ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপ নিয়ে কাতার থেকে বীরের বেশে আর্জেন্টিনায় পৌঁছেছেন লিওনেল মেসি-রদ্রিগো দি পলরা। রাজধানী বুয়েনেস এইরেস পরিণত হয়েছে জনসমুদ্রে। নির্ঘুম দুই রজনীর পর আজ সোনার ট্রফি এবং বিশ্বকাপজয়ী নায়কদের দেখা পেয়েছেন আর্জেন্টিনার জনগণ।
ট্রফি হাতে দেশে ফিরে রদ্রিগো দি পলও কথা রেখেছেন। বিশ্বকাপ জয়ের ‘প্রতিজ্ঞা’ করেই যিনি দেশ ছেড়েছিলেন। দি পল তাঁর শ্যালক ফ্রান্সিসকো স্তোসেলকে বিশ্বকাপ জেতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
আর্জেন্টিনার ব্রডকাস্ট সংবাদমাধ্যম টিএনটি স্পোর্টস এবং ওলের খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বকাপ ফাইনালের তিন মাস আগে ‘আমরা বিশ্বকাপ তুলতে যাচ্ছি’ লিখে শ্যালক ফ্রান্সিসকো স্তোসেলকে একটি কার্ডের দেন দি পল। যে কার্ডের অপর পাশে ছিল আনহেল দি মারিয়ার ছবি।
বিশ্বকাপ জয়ের পর সেই কার্ডের ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন ফ্রান্সিসকো। দি পল সেখানে লিখেছেন, ‘ফ্রান্স (ফ্রান্সিসকো) আজ ০৯ / ১৮ / ২২ আমি এই কাগজে স্বাক্ষর করছি যে, দুই মাসের মধ্যে আমরা বিশ্বকাপ তুলব।’ দি পল স্বাক্ষরও করেছেন কার্ডে।
কাতার বিশ্বকাপে যেখানে বল সেখানেই ছিলেন দি পল। মধ্যমাঠ, ডিফেন্স ও আক্রমণ—সবক্ষেত্রেই দি পল সেরাটা দিয়ে খেলেছেন। এই বিশ্বকাপের সেরা মিডফিল্ডারদের একজন তিনি। লিওনেল মেসির হাতে একটি বিশ্বকাপ তুলে দিতে দি পল যেন অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন। মাঝে মাঝে অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ তারকার কাজ-কর্মে ফুটে ওঠে ফুটবলের চেয়ে মেসির প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও আবেগই বেশি!
মেসির আশপাশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় দি পলকেই। আর্জেন্টিনা অধিনায়কের সঙ্গে কেউ কথা বললেও পাশে এসে দাঁড়ান তিনি। মেসির হয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জোর গলায় কথা বলতেও দেখা যায় তাঁকে। এ জন্য দি পলকে মেসির ‘বডিগার্ড’ বলে ডাকেন সমর্থকেরা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও মেসি-দি পলের রসায়ন নিয়ে অনেক খবর প্রকাশ হয়েছে।
বিশ্বকাপ জয়ের পর আবেগে আপ্লুত দি পল বলেছিলেন, ‘আমরা কষ্ট নিয়েই জন্মেছিলাম, আমরা সারা জীবন কষ্ট পেয়ে এসেছি। কিন্তু আমি সব ভুলে যেতে চাই। আমার মনে হয় আমরা যোগ্য দল হিসেবেই জিতেছি। বর্তমান চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা অনেক বড় ব্যাপার, আমরা সেটা করে দেখিয়েছি।’
বিশ্বকাপ নিয়ে কাতার থেকে বীরের বেশে আর্জেন্টিনায় পৌঁছেছেন লিওনেল মেসি-রদ্রিগো দি পলরা। রাজধানী বুয়েনেস এইরেস পরিণত হয়েছে জনসমুদ্রে। নির্ঘুম দুই রজনীর পর আজ সোনার ট্রফি এবং বিশ্বকাপজয়ী নায়কদের দেখা পেয়েছেন আর্জেন্টিনার জনগণ।
ট্রফি হাতে দেশে ফিরে রদ্রিগো দি পলও কথা রেখেছেন। বিশ্বকাপ জয়ের ‘প্রতিজ্ঞা’ করেই যিনি দেশ ছেড়েছিলেন। দি পল তাঁর শ্যালক ফ্রান্সিসকো স্তোসেলকে বিশ্বকাপ জেতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
