অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় চলমান বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি সংশ্লিষ্ট চীনা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব দেওয়ার পরিকল্পনা করছে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। জাতীয় নিরাপত্তার উদ্বেগের কারণে আগামী সোমবার এই প্রস্তাব দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ি চালক ও অবকাঠামো নিয়ে চীনা কোম্পানির ডেটা সংগ্রহের বিষয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাইডেন প্রশাসন। সেই সঙ্গে যানবাহনের ইন্টারনেট এবং নেভিগেশন সিস্টেমে বিদেশি হস্তক্ষেপের সম্ভাবনাও তুলে ধরেছে।
চীন থেকে বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভ সিস্টেম সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যার আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দেবে প্রস্তাবিত আইনটি।
এই সিদ্ধান্ত চীনের যানবাহন, সফটওয়্যার এবং উপাদানগুলোর ওপর চলমান নিষেধাজ্ঞার বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। গত সপ্তাহে বাইডেন প্রশাসন চীনা আমদানি পণ্যে বড় মাত্রায় শুল্কহার বাড়িয়েছে, যার মধ্যে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর শুল্ক এবং বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি ও মূল খনিজগুলোর ওপর নতুন শুল্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
কমার্স সেক্রেটারি জিনা রাইমন্ডো মে মাসে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের যানবাহনে চীনের সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যারের ব্যবহারে ঝুঁকি রয়েছে। ভেবে দেখুন, সড়কে থাকা কয়েক লাখ গাড়ির সফটওয়্যার হুট করে অকার্যকর হয়ে গেলে তা কতটা বিপজ্জনক হবে।
চীন থেকে আমদানি করা যানবাহনে ‘কান্টেকটেড গাড়ি প্রযুক্তি’ (ইন্টারনেট, ব্লুটুথের সঙ্গে যুক্ত প্রযুক্তি) জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি কিনা তা গত ফেব্রুয়ারিতে তদন্তের নির্দেশ দেন জো বাইডেন। চীনের সেই সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার সমস্ত মার্কিন যানবাহনে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না তাও খতিয়ে দেখতে বলেন।
বাণিজ্য বিভাগের সূত্র অনুযায়ী, নিয়মগুলোর চূড়ান্তকরণের আগে জনসাধারণকে ৩০ দিন মন্তব্য করার সুযোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। যুক্তরাষ্ট্রের সড়কে চলমান প্রায় সব নতুন যানবাহনকে ‘কানেক্টেড’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এসব যানবাহনে অনবোর্ড নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার থাকে, যা ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা দেয়। এভাবে গাড়ির ভেতরে এবং বাইরের ডিভাইসের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করা যায়।
বিভাগটি সফটওয়্যারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ২০২৭ বছরে বাজারে আসা গাড়িগুলো ওপর কার্যকর করার প্রস্তাব দিতে পারে। আর হার্ডওয়্যারের নিষেধাজ্ঞা ২০২৯ সালের জানুয়ারি অথবা ২০৩০ সালে বাজারে গাড়িগুলোর ওপর কার্যকর করার পরিকল্পনা করছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আওতায় ব্লুটুথ, স্যাটেলাইট এবং ওয়্যারলেস ফিচারসহ যানবাহন থাকবে। পাশাপাশি এমন স্বয়ংক্রিয় যানবাহনও অন্তর্ভুক্ত হবে যেগুলো ড্রাইভার ছাড়া একাই চলতে পারে।
সূত্র অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞাগুলো রাশিয়ার মতো অন্য বিদেশি প্রতিপক্ষ দেশগুলোর ওপরও প্রযোজ্য হবে।
প্রধান গাড়ি নির্মাতাদের প্রতিনিধিত্বকারী এক বাণিজ্য সংস্থা বলছে, গাড়ির হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার পরিবর্তন করতে সময় লাগবে। এই সংস্থার সদস্য হিসেবে জেনারেল মোটরস, টয়োটা, ভক্সওয়াগেন, হুন্দাই এবং অন্যান্য কোম্পানি রয়েছে।
গাড়ির নির্মাতারা বলেন, তাদের সিস্টেমগুলো ‘ব্যাপক প্রাক-উৎপাদন প্রকৌশল, পরীক্ষা এবং যাচাইকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় এবং সাধারণভাবে এগুলো অন্য কোনো সরবরাহকারীর সিস্টেম বা উপাদান দিয়ে সহজে প্রতিস্থাপন করা যায় না।’
বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি যুক্তরাষ্ট্র।
একটি সরকারি ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হোয়াটহাউজ গত বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছে। এই নিয়ম মার্কিন যানবাহনের সরবরাহ চেইনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এটি মার্কিন রাস্তায় চলমান সমস্ত যানবাহনের ওপর প্রযোজ্য হবে, কিন্তু কৃষি বা খনির যানবাহনের ওপর প্রযোজ্য হবে না।
