ক্রীড়া ডেস্ক
আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো ম্যাচটি সমর্থকদের জন্য যতটা ‘বিশেষ’ ছিল, তার চেয়ে একটু বেশি ছিল এনজো ফার্নান্দেজের কাছে। গতকাল এই মিডফিল্ডারের দারুণ এক গোল আনন্দে ভাসিয়েছে আর্জেন্টাইন সমর্থকদের। এই গোল আর্জেন্টিনার হয়ে এনজোর ক্যারিয়ারে প্রথম গোল, তা-ও আবার দলের বিশেষ মুহূর্তে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে। তবু এটি খুব বিশেষ কিছু ছিল না ২১ বছর বয়সী এনজোর কাছে।
খেলোয়াড়ি জীবনে লিওনেল মেসিকে আদর্শ হিসেবে নিজের মধ্যে লালন করেন এনজো। আর্জেন্টিনার জার্সিতে পাঁচ ম্যাচ খেলে শুরুর একাদশে জায়াগা হয়নি একবারও। কিন্তু গতকাল ৫৭ মিনিটে গুইদো রদ্রিগেসের বদলি নেমে মেক্সিকোর রক্ষণকে দিশেহারা করে তুলেছিলেন বেনফিকা মিডফিল্ডার।
৮৭ মিনিটে নিজের আইডল লিওনেল মেসির পাস থেকেই দুর্দান্ত এক গোল করেছেন এনজো। গোলের পর মেসিই সবার আগে জড়িয়ে ধরেন এই সেন্টার মিডফিল্ডারকে। ম্যাচ শেষে মেসির সঙ্গে এই ‘আলিঙ্গনকেই’ বিশেষ মুহূর্ত বললেন এনজো, ‘লিওনেল মেসির সঙ্গে এই আলিঙ্গন প্রথম এবং বিশেষ। বিশ্বকাপে আমার অন্যতম আইডল লিওকে আলিঙ্গন করা খুবই বিশেষ। আমি খুবই রোমাঞ্চিত। এ জন্য তাঁকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই। তাঁর পাসেই আমি একটি গোল করেছি।’
এনজো আগেই জানিয়েছেন, ছোট থেকেই আর্জেন্টিনার হয়ে বিশ্বকাপে খেলা এবং গোল করার স্বপ্ন দেখতেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। লো সেলসো চোটে ছিটকে যাওয়ায় প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের বিপক্ষে মধ্যমাঠ নিয়ে ভুগেছিল আর্জেন্টিনা। এবার হয়তো কোচ লিওনেল স্কালোনিকে সেই জায়াগায় এনজোকে দিয়েই পূরণের চিন্তা করতে হবে।
তবে এনজো ফার্নান্দেজের নৈপুণ্যে বিস্মিত হননি লিওনেল মেসি। অধিনায়ক জানতেন তাঁর সেনার প্রতিভা সম্পর্কে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মেসি বললেন, ‘এনজোকে (ফার্নান্দেজ) দেখে আমি বিস্মিত নই, আমি তাকে চিনি এবং আমি তাকে প্রতিদিন প্রশিক্ষণে দেখি। সে এটার যোগ্য, কারণ সে একজন দর্শনীয় খেলোয়াড়।’
আর্জেন্টিনা ফুটবল সম্পর্কিত খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন
২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের প্রাশাসনিক অঞ্চল সান মার্টিনে জন্মগ্রহণ করেন এনজো ফার্নান্দেজ। গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে আর্জেন্টিনার ক্লাব রিভার প্লেট থেকে পর্তুগালের ক্লাব বেনফিকায় যোগ দিয়েছেন।
বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আর্জেন্টিনা-মেক্সিকো ম্যাচটি সমর্থকদের জন্য যতটা ‘বিশেষ’ ছিল, তার চেয়ে একটু বেশি ছিল এনজো ফার্নান্দেজের কাছে। গতকাল এই মিডফিল্ডারের দারুণ এক গোল আনন্দে ভাসিয়েছে আর্জেন্টাইন সমর্থকদের। এই গোল আর্জেন্টিনার হয়ে এনজোর ক্যারিয়ারে প্রথম গোল, তা-ও আবার দলের বিশেষ মুহূর্তে বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে। তবু এটি খুব বিশেষ কিছু ছিল না ২১ বছর বয়সী এনজোর কাছে।
