ক্রীড়া ডেস্ক
হঠাৎ করেই পথ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ। নিজেদের সবশেষ দুই ম্যাচের দুটিতে বাজেভাবে হেরেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। দুটিই আবার নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। যার সবশেষটা হয়েছে গত রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে গত রাতে রিয়ালকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে এসি মিলান। অথচ শুরুতে তাড়াতাড়ি সমতায় ফিরেছিল রিয়াল। ১২ মিনিটে ম্যালিক থিয়াও দুর্দান্ত এক হেডে এগিয়ে নেন মিলানকে। স্বাগতিকেরা সমতায় ফিরতে সময় নিয়েছে ১১ মিনিট। ২৩ মিনিটে পেনাল্টি থেকে রিয়ালের সমতাসূচক গোল করেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। পরবর্তীতে ৩৯ ও ৭৩ মিনিটে আলভারো মোরাতা ও টিজ্জানি রেন্ডার্সের দুই গোলে ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় এসি মিলান। ম্যাচ শেষে মুভিস্টারকে রিয়াল কোচ আনচেলত্তি বলেন, ‘আমাদের এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা হওয়া উচিত। কারণ দল ভালো খেলছে না। আমাদের আরও দৃঢ়তার সঙ্গে খেলতে হবে। আমরা অনেক বেশি গোল হজম করেছি।’
এসি মিলানের বিপক্ষে ম্যাচে দাপট দেখিয়ে খেলেছিল রিয়াল। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ১০টি শট করেছে আনচেলত্তির দল। সেখান থেকে কেবল ১টিকে গোলে পরিণত করতে পেরেছে লস ব্লাঙ্কোসরা। এমনকি ভিনি, কিলিয়ান এমবাপ্পের মতো তারকা স্ট্রাইকাররাও গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন। এমন ভরাডুবি যেন কিছুতেই ভুলতে পারছেন না আনচেলত্তি। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে রিয়াল কোচ বলেছেন, ‘এটা ধৈর্যের ব্যাপার নয়। বাস্তবতা হচ্ছে আমি মাঠে যেটা দেখতে পেয়েছেন, সেখানে অনেক কিছুর ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।এমন মুহূর্তে দুশ্চিন্তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই রাতটা সত্যিই অনেক দীর্ঘ। তবে উন্নতি করতে কী করা যায়, সেই বিষয়ে আমাদের সবার চিন্তা করতে হবে।’
রিয়াল নিজেদের সবশেষ তিন ম্যাচের দুটি খেলেছে চ্যাম্পিয়নস লিগে এবং একটি লা লিগায়। যার মধ্যে এল ক্লাসিকোতে ৪-০ গোলে হেরেছে রিয়াল। চ্যাম্পিয়নস লিগে গত সপ্তাহে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে রিয়াল ৫ গোল করলেও বিপরীতে হজম করেছে ২ গোল। সব মিলিয়ে শেষ তিন ম্যাচে রিয়াল দিয়েছে ৬ গোল। বিপরীতে ৯ গোল হজম করেছে। ব্যাপারটি তাই বেশি ভাবাচ্ছে আনচেলত্তিকে, ‘৯ গোল হজম করেছি (তিন ম্যাচে)। যে দলটার ভিত দৃঢ়তার ওপর গঠিত, তেমন দলের জন্য অনেক বেশি কিছু এটা।’
সবশেষ ২০২৩-২৪ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। অথচ এই টুর্নামেন্টের ‘রাজা’ রিয়াল বেশ হিমশিম খাচ্ছে এই মৌসুমে। চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমে (২০২৪-২৫) ৪ ম্যাচ খেলে আনচেলত্তির দল জিতেছে ২ ম্যাচ। হেরেছে ২ ম্যাচ। এমনকি রিয়াল এবার লিলের কাছেও হেরেছে।
