (ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার) বাইরেই খেলান কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু হামজা ছিলেন মাঠের সর্বত্র। কখনো ওপরে, কখনো নিচে; দলের প্রয়োজনে সবটুকু উজাড় করেই খেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের খেলার ধরনটা ছিল তাঁকে কেন্দ্র করেই। দেখে মনে হচ্ছিল তিনিই দলের নেতা। কেন তিনি ইংল্যান্ডের শীর্ষ পর্যায়ে খেলে থাকেন এর ছাপ ছিল স্পষ্ট। কিন্তু দিনশেষে জয় না পাওয়াটাই অপূর্ণতা হয়ে দাঁড়াল।
দেশের হয়ে খেলতে পের গর্বিত হামজা ম্যাচ শেষে মিক্সড জোনে বলেন, ‘আমরা আজ জিততে পারতাম, কিন্তু ফুটবলে এরকম মিস হয়েই থাকে। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগেও হয় এরকম। আমাদের এটা বাজে দিন ছিল। আমি আমার অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর চেষ্টা করেছি। (বাংলাদেশের হয়ে খেলতে পেরে) আমি খুবই গর্বিত। গত পাঁচদিন এই দলের সঙ্গে খুবই ভালো সময় কেটেছে। প্রথমার্ধে খুব ভালো খেলেছিলাম আমরা। আমরা সবাই ভালো টিম স্পিরিট নিয়ে খেলেছি।’
পুরো ম্যাচে গোলের অন্তত পাঁচটি পরিষ্কার সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ফিনিশিং দুর্বলতা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে আরেকবার। তাই দলের পারফরম্যান্সে খুশি হয়েও হতাশা আড়াল করতে পারলেন না কাবরেরা।
বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘ভালো ফল, গ্রুপে র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে থাকা দলের বিপক্ষে পয়েন্ট নিয়ে ফিরছি। তবে প্রথমার্ধে আমাদের সুযোগ ছিল স্কোরলাইন ১-০ কিংবা ২-০ করার। তাই সব মিলিয়ে কিছুটা হতাশ। দল খুবই ভালো করেছে, আরও ভালো করতে পারতাম। তবে এই ম্যাচ থেকে অনেক ইতিবাচক দিক নিতে পারব আমরা।’
লিওনেল মেসি, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ইউরোপ পর্ব শেষ হয়েছে অনেক দিন আগে। তবে ‘কে সেরা’—এটা নিয়ে এই দুই কিংবদন্তির ভক্ত-সমর্থকদের মধ্যে কথার লড়াই জমে ওঠে। দুই জনের দ্বৈরথ দেখতে অনেকেই মুখিয়ে থাকেন। যদি রোনালদো, মেসি এক দলে খেলেন, তাহলে সেটা তো স্বপ্নের মতো!
৬ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মুহাম্মদ আব্বাসের শুরুটা হয়েছে অসাধারণ। নেপিয়ারের ম্যাকলিন পার্কে আজ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে জন্মভূমি পাকিস্তানের বিপক্ষে চালিয়েছেন তাণ্ডব। তাঁর ঝোড়ো ব্যাটিংই মূলত ম্যাচের ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেচার-ছক্কার বন্যায় ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) মাঠেই ভক্ত-সমর্থকেরা পান প্রচুর বিনোদন। এছাড়াও মাঠ ও মাঠের বাইরে এমন কিছু ঘটনা ঘটে, যেগুলো হাসির খোরাক জোগায়। রোহিত শর্মা, সূর্যকুমার যাদবরা এবার ঘটিয়েছেন মজার এক কাণ্ড। সামাজিক মাধ্যমে রোহিতদের এই ঘটনা ভাইরাল।
৮ ঘণ্টা আগেএক খেলার তারকাদের ম্যাচ দেখতে অন্য খেলার তারকাদের যাওয়া নতুন কোনো ঘটনা নয়। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে কিংবদন্তি ফুটবলার ডেভিড বেকহাম মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে বসে দেখেছেন বিরাট কোহলির সেঞ্চুরি। এবার নোভাক জোকোভিচের খেলা গ্যালারিতে বসে দেখেছেন লিওনেল মেসি।
১০ ঘণ্টা আগে