ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশকে এমন আগ্রাসী ফুটবল খেলতে দেখা গেছে কবে? মাথা চুলকেও মনে করতে পারছেন না তো! স্বাভাবিক। একের পর এক ব্যর্থতা যাদের নিত্যসঙ্গী, তারাই আজ মনে করিয়ে দিল সোনালি দিনগুলোর কথা। বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখে মালদ্বীপকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে টিকে থাকতে হলে জিততেই হতো হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যদের। ‘বি’ গ্রুপে লেবাননের কাছে শেষের ভুলে ২-০ গোলে না হারলে হয়তো মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচটি ‘অলিখিত ফাইনাল’ হয়ে দাঁড়াত না জামাল ভুঁইয়াদের। এমন বাঁচা-মরার ম্যাচেই স্মরণকালের সেরা ফুটবল খেলল বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও দমে যায়নি লাল-সবুজরা। ৪২ মিনিটে হেড থেকে রাকিব হাসানের সমতায়
ফেরানো গোলের পর বাংলাদেশ আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। তবে দুর্বল ফিনিশিংয়ের কারণে একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করায় এগিয়ে যাওয়া হচ্ছিল না। ৬৭ মিনিটে সেই সুযোগ আসে। জটলার ভেতর তারিক কাজীর গোলে উদ্যাপনে মেতে ওঠে বাংলাদেশ শিবির।
স্বাভাবিকভাবে এগিয়ে থাকলে রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলে বাংলাদেশ। তবে এবার একেবারে ভিন্ন কিছু দেখালেন তপু বর্মণরা। ম্যাচের শেষ মিনিটে গোলপোস্টের কাছে দুর্দান্ত ডজে মালদ্বীপের এক খেলোয়াড়কে ছিটকে ফেলে বল জালে পাঠান শেখ মোরসালিন।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশকে এভাবে খেলতে দেখা যায়নি। ২০১৯ সল্ট লেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে এগিয়ে যাওয়ার পরও না জেতার আক্ষেপ আছে বাংলাদেশের। সেই ম্যাচেও দুর্দান্ত খেলেছিলেন জামালরা। পিছিয়ে পড়েও ড্রয়ের অনেক গল্প আছে বাংলাদেশের। এই তো,২০১৮ সালে লাওসের বিপক্ষে দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও ড্র করেছিল তারা। তবে একবিংশ শতাব্দীতে পিছিয়ে পড়ে জয় নেই। বাংলাদেশি কোচ ও সাবেক স্ট্রাইকার আলফাজ আহমেদও মনে করেন, মালদ্বীপের বিপক্ষে জয়টি বাংলাদেশের সেরা প্রত্যাবর্তন, ‘হ্যাঁ, আমরা অবশ্যই বলতে পারি এটাই সেরা কামব্যাক।’
২০০৩ সালে মালদ্বীপকে হারিয়ে সাফের একমাত্র শিরোপাটি জিতেছে বাংলাদেশ। সেই দলের জয়ী সদস্য আলফাজ। তিনি মনে করেন, কোচ কাবরেরার অধীনে সেরা ম্যাচটিই খেলেছে বাংলাদেশ, ‘কাবরেরার অধীনে বাংলাদেশ নিজেদের সেরা ফুটবলটাই আজকে খেলেছে।’ মালদ্বীপকে হারিয়ে সাফ জেতার ২০ বছর পর সেই একই দলকে হারিয়ে সাফের সেমিফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ। এ জন্য কাবরেরার দলকে জিততে হবে ভুটানের বিপক্ষে।
বাংলাদেশকে এমন আগ্রাসী ফুটবল খেলতে দেখা গেছে কবে? মাথা চুলকেও মনে করতে পারছেন না তো! স্বাভাবিক। একের পর এক ব্যর্থতা যাদের নিত্যসঙ্গী, তারাই আজ মনে করিয়ে দিল সোনালি দিনগুলোর কথা। বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লেখে মালদ্বীপকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে টিকে থাকতে হলে জিততেই হতো হাভিয়ের কাবরেরার শিষ্যদের। ‘বি’ গ্রুপে লেবাননের কাছে শেষের ভুলে ২-০ গোলে না হারলে হয়তো মালদ্বীপের বিপক্ষে ম্যাচটি ‘অলিখিত ফাইনাল’ হয়ে দাঁড়াত না জামাল ভুঁইয়াদের। এমন বাঁচা-মরার ম্যাচেই স্মরণকালের সেরা ফুটবল খেলল বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়েও দমে যায়নি লাল-সবুজরা। ৪২ মিনিটে হেড থেকে রাকিব হাসানের সমতায়
