ক্রীড়া ডেস্ক, ঢাকা
রূপকথার গল্প বোধ হয় একেই বলে! এমা রাদুকানু নিজেও হয়তো ভাবেননি এমন কিছু করে ফেলবেন। ইতিহাস গড়ে ইউএস ওপেনের নারী এককে শিরোপা জিতলেন ১৮ বছর বয়সের এই ব্রিটিশ তরুণী।
ফাইনালে ৬-৪, ৬-৩ গেমে সরাসরি সেটে লেইলাহ ফার্নান্দেজকে উড়িয়ে দিয়ে ইউএস ওপেনের নতুন রানি হলেন রাদুকানু। কোয়ালিফায়ার থেকে উঠে আসা কোনো টেনিস খেলোয়াড় এর আগে গ্র্যান্ড স্লাম জেতেননি। এবারই প্রথম করে দেখালেন এই ব্রিটিশ কিশোরী।
নিজের দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লামেই বাজিমাত করলেন অবাছাই রাদুকানু। ২০১৪ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর দ্বিতীয় নারী টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে একটিও সেটে না হেরে শিরোপা জিতলেন তিনি। একই সঙ্গে ৫৩ বছর পর প্রথম ব্রিটিশ নারী হিসেবে গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেন।
ইউএস ওপেনের আগে এ বছরের উইম্বলডনেই প্রথমবার গ্র্যান্ড স্লামে আবির্ভাব ঘটেছিল রাদুকানুর। ঘাসের কোর্টে শুরুটা ভালো করেও চতুর্থ রাউন্ডে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় সরে দাঁড়াতে হয়েছিল। কে ভেবেছিল, মাত্র দুই মাস পরেই ইউএস ওপেনের শিরোপা হাতে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়বেন রাদুকানু!
একবিংশ শতাব্দীতে এই প্রথম ইউএস ওপেনে নারীদের ফাইনালে এত অল্প বয়সী দুই খেলোয়াড় মুখোমুখি হয়েছেন। ১৯৯৯ সালে শেষবার দুই ‘অষ্টাদশী’ সেরেনা উইলিয়ামস ও মার্টিনা হিঙ্গিস ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। দুই অষ্টাদশীর লড়াইয়ে এবার শেষ হাসিটা হাসলেন রাদুকানু। তবে এর আগেও একবার মুখোমুখি হয়েছিলেন রাদুকানু-ফার্নান্দেজ। তিন বছর আগে উইম্বলডন জুনিয়রের সেই ম্যাচেও মলিন অবয়বে ফিরতে হয়েছিল ফার্নান্দেজকে।
ইউএস ওপেন শুরুর সময় নারী এককে ১৫০ নম্বর হিসেবে কোর্টে নেমেছিলেন রাদুকানু। কোর্ট যখন ছাড়ছেন, নামের পাশে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম। র্যাঙ্কিং নিয়েও চাইলে গর্ব করতে পারেন। এক লাফে যে উঠে এসেছেন ২৩ নম্বরে। প্রথম সেটেই দুবার লেইলার সার্ভিস ভেঙে সেট জেতেন রাদুকানু। দ্বিতীয় সেটে ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচাতে পারলেও নিজের হার বাঁচাতে পারেননি কানাডীয় কিশোরী ফার্নান্দেজ।
রূপকথার গল্প বোধ হয় একেই বলে! এমা রাদুকানু নিজেও হয়তো ভাবেননি এমন কিছু করে ফেলবেন। ইতিহাস গড়ে ইউএস ওপেনের নারী এককে শিরোপা জিতলেন ১৮ বছর বয়সের এই ব্রিটিশ তরুণী।
ফাইনালে ৬-৪, ৬-৩ গেমে সরাসরি সেটে লেইলাহ ফার্নান্দেজকে উড়িয়ে দিয়ে ইউএস ওপেনের নতুন রানি হলেন রাদুকানু। কোয়ালিফায়ার থেকে উঠে আসা কোনো টেনিস খেলোয়াড় এর আগে গ্র্যান্ড স্লাম জেতেননি। এবারই প্রথম করে দেখালেন এই ব্রিটিশ কিশোরী।
নিজের দ্বিতীয় গ্র্যান্ড স্লামেই বাজিমাত করলেন অবাছাই রাদুকানু। ২০১৪ সালে সেরেনা উইলিয়ামসের পর দ্বিতীয় নারী টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে একটিও সেটে না হেরে শিরোপা জিতলেন তিনি। একই সঙ্গে ৫৩ বছর পর প্রথম ব্রিটিশ নারী হিসেবে গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেন।
ইউএস ওপেনের আগে এ বছরের উইম্বলডনেই প্রথমবার গ্র্যান্ড স্লামে আবির্ভাব ঘটেছিল রাদুকানুর। ঘাসের কোর্টে শুরুটা ভালো করেও চতুর্থ রাউন্ডে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় সরে দাঁড়াতে হয়েছিল। কে ভেবেছিল, মাত্র দুই মাস পরেই ইউএস ওপেনের শিরোপা হাতে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়বেন রাদুকানু!
একবিংশ শতাব্দীতে এই প্রথম ইউএস ওপেনে নারীদের ফাইনালে এত অল্প বয়সী দুই খেলোয়াড় মুখোমুখি হয়েছেন। ১৯৯৯ সালে শেষবার দুই ‘অষ্টাদশী’ সেরেনা উইলিয়ামস ও মার্টিনা হিঙ্গিস ফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। দুই অষ্টাদশীর লড়াইয়ে এবার শেষ হাসিটা হাসলেন রাদুকানু। তবে এর আগেও একবার মুখোমুখি হয়েছিলেন রাদুকানু-ফার্নান্দেজ। তিন বছর আগে উইম্বলডন জুনিয়রের সেই ম্যাচেও মলিন অবয়বে ফিরতে হয়েছিল ফার্নান্দেজকে।
ইউএস ওপেন শুরুর সময় নারী এককে ১৫০ নম্বর হিসেবে কোর্টে নেমেছিলেন রাদুকানু। কোর্ট যখন ছাড়ছেন, নামের পাশে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম। র্যাঙ্কিং নিয়েও চাইলে গর্ব করতে পারেন। এক লাফে যে উঠে এসেছেন ২৩ নম্বরে। প্রথম সেটেই দুবার লেইলার সার্ভিস ভেঙে সেট জেতেন রাদুকানু। দ্বিতীয় সেটে ম্যাচ পয়েন্ট বাঁচাতে পারলেও নিজের হার বাঁচাতে পারেননি কানাডীয় কিশোরী ফার্নান্দেজ।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-অস্ট্রেলিয়া সেমিফাইনালের আগে বারবার ঘুরেফিরে এসেছিল আহমেদাবাদের কথা। কারণ, সবশেষ ওয়ানডেতে এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ফাইনালে। ১ লাখেরও বেশি দর্শককে কাঁদিয়ে ভারতের শিরোপার উৎসব পণ্ড করে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৯ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া সফরে ব্যর্থতার পর বেশ ভালোভাবেই নড়েচড়ে বসে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। জাতীয় দল নিয়ে বেশ কিছু কঠোর নিয়ম আরোপ করে তারা। এর প্রতিফলন ঘটছে আইপিএলেও। সম্প্রতি আইপিএলের সব দলকে একটি ই-মেইল বার্তায় বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে ক্যাম্প করার জন্য আগামীকাল সৌদি আরবে যাবে বাংলাদেশ ফুটবল দল। চারদিন বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করেছে তারা। যা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাটার কোহলিকে তো নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। একের পর এক রেকর্ড গড়েছেন বলে পেয়েছেন ‘কিং কোহলি’ উপাধি। রেকর্ড গড়া যাঁর কাছে ডালভাতের মতো, তিনি আজ গড়লেন আরও এক রেকর্ড। তাতে পেছনে ফেলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিংকে।
১০ ঘণ্টা আগে