খেলোয়াড়ি জীবনে লিওনেল মেসিকে আদর্শ হিসেবে নিজের মধ্যে লালন করেন এনজো। আর্জেন্টিনার জার্সিতে পাঁচ ম্যাচ খেলে শুরুর একাদশে জায়াগা হয়নি একবারও। কিন্তু গতকাল ৫৭ মিনিটে গুইদো রদ্রিগেসের বদলি নেমে মেক্সিকোর রক্ষণকে দিশেহারা করে তুলেছিলেন বেনফিকা মিডফিল্ডার।
৮৭ মিনিটে নিজের আইডল লিওনেল মেসির পাস থেকেই দুর্দান্ত এক গোল করেছেন এনজো। গোলের পর মেসিই সবার আগে জড়িয়ে ধরেন এই সেন্টার মিডফিল্ডারকে। ম্যাচ শেষে মেসির সঙ্গে এই ‘আলিঙ্গনকেই’ বিশেষ মুহূর্ত বললেন এনজো, ‘লিওনেল মেসির সঙ্গে এই আলিঙ্গন প্রথম এবং বিশেষ। বিশ্বকাপে আমার অন্যতম আইডল লিওকে আলিঙ্গন করা খুবই বিশেষ। আমি খুবই রোমাঞ্চিত। এ জন্য তাঁকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই। তাঁর পাসেই আমি একটি গোল করেছি।’
এনজো আগেই জানিয়েছেন, ছোট থেকেই আর্জেন্টিনার হয়ে বিশ্বকাপে খেলা এবং গোল করার স্বপ্ন দেখতেন। সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব। লো সেলসো চোটে ছিটকে যাওয়ায় প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের বিপক্ষে মধ্যমাঠ নিয়ে ভুগেছিল আর্জেন্টিনা। এবার হয়তো কোচ লিওনেল স্কালোনিকে সেই জায়াগায় এনজোকে দিয়েই পূরণের চিন্তা করতে হবে।
তবে এনজো ফার্নান্দেজের নৈপুণ্যে বিস্মিত হননি লিওনেল মেসি। অধিনায়ক জানতেন তাঁর সেনার প্রতিভা সম্পর্কে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মেসি বললেন, ‘এনজোকে (ফার্নান্দেজ) দেখে আমি বিস্মিত নই, আমি তাকে চিনি এবং আমি তাকে প্রতিদিন প্রশিক্ষণে দেখি। সে এটার যোগ্য, কারণ সে একজন দর্শনীয় খেলোয়াড়।’
আর্জেন্টিনা ফুটবল সম্পর্কিত খবর জানতে এখানে ক্লিক করুন
২০০১ সালের ১৭ জানুয়ারি আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আইরেসের প্রাশাসনিক অঞ্চল সান মার্টিনে জন্মগ্রহণ করেন এনজো ফার্নান্দেজ। গত গ্রীষ্মকালীন দলবদলে আর্জেন্টিনার ক্লাব রিভার প্লেট থেকে পর্তুগালের ক্লাব বেনফিকায় যোগ দিয়েছেন।
বিশ্বকাপ ফুটবল সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আইসিসি ইভেন্টের নকআউট পর্বে পা হড়কানো দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসে নতুন কিছু নয়। চাপ সামলাতে না পারায় লাহোরে গতকাল চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দ্বিতীয় সেমিফাইনালে প্রোটিয়ারা ৫০ রানে হেরেছে নিউজিল্যান্ডের কাছে। সেমিফাইনালে বিদায়ঘণ্টা...
৩৩ মিনিট আগেআচমকা এক ঘোষণায় গত রাতে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ক্রিকেটের এই সংস্করণে দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে কত ক্রিকেটারকেই তো সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তিনি। ওয়ানডেকে মুশফিক বিদায় জানানোর পর সামাজিক...
১ ঘণ্টা আগেমুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
১১ ঘণ্টা আগে