ফেরানো গোলের পর বাংলাদেশ আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে। তবে দুর্বল ফিনিশিংয়ের কারণে একের পর এক সুযোগ হাতছাড়া করায় এগিয়ে যাওয়া হচ্ছিল না। ৬৭ মিনিটে সেই সুযোগ আসে। জটলার ভেতর তারিক কাজীর গোলে উদ্যাপনে মেতে ওঠে বাংলাদেশ শিবির।
স্বাভাবিকভাবে এগিয়ে থাকলে রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলে বাংলাদেশ। তবে এবার একেবারে ভিন্ন কিছু দেখালেন তপু বর্মণরা। ম্যাচের শেষ মিনিটে গোলপোস্টের কাছে দুর্দান্ত ডজে মালদ্বীপের এক খেলোয়াড়কে ছিটকে ফেলে বল জালে পাঠান শেখ মোরসালিন।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশকে এভাবে খেলতে দেখা যায়নি। ২০১৯ সল্ট লেকে বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভারতের বিপক্ষে এগিয়ে যাওয়ার পরও না জেতার আক্ষেপ আছে বাংলাদেশের। সেই ম্যাচেও দুর্দান্ত খেলেছিলেন জামালরা। পিছিয়ে পড়েও ড্রয়ের অনেক গল্প আছে বাংলাদেশের। এই তো,২০১৮ সালে লাওসের বিপক্ষে দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও ড্র করেছিল তারা। তবে একবিংশ শতাব্দীতে পিছিয়ে পড়ে জয় নেই। বাংলাদেশি কোচ ও সাবেক স্ট্রাইকার আলফাজ আহমেদও মনে করেন, মালদ্বীপের বিপক্ষে জয়টি বাংলাদেশের সেরা প্রত্যাবর্তন, ‘হ্যাঁ, আমরা অবশ্যই বলতে পারি এটাই সেরা কামব্যাক।’
২০০৩ সালে মালদ্বীপকে হারিয়ে সাফের একমাত্র শিরোপাটি জিতেছে বাংলাদেশ। সেই দলের জয়ী সদস্য আলফাজ। তিনি মনে করেন, কোচ কাবরেরার অধীনে সেরা ম্যাচটিই খেলেছে বাংলাদেশ, ‘কাবরেরার অধীনে বাংলাদেশ নিজেদের সেরা ফুটবলটাই আজকে খেলেছে।’ মালদ্বীপকে হারিয়ে সাফ জেতার ২০ বছর পর সেই একই দলকে হারিয়ে সাফের সেমিফাইনালের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ। এ জন্য কাবরেরার দলকে জিততে হবে ভুটানের বিপক্ষে।
আকাশে উড়তে থাকা রংপুর রাইডার্সকে মাটিতে নামিয়ে আনার দারুণ একটা সুযোগ পেয়েছিল চিটাগং কিংস। ১৬৪ রানেই তারা আটকে দিয়েছিল রংপুর রাইডার্সকে। কিন্তু ঘরের মাঠ, গ্যালারিভর্তি দর্শকের সমর্থন নিয়েও ব্যাটিংয়ে অনুজ্জ্বল চিটাগং; ২০ ওভার খেললেও ৮ উইকেটে ১৩১ রানের বেশি তুলতে পারেনি তারা। তাতে রংপুর রাইডার্সের জয় ৩
৮ ঘণ্টা আগেবোঝাই যাচ্ছিল, একটা অস্বস্তিতে আছেন। শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তাঁর। চিকিৎসা বিরতি নিয়ে ইনহেলার সেবন করতেও দেখা গেল। তারপরও তৃতীয় রাউন্ডে সরাসরি সেটে হারিয়ে দিলেন চেক প্রজাতন্ত্রের টমাস ম্যাচাককে।
১০ ঘণ্টা আগেপয়েন্ট টেবিলের শীর্ষ দুই দলের লড়াই যেমন হওয়ার উচিত, ঠিক তেমনই হলো রংপুরের ইনিংস পর্যন্ত। আলিস আল ইসলাম-বিনুরা ফার্নান্দোদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের বিপক্ষে ৬৯ রানেই ৪ উইকেট হারিয়েছিল রংপুর। ধুঁকতে ধুঁকতে ১৪ ওভারে রান তুলতে পেরেছিল কেবল...
১১ ঘণ্টা আগেআগে বেশ কয়েকবারই মেয়েদের ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগ আয়োজনের কথা শোনা গেলেও আলোর মুখে দেখেনি। তবে এবার মেয়েদের বিপিএল আলোর মুখ দেখার পথে। সবকিছু পরিকল্পনা মতো হলে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই হবে মেয়েদের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)।
১২ ঘণ্টা আগে