অলকানন্দা রায়, ঢাকা
পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ বজ্রপাত হয়। বছরে এই সংখ্যা প্রায় ৩ দশমিক ১৫ বিলিয়ন। এসব বজ্রপাতে জীবনহানিসহ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ক্ষতি হয়। তবে একটু সতর্ক হলে ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়। সাধারণভাবে বজ্রপাত শুরু হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বাড়ির সব ইলেকট্রনিক ডিভাইস বৈদ্যুতিক লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন বা খুলে রাখুন। এতে নিরাপদ থাকবে সেগুলো।
মাঝারি মানের বজ্রপাত কয়েক শ এবং একটি সাধারণ বজ্রপাত কয়েক শ মিলিয়ন মেগাওয়াট বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্ন করে। এতে অনেক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। এ থেকে মুক্ত থাকার উপায়—আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ, টেলিফোন বা তারের লাইনের সঙ্গে সংযুক্ত সবকিছু আনপ্লাগ করা।
একটি বজ্রপাত গৃহস্থালি তারের মাধ্যমে বিদ্যুৎশক্তির ঢেউ পাঠাতে পারে, তাতে বৈদ্যুতিক ডিভাইস এবং সার্কিট ধ্বংস হওয়া অসম্ভব নয়। কিছু যন্ত্রপাতি, যেমন টোস্টার, রেফ্রিজারেটর, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার এবং মিউজিক সিস্টেমে আইসিসহ সার্কিট বোর্ড থাকে। এগুলো অত্যন্ত সংবেদনশীল। এমনকি স্থির বিদ্যুতের একটি স্ফুলিঙ্গও তাদের অপূরণীয় ক্ষতি করতে পারে। বজ্রপাত সেগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে পারে। ঝড় শুরু হলে ইলেকট্রনিক সার্কিটসহ ডিভাইস, যেমন কম্পিউটার, টেলিভিশন, মিউজিক সিস্টেম কিংবা ভিডিও গেম কনসোল ইত্যাদি যত দ্রুত সম্ভব আনপ্লাগ করা উচিত। ঝড় পুরোপুরি কেটে না যাওয়া পর্যন্ত ডিভাইসগুলো প্লাগ ইন করবেন না।
বলে রাখা ভালো, ঝড়-বৃষ্টি বা বজ্রপাত হলেই আপনার জিনিসপত্রের ক্ষতি হবে—বিষয়টি সে রকম নয়। কিন্তু দুর্ঘটনাবশত বৈদ্যুতিক পরিষেবা ড্রপ লাইনে সরাসরি বজ্রপাত হলে আপনার সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই সতর্কতার জন্য ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে সব ধরনের ডিভাইস নিরাপত্তার জন্য আনপ্লাগ করতে বলা হয়। বজ্রপাত আপনার বাসা থেকে অনেক দূরে, কিন্তু আপনার বাড়ির দিকে যাওয়া পাওয়ার লাইনের কাছাকাছি হলেও সেই লাইন ও সকেটের সঙ্গে সংযুক্ত প্লাগের মাধ্যমে যন্ত্রপাতি ও অ্যাপ্লায়েন্সের ক্ষতি করতে পারে।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস সুরক্ষায় করণীয়
তথ্যসূত্র: উইকি হাউ
পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ বজ্রপাত হয়। বছরে এই সংখ্যা প্রায় ৩ দশমিক ১৫ বিলিয়ন। এসব বজ্রপাতে জীবনহানিসহ ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ক্ষতি হয়। তবে একটু সতর্ক হলে ক্ষয়ক্ষতি কমানো যায়। সাধারণভাবে বজ্রপাত শুরু হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বাড়ির সব ইলেকট্রনিক ডিভাইস বৈদ্যুতিক লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন বা খুলে রাখুন। এতে নিরাপদ থাকবে সেগুলো।
মাঝারি মানের বজ্রপাত কয়েক শ এবং একটি সাধারণ বজ্রপাত কয়েক শ মিলিয়ন মেগাওয়াট বৈদ্যুতিক শক্তি উৎপন্ন করে। এতে অনেক ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। এ থেকে মুক্ত থাকার উপায়—আপনার বাড়ির বিদ্যুৎ, টেলিফোন বা তারের লাইনের সঙ্গে সংযুক্ত সবকিছু আনপ্লাগ করা।
একটি বজ্রপাত গৃহস্থালি তারের মাধ্যমে বিদ্যুৎশক্তির ঢেউ পাঠাতে পারে, তাতে বৈদ্যুতিক ডিভাইস এবং সার্কিট ধ্বংস হওয়া অসম্ভব নয়। কিছু যন্ত্রপাতি, যেমন টোস্টার, রেফ্রিজারেটর, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার এবং মিউজিক সিস্টেমে আইসিসহ সার্কিট বোর্ড থাকে। এগুলো অত্যন্ত সংবেদনশীল। এমনকি স্থির বিদ্যুতের একটি স্ফুলিঙ্গও তাদের অপূরণীয় ক্ষতি করতে পারে। বজ্রপাত সেগুলো সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করতে পারে। ঝড় শুরু হলে ইলেকট্রনিক সার্কিটসহ ডিভাইস, যেমন কম্পিউটার, টেলিভিশন, মিউজিক সিস্টেম কিংবা ভিডিও গেম কনসোল ইত্যাদি যত দ্রুত সম্ভব আনপ্লাগ করা উচিত। ঝড় পুরোপুরি কেটে না যাওয়া পর্যন্ত ডিভাইসগুলো প্লাগ ইন করবেন না।
বলে রাখা ভালো, ঝড়-বৃষ্টি বা বজ্রপাত হলেই আপনার জিনিসপত্রের ক্ষতি হবে—বিষয়টি সে রকম নয়। কিন্তু দুর্ঘটনাবশত বৈদ্যুতিক পরিষেবা ড্রপ লাইনে সরাসরি বজ্রপাত হলে আপনার সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই সতর্কতার জন্য ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলে সব ধরনের ডিভাইস নিরাপত্তার জন্য আনপ্লাগ করতে বলা হয়। বজ্রপাত আপনার বাসা থেকে অনেক দূরে, কিন্তু আপনার বাড়ির দিকে যাওয়া পাওয়ার লাইনের কাছাকাছি হলেও সেই লাইন ও সকেটের সঙ্গে সংযুক্ত প্লাগের মাধ্যমে যন্ত্রপাতি ও অ্যাপ্লায়েন্সের ক্ষতি করতে পারে।
ইলেকট্রনিক ডিভাইস সুরক্ষায় করণীয়
তথ্যসূত্র: উইকি হাউ
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
১৪ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
১৬ ঘণ্টা আগে