প্রযুক্তি ডেস্ক
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) শুরু হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪। অগ্নি নিরাপত্তাসহ যেকোনো দুর্যোগের ঝুঁকি ও ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা, অগ্নি নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সরঞ্জামের সহজলভ্যতা নিশ্চিতকরণ এবং সবার মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এ এক্সপো আয়োজিত হয়েছে। গত শনিবার শুরু হওয়া এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। নবম আসরের মতো এটি আয়োজন করেছে ইলেকট্রনিক সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইসাব)।
ইসাবের সেক্রেটারি জেনারেল জাকির উদ্দিন আহমেদ জানান, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডের তৈরি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সবার সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। এতে ৩টি ক্যাটাগরিতে পণ্য প্রদর্শন করা হবে। এর মাধ্যমে থাকছে ফায়ার সেফটি সলিউশন, সিকিউরিটি সলিউশন ও বিল্ডিং অটোমেশন। এ ছাড়া এই এক্সপোতে অগ্নিনির্বাপণ ও দুর্ঘটনায় উদ্ধার কাজে সাহসী ভূমিকা রাখার জন্য ফায়ার ফাইটারদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে।
ইন্টারন্যাশনাল ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪ -এ বিশ্বের ৩০টি দেশের শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। যারা আগুন নেভানোসহ অগ্নি নিরাপত্তার অত্যাধুনিক পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন করছে।
আন্তর্জাতিক ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪ এর কো-পার্টনার হিসেবে রয়েছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর। সহকারী পার্টনার হিসেবে রয়েছে এফইবিওএবি, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রদর্শনী আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা দিয়েছে এফবিসিসিআই।
এই এক্সপোতে অংশ নিয়েছে আরএফএল, গাজী ফায়ার পাম্পস, ইউনিক মাল্টি ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, স্টার্ক ইন্ক, সাফ মেট, সিগন্যাল ফায়ার বিডি, টুল মাস্টার ফায়ার সলিউশন, ন্যাফকোসহ বিভিন্ন দেশীয় ও বিদেশি প্রতিষ্ঠান।
স্টল ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজ নিজ পণ্য সাজিয়ে রেখেছে। কর্মীরা আগ্রহী দর্শকদের এক এক করে বুঝিয়ে দিচ্ছেন তাঁদের পণ্যটির কাজ কী, কীভাবে সেটি ব্যবহার করতে হবে এবং পণ্যটি কতটা সময়োপযোগী।
প্রদর্শনীতে আরএফএলের পণ্যের মধ্যে রয়েছে ফায়ার পাম্প সেট, ফায়ার পাম্প কন্ট্রোলার, ফায়ার হোস পাইপ, ফায়ার স্প্রিঙ্কলার্স, ফায়ার অ্যালার্ম কন্ট্রোল প্যানেল, হিট ডিটেকটর, ডাস্ট স্মোকার ডিটেকটর ইত্যাদি।
ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ন্যাফকোর এক্সপোর্ট সেলস ম্যানেজার সুনীল সি.বি. জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠানে অগ্নিপ্রতিরোধক বিভিন্ন পণ্য আছে। সেগুলোর কোনোটি কাজ করে বাসা–বাড়িতে আগুন নেভানোর কাজে, কোনোটি কল–কারখানা কিংবা যানবাহনে আগুন নেভানোর কাজে। তাদের আছে ফায়ার রেজিসট্যান্ট পেইন্ট, ফায়ার রেটেড প্যানেল, স্মোকিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ফায়ার সুপার সেশন সিস্টেম, পোর্টেবল ফায়ার এক্সটিংগুইসারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পণ্য।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) শুরু হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪। অগ্নি নিরাপত্তাসহ যেকোনো দুর্যোগের ঝুঁকি ও ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা, অগ্নি নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সরঞ্জামের সহজলভ্যতা নিশ্চিতকরণ এবং সবার মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য এ এক্সপো আয়োজিত হয়েছে। গত শনিবার শুরু হওয়া এ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী চলবে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। নবম আসরের মতো এটি আয়োজন করেছে ইলেকট্রনিক সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইসাব)।
ইসাবের সেক্রেটারি জেনারেল জাকির উদ্দিন আহমেদ জানান, এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডের তৈরি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সবার সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। এতে ৩টি ক্যাটাগরিতে পণ্য প্রদর্শন করা হবে। এর মাধ্যমে থাকছে ফায়ার সেফটি সলিউশন, সিকিউরিটি সলিউশন ও বিল্ডিং অটোমেশন। এ ছাড়া এই এক্সপোতে অগ্নিনির্বাপণ ও দুর্ঘটনায় উদ্ধার কাজে সাহসী ভূমিকা রাখার জন্য ফায়ার ফাইটারদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে।
ইন্টারন্যাশনাল ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪ -এ বিশ্বের ৩০টি দেশের শতাধিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে। যারা আগুন নেভানোসহ অগ্নি নিরাপত্তার অত্যাধুনিক পণ্য ও প্রযুক্তি প্রদর্শন করছে।
আন্তর্জাতিক ফায়ার সেফটি অ্যান্ড সিকিউরিটি এক্সপো ২০২৪ এর কো-পার্টনার হিসেবে রয়েছে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর। সহকারী পার্টনার হিসেবে রয়েছে এফইবিওএবি, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। প্রদর্শনী আয়োজনে সার্বিক সহযোগিতা দিয়েছে এফবিসিসিআই।
এই এক্সপোতে অংশ নিয়েছে আরএফএল, গাজী ফায়ার পাম্পস, ইউনিক মাল্টি ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, স্টার্ক ইন্ক, সাফ মেট, সিগন্যাল ফায়ার বিডি, টুল মাস্টার ফায়ার সলিউশন, ন্যাফকোসহ বিভিন্ন দেশীয় ও বিদেশি প্রতিষ্ঠান।
স্টল ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি প্রতিষ্ঠান তাদের নিজ নিজ পণ্য সাজিয়ে রেখেছে। কর্মীরা আগ্রহী দর্শকদের এক এক করে বুঝিয়ে দিচ্ছেন তাঁদের পণ্যটির কাজ কী, কীভাবে সেটি ব্যবহার করতে হবে এবং পণ্যটি কতটা সময়োপযোগী।
প্রদর্শনীতে আরএফএলের পণ্যের মধ্যে রয়েছে ফায়ার পাম্প সেট, ফায়ার পাম্প কন্ট্রোলার, ফায়ার হোস পাইপ, ফায়ার স্প্রিঙ্কলার্স, ফায়ার অ্যালার্ম কন্ট্রোল প্যানেল, হিট ডিটেকটর, ডাস্ট স্মোকার ডিটেকটর ইত্যাদি।
ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ন্যাফকোর এক্সপোর্ট সেলস ম্যানেজার সুনীল সি.বি. জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠানে অগ্নিপ্রতিরোধক বিভিন্ন পণ্য আছে। সেগুলোর কোনোটি কাজ করে বাসা–বাড়িতে আগুন নেভানোর কাজে, কোনোটি কল–কারখানা কিংবা যানবাহনে আগুন নেভানোর কাজে। তাদের আছে ফায়ার রেজিসট্যান্ট পেইন্ট, ফায়ার রেটেড প্যানেল, স্মোকিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, ফায়ার সুপার সেশন সিস্টেম, পোর্টেবল ফায়ার এক্সটিংগুইসারসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পণ্য।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৩ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৫ ঘণ্টা আগে