আর্জেন্টিনার ব্রডকাস্ট সংবাদমাধ্যম টিএনটি স্পোর্টস এবং ওলের খবরে বলা হয়েছে, বিশ্বকাপ ফাইনালের তিন মাস আগে ‘আমরা বিশ্বকাপ তুলতে যাচ্ছি’ লিখে শ্যালক ফ্রান্সিসকো স্তোসেলকে একটি কার্ডের দেন দি পল। যে কার্ডের অপর পাশে ছিল আনহেল দি মারিয়ার ছবি।
বিশ্বকাপ জয়ের পর সেই কার্ডের ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন ফ্রান্সিসকো। দি পল সেখানে লিখেছেন, ‘ফ্রান্স (ফ্রান্সিসকো) আজ ০৯ / ১৮ / ২২ আমি এই কাগজে স্বাক্ষর করছি যে, দুই মাসের মধ্যে আমরা বিশ্বকাপ তুলব।’ দি পল স্বাক্ষরও করেছেন কার্ডে।
কাতার বিশ্বকাপে যেখানে বল সেখানেই ছিলেন দি পল। মধ্যমাঠ, ডিফেন্স ও আক্রমণ—সবক্ষেত্রেই দি পল সেরাটা দিয়ে খেলেছেন। এই বিশ্বকাপের সেরা মিডফিল্ডারদের একজন তিনি। লিওনেল মেসির হাতে একটি বিশ্বকাপ তুলে দিতে দি পল যেন অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন। মাঝে মাঝে অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদ তারকার কাজ-কর্মে ফুটে ওঠে ফুটবলের চেয়ে মেসির প্রতি তাঁর ভালোবাসা ও আবেগই বেশি!
মেসির আশপাশে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় দি পলকেই। আর্জেন্টিনা অধিনায়কের সঙ্গে কেউ কথা বললেও পাশে এসে দাঁড়ান তিনি। মেসির হয়ে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জোর গলায় কথা বলতেও দেখা যায় তাঁকে। এ জন্য দি পলকে মেসির ‘বডিগার্ড’ বলে ডাকেন সমর্থকেরা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও মেসি-দি পলের রসায়ন নিয়ে অনেক খবর প্রকাশ হয়েছে।
বিশ্বকাপ জয়ের পর আবেগে আপ্লুত দি পল বলেছিলেন, ‘আমরা কষ্ট নিয়েই জন্মেছিলাম, আমরা সারা জীবন কষ্ট পেয়ে এসেছি। কিন্তু আমি সব ভুলে যেতে চাই। আমার মনে হয় আমরা যোগ্য দল হিসেবেই জিতেছি। বর্তমান চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা অনেক বড় ব্যাপার, আমরা সেটা করে দেখিয়েছি।’
লিওনেল মেসিদের হারটা ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু মেসি যে ম্যাচে থাকবেন, সেখানে ম্যাজিক না হয়ে কী করে পারে! জাদুটা মেসি দেখাননি। ম্যাচের শেষের দিকে দুর্দান্ত এক গোল করেন ইন্টার মায়ামির টমাস আভিলেস। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে শেষ হাসি হেসেছে মায়ামি।
২০ মিনিট আগেইউরোপীয় ফুটবলে বর্ণবাদী আক্রমণ তো নতুন কিছু নয়। চোখ কান খোলা রাখলেই এসব ঘটনা জানা যায়। লা লিগায় গত রাতে বার্সেলোনার ফুটবলার বর্ণবাদী আক্রমণের শিকার হয়েছেন। কলিসিয়াম স্টেডিয়ামে গত রাতে লা লিগায় ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে হেতাফে ও বার্সেলোনা। হেতাফে-বার্সা ম্যাচে দ্বিতীয়ার্ধে খেলা....
২ ঘণ্টা আগেসাদা বলের ক্রিকেটে জাতীয় দলের লোয়ার অর্ডারের অন্যতম নির্ভরতার প্রতীক হয়ে উঠেছেন জাকের আলী অনিক। গত বিপিএলে মিডল ও লোয়ার অর্ডারে ইমপ্যাক্টফুল ব্যাটিং তাঁকে জাতীয় দলে জায়গা করে দেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগেই। ওয়েস্ট ইন্ডিজে দারুণ একটা সফরের পর চলতি বিপিএলেও চেষ্টা করছেন....
৩ ঘণ্টা আগে