বাংলাদেশ দলের কোচিং প্যানেল কি এমন হতে পারে না

আপডেট : ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ১৮: ১৪
Thumbnail image

১৯৯০ সালের এপ্রিলে অস্ট্রেলেশিয়া কাপ সামনে রেখে  আসা মুদাসসর নজর  থেকে সর্বশেষ রাসেল ডমিঙ্গো। কাউকে খাটো করছি না। গত ৩২ বছরে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষাই চালিয়েছি। এবার অন্তত একটা স্থানীয় সেটআপ নিয়ে আমরা চেষ্টা করতে পারি। এতে এক দিকে দেশের টাকা যেমন দেশেই থাকবে, আবার খেলোয়াড় ও কোচদের মধ্যে সাংস্কৃতিক আর যোগাযোগ ঘাটতি থাকবে না। লম্বা মেয়াদে কোচ ডেভেলপমেন্টও হয়ে যাবে একই সঙ্গে। আমি এখানে যে কোচিং স্টাফের কথা বলেছি, সেটি  দেশের অন্যতম সেরা কোচিং প্যানেল হতে পারে।

খেলোয়াড়দের মস্তিষ্কে ভালো করার ইচ্ছাটা তখনই বাড়ে, যখন সে স্বচ্ছন্দ ও নির্ভার থাকে। আর সেটি করতে স্থানীয় কোচরাই হতে পারে সেরা উপায়। যখন একজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে কথা বলে কোচ, অ্যাপ্রোচটা হয় কীভাবে? আমাদের ‘তুই’, ‘তুমি’, ‘আপনি’র একটা সুবিধা আছে। আমাদের খেলোয়াড় ও কোচের ব্যাপারটা শুধু ব্যাট এবং বলের সম্পর্ক নয়, ব্যক্তিগত-পারিবারিক বিষয়েও তারা অবগত থাকে।

যখন একজন খেলোয়াড়ের সাংস্কৃতিক পটভূমি ভালো জানে কোচ, দক্ষতা উন্নয়নে ওই খেলোয়াড়ের মানসিক অবস্থা খুব ভালো পড়া যায়। এখানে বিদেশি কোচরা এটা ভালো করে বুঝতে পারবে না, যতটা পারবে স্থানীয় কোচরা।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত