ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে গতকাল টোকিও অলিম্পিকের আর্টিস্টিক জিমন্যাসটিক্সের দলগত ফাইনাল থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন সিমোনে বাইলস। দলগত ইভেন্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করলেও ব্যক্তিগত ইভেন্টে অংশ নেবেন কি না, সে ব্যাপারে এখনো কিছু জানাননি এই আমেরিকান জিমন্যাস্ট।
বর্তমান সময়ে জিমন্যাস্টিক্সের শেষ কথা সিমোনে বাইলস। কিছু অ্যাথলেট আছেন, যাঁরা প্রতিযোগিতায় নামার আগেই মনে হয় তিনিই চ্যাম্পিয়ন হবেন। অলিম্পিকে চারবার সোনা জেতা আমেরিকান জিমন্যাসটিক্স সিমোনে বাইলস নিঃসন্দেহে সেই তালিকার ওপরের দিকের একটি নাম। ফাইনালে তার নাম প্রত্যাহারের বিষয়টি টোকিও অলিম্পিকের গতকালের অন্যতম আলোচিত ঘটনা ছিল। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে বাইলস নিজেও কাল কোনো বিবৃতি দেননি।
ধারণা করা হচ্ছিল চোট পেয়েই নাম প্রত্যাহার করেছেন এই অ্যাথলেট। তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যমের খবর, মানসিক স্বাস্থ্যজনিত কারণেই নাম প্রত্যাহার করেছেন তিনি। অবশেষে বাইলস নিজেই সেটিরই ইঙ্গিত করেছেন । তিনি বলেছেন,‘মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি আমাকে আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে।’
কাল দলীয় ইভেন্টের ফাইনালে পায়ে অবশ্য চোট পেয়েছিলেন বাইলস। তবে বাইলসের বিবৃতি অনুযায়ী, চোটের চেয়ে মানসিক স্বাস্থ্যজনিত কারণই তাঁর নাম প্রত্যাহারের অন্যতম কারণ।ফাইনাল ভোল্টে ২.৫ বার ঘোরার কথা ছিল বাইলসের। কিন্তু ১.৫ বার ঘুরেই থামতে হয়েছে তাঁকে। যেখানে পা রাখার কথা ছিল বাইলসের, পা পড়েছে সেটি থেকেও দূরে। পরে দলের এক প্রশিক্ষকের সঙ্গে জিমন্যাসটিক্স সেন্টার ছেড়ে বেরিয়ে যান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই জিমন্যাস্ট।
কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে আনভেইন বারে অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও পরে সতীর্থদের সঙ্গে আলিঙ্গন করে অশ্রুসিক্ত চোখে ফ্লোর থেকে বিদায় নেন ২৪ বছর বয়সী এই অ্যাথলেট। বাইলসকে হারিয়ে এই ইভেন্টে রাশিয়ার (আরওসি) পেছনে থেকে রূপা পায় যুক্তরাষ্ট্র। কাল নাম প্রত্যাহারের পর বাইলসের কোচ সেসিল ল্যান্ডি অবশ্য বলেছিলেন, চোট নয় মানসিক দুর্বলতায় সরে দাঁড়িয়েছেন ইতিহাসের সেরা এই জিমন্যাস্ট। এবার বাইলস নিজেও সরে দাঁড়ানোর পেছনে মানসিক দুর্বলতাকেই ইঙ্গিত করেছেন।
বাইলসের সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন আমেরিকার অলিম্পিক ও প্যারা অলিম্পিক কমিটির প্রধান নির্বাহী সারাহ রিশল্যান্ড। তিনি বলেছেন, ‘আপনার মানসিক সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই এবং আপনার এগিয়ে যাওয়ার এই যাত্রায় সব সময় আমাদের পূর্ণ সমর্থন আছে। আপনি আমাদের গর্বিত করেছেন।’
মানসিক স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে গতকাল টোকিও অলিম্পিকের আর্টিস্টিক জিমন্যাসটিক্সের দলগত ফাইনাল থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন সিমোনে বাইলস। দলগত ইভেন্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করলেও ব্যক্তিগত ইভেন্টে অংশ নেবেন কি না, সে ব্যাপারে এখনো কিছু জানাননি এই আমেরিকান জিমন্যাস্ট।
বর্তমান সময়ে জিমন্যাস্টিক্সের শেষ কথা সিমোনে বাইলস। কিছু অ্যাথলেট আছেন, যাঁরা প্রতিযোগিতায় নামার আগেই মনে হয় তিনিই চ্যাম্পিয়ন হবেন। অলিম্পিকে চারবার সোনা জেতা আমেরিকান জিমন্যাসটিক্স সিমোনে বাইলস নিঃসন্দেহে সেই তালিকার ওপরের দিকের একটি নাম। ফাইনালে তার নাম প্রত্যাহারের বিষয়টি টোকিও অলিম্পিকের গতকালের অন্যতম আলোচিত ঘটনা ছিল। এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে বাইলস নিজেও কাল কোনো বিবৃতি দেননি।
ধারণা করা হচ্ছিল চোট পেয়েই নাম প্রত্যাহার করেছেন এই অ্যাথলেট। তবে ব্রিটিশ গণমাধ্যমের খবর, মানসিক স্বাস্থ্যজনিত কারণেই নাম প্রত্যাহার করেছেন তিনি। অবশেষে বাইলস নিজেই সেটিরই ইঙ্গিত করেছেন । তিনি বলেছেন,‘মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি আমাকে আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে।’
কাল দলীয় ইভেন্টের ফাইনালে পায়ে অবশ্য চোট পেয়েছিলেন বাইলস। তবে বাইলসের বিবৃতি অনুযায়ী, চোটের চেয়ে মানসিক স্বাস্থ্যজনিত কারণই তাঁর নাম প্রত্যাহারের অন্যতম কারণ।ফাইনাল ভোল্টে ২.৫ বার ঘোরার কথা ছিল বাইলসের। কিন্তু ১.৫ বার ঘুরেই থামতে হয়েছে তাঁকে। যেখানে পা রাখার কথা ছিল বাইলসের, পা পড়েছে সেটি থেকেও দূরে। পরে দলের এক প্রশিক্ষকের সঙ্গে জিমন্যাসটিক্স সেন্টার ছেড়ে বেরিয়ে যান বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা এই জিমন্যাস্ট।
কিছুক্ষণ পর ফিরে এসে আনভেইন বারে অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও পরে সতীর্থদের সঙ্গে আলিঙ্গন করে অশ্রুসিক্ত চোখে ফ্লোর থেকে বিদায় নেন ২৪ বছর বয়সী এই অ্যাথলেট। বাইলসকে হারিয়ে এই ইভেন্টে রাশিয়ার (আরওসি) পেছনে থেকে রূপা পায় যুক্তরাষ্ট্র। কাল নাম প্রত্যাহারের পর বাইলসের কোচ সেসিল ল্যান্ডি অবশ্য বলেছিলেন, চোট নয় মানসিক দুর্বলতায় সরে দাঁড়িয়েছেন ইতিহাসের সেরা এই জিমন্যাস্ট। এবার বাইলস নিজেও সরে দাঁড়ানোর পেছনে মানসিক দুর্বলতাকেই ইঙ্গিত করেছেন।
বাইলসের সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন আমেরিকার অলিম্পিক ও প্যারা অলিম্পিক কমিটির প্রধান নির্বাহী সারাহ রিশল্যান্ড। তিনি বলেছেন, ‘আপনার মানসিক সুস্থতাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই এবং আপনার এগিয়ে যাওয়ার এই যাত্রায় সব সময় আমাদের পূর্ণ সমর্থন আছে। আপনি আমাদের গর্বিত করেছেন।’
আচমকা এক ঘোষণায় গত রাতে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ক্রিকেটের এই সংস্করণে দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে কত ক্রিকেটারকেই তো সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তিনি। ওয়ানডেকে মুশফিক বিদায় জানানোর পর সামাজিক...
১৪ মিনিট আগেমুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলীয় এই ব্যাটারের বিদায়ের পর দেশের ক্রিকেট মহলের চর্চায় চলে আসে আগেই মধ্য ত্রিশ পেরিয়ে যাওয়া দুই ভায়রা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। সাঁইত্রিশ ও উনচল্লিশ বছর বয়সেও খেলে যাচ্ছেন তাঁরা! এই আলোচনার...
১০ ঘণ্টা আগে