যুক্তরাষ্ট্রের রাস্তায় চলমান বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি সংশ্লিষ্ট চীনা হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব দেওয়ার পরিকল্পনা করছে মার্কিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। জাতীয় নিরাপত্তার উদ্বেগের কারণে আগামী সোমবার এই প্রস্তাব দেওয়া হবে বলে জানা গেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট দুই ব্যক্তির বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এসব তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ি চালক ও অবকাঠামো নিয়ে চীনা কোম্পানির ডেটা সংগ্রহের বিষয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাইডেন প্রশাসন। সেই সঙ্গে যানবাহনের ইন্টারনেট এবং নেভিগেশন সিস্টেমে বিদেশি হস্তক্ষেপের সম্ভাবনাও তুলে ধরেছে।
চীন থেকে বিভিন্ন স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভ সিস্টেম সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যার আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা দেবে প্রস্তাবিত আইনটি।
এই সিদ্ধান্ত চীনের যানবাহন, সফটওয়্যার এবং উপাদানগুলোর ওপর চলমান নিষেধাজ্ঞার বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। গত সপ্তাহে বাইডেন প্রশাসন চীনা আমদানি পণ্যে বড় মাত্রায় শুল্কহার বাড়িয়েছে, যার মধ্যে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ওপর শুল্ক এবং বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি ও মূল খনিজগুলোর ওপর নতুন শুল্ক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
কমার্স সেক্রেটারি জিনা রাইমন্ডো মে মাসে বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের যানবাহনে চীনের সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যারের ব্যবহারে ঝুঁকি রয়েছে। ভেবে দেখুন, সড়কে থাকা কয়েক লাখ গাড়ির সফটওয়্যার হুট করে অকার্যকর হয়ে গেলে তা কতটা বিপজ্জনক হবে।
চীন থেকে আমদানি করা যানবাহনে ‘কান্টেকটেড গাড়ি প্রযুক্তি’ (ইন্টারনেট, ব্লুটুথের সঙ্গে যুক্ত প্রযুক্তি) জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি কিনা তা গত ফেব্রুয়ারিতে তদন্তের নির্দেশ দেন জো বাইডেন। চীনের সেই সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার সমস্ত মার্কিন যানবাহনে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না তাও খতিয়ে দেখতে বলেন।
বাণিজ্য বিভাগের সূত্র অনুযায়ী, নিয়মগুলোর চূড়ান্তকরণের আগে জনসাধারণকে ৩০ দিন মন্তব্য করার সুযোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। যুক্তরাষ্ট্রের সড়কে চলমান প্রায় সব নতুন যানবাহনকে ‘কানেক্টেড’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এসব যানবাহনে অনবোর্ড নেটওয়ার্ক হার্ডওয়্যার থাকে, যা ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা দেয়। এভাবে গাড়ির ভেতরে এবং বাইরের ডিভাইসের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করা যায়।
বিভাগটি সফটওয়্যারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ২০২৭ বছরে বাজারে আসা গাড়িগুলো ওপর কার্যকর করার প্রস্তাব দিতে পারে। আর হার্ডওয়্যারের নিষেধাজ্ঞা ২০২৯ সালের জানুয়ারি অথবা ২০৩০ সালে বাজারে গাড়িগুলোর ওপর কার্যকর করার পরিকল্পনা করছে। এই নিষেধাজ্ঞাগুলো আওতায় ব্লুটুথ, স্যাটেলাইট এবং ওয়্যারলেস ফিচারসহ যানবাহন থাকবে। পাশাপাশি এমন স্বয়ংক্রিয় যানবাহনও অন্তর্ভুক্ত হবে যেগুলো ড্রাইভার ছাড়া একাই চলতে পারে।
সূত্র অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞাগুলো রাশিয়ার মতো অন্য বিদেশি প্রতিপক্ষ দেশগুলোর ওপরও প্রযোজ্য হবে।
প্রধান গাড়ি নির্মাতাদের প্রতিনিধিত্বকারী এক বাণিজ্য সংস্থা বলছে, গাড়ির হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার পরিবর্তন করতে সময় লাগবে। এই সংস্থার সদস্য হিসেবে জেনারেল মোটরস, টয়োটা, ভক্সওয়াগেন, হুন্দাই এবং অন্যান্য কোম্পানি রয়েছে।
গাড়ির নির্মাতারা বলেন, তাদের সিস্টেমগুলো ‘ব্যাপক প্রাক-উৎপাদন প্রকৌশল, পরীক্ষা এবং যাচাইকরণ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায় এবং সাধারণভাবে এগুলো অন্য কোনো সরবরাহকারীর সিস্টেম বা উপাদান দিয়ে সহজে প্রতিস্থাপন করা যায় না।’
বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি যুক্তরাষ্ট্র।
একটি সরকারি ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হোয়াটহাউজ গত বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছে। এই নিয়ম মার্কিন যানবাহনের সরবরাহ চেইনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এটি মার্কিন রাস্তায় চলমান সমস্ত যানবাহনের ওপর প্রযোজ্য হবে, কিন্তু কৃষি বা খনির যানবাহনের ওপর প্রযোজ্য হবে না।
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১১ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৬ ঘণ্টা আগে