হঠাৎ করেই পথ হারাল রিয়াল মাদ্রিদ। নিজেদের সবশেষ দুই ম্যাচের দুটিতে বাজেভাবে হেরেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। দুটিই আবার নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। যার সবশেষটা হয়েছে গত রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে গত রাতে রিয়ালকে ৩-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে এসি মিলান। অথচ শুরুতে তাড়াতাড়ি সমতায় ফিরেছিল রিয়াল। ১২ মিনিটে ম্যালিক থিয়াও দুর্দান্ত এক হেডে এগিয়ে নেন মিলানকে। স্বাগতিকেরা সমতায় ফিরতে সময় নিয়েছে ১১ মিনিট। ২৩ মিনিটে পেনাল্টি থেকে রিয়ালের সমতাসূচক গোল করেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। পরবর্তীতে ৩৯ ও ৭৩ মিনিটে আলভারো মোরাতা ও টিজ্জানি রেন্ডার্সের দুই গোলে ব্যবধান বাড়িয়ে নেয় এসি মিলান। ম্যাচ শেষে মুভিস্টারকে রিয়াল কোচ আনচেলত্তি বলেন, ‘আমাদের এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা হওয়া উচিত। কারণ দল ভালো খেলছে না। আমাদের আরও দৃঢ়তার সঙ্গে খেলতে হবে। আমরা অনেক বেশি গোল হজম করেছি।’
এসি মিলানের বিপক্ষে ম্যাচে দাপট দেখিয়ে খেলেছিল রিয়াল। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ১০টি শট করেছে আনচেলত্তির দল। সেখান থেকে কেবল ১টিকে গোলে পরিণত করতে পেরেছে লস ব্লাঙ্কোসরা। এমনকি ভিনি, কিলিয়ান এমবাপ্পের মতো তারকা স্ট্রাইকাররাও গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন। এমন ভরাডুবি যেন কিছুতেই ভুলতে পারছেন না আনচেলত্তি। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে রিয়াল কোচ বলেছেন, ‘এটা ধৈর্যের ব্যাপার নয়। বাস্তবতা হচ্ছে আমি মাঠে যেটা দেখতে পেয়েছেন, সেখানে অনেক কিছুর ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।এমন মুহূর্তে দুশ্চিন্তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এই রাতটা সত্যিই অনেক দীর্ঘ। তবে উন্নতি করতে কী করা যায়, সেই বিষয়ে আমাদের সবার চিন্তা করতে হবে।’
রিয়াল নিজেদের সবশেষ তিন ম্যাচের দুটি খেলেছে চ্যাম্পিয়নস লিগে এবং একটি লা লিগায়। যার মধ্যে এল ক্লাসিকোতে ৪-০ গোলে হেরেছে রিয়াল। চ্যাম্পিয়নস লিগে গত সপ্তাহে ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে রিয়াল ৫ গোল করলেও বিপরীতে হজম করেছে ২ গোল। সব মিলিয়ে শেষ তিন ম্যাচে রিয়াল দিয়েছে ৬ গোল। বিপরীতে ৯ গোল হজম করেছে। ব্যাপারটি তাই বেশি ভাবাচ্ছে আনচেলত্তিকে, ‘৯ গোল হজম করেছি (তিন ম্যাচে)। যে দলটার ভিত দৃঢ়তার ওপর গঠিত, তেমন দলের জন্য অনেক বেশি কিছু এটা।’
সবশেষ ২০২৩-২৪ মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শিরোপা জিতেছে রিয়াল মাদ্রিদ। অথচ এই টুর্নামেন্টের ‘রাজা’ রিয়াল বেশ হিমশিম খাচ্ছে এই মৌসুমে। চ্যাম্পিয়নস লিগের চলতি মৌসুমে (২০২৪-২৫) ৪ ম্যাচ খেলে আনচেলত্তির দল জিতেছে ২ ম্যাচ। হেরেছে ২ ম্যাচ। এমনকি রিয়াল এবার লিলের কাছেও হেরেছে।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনে
৪ ঘণ্টা আগেওপেনার সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামলে উঠেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে ১১০ রানের জুটি গড়ার পথে দুজনে পেয়েছেন ফিফটি।
৫ ঘণ্টা আগে২, ৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের রান। ব্যাটিংয়ে অধরাবাহিকতার বৃত্তে আটকে পড়া বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক আজ আবারও উইকেট দিয়েছেন বাজে শট খেলে।
৬ ঘণ্টা আগে