অনলাইন ডেস্ক
ওপেনএআই কিনে নেওয়ার জন্য গত সোমবার ৯৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন একটি গ্রুপ থেকে।
এই প্রস্তাব সম্পর্কে এবার কর্মীদের সরাসরি বার্তা দিয়েছেন সিইও স্যাম অল্টম্যান। কর্মীদের উদ্দেশে একটি অভ্যন্তরীণ বার্তায় অল্টম্যান জানিয়েছেন, যদিও বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে মাস্কের প্রস্তাব পর্যালোচনা করেনি, তবু তারা ওপেনএআইয়ের মূল লক্ষ্য এবং মিশনে অটল থাকতে প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
মাস্কের আইনজীবী গত সোমবার একটি ই-মেইলের মাধ্যমে ওপেনএআয়ের বাহ্যিক পরামর্শক ফার্ম, ওয়াচটেল, লিপটন, রোজেন অ্যান্ড কাটজকে সেই প্রস্তাব পাঠিয়েছিল।
মাস্ক তাঁর প্রস্তাব প্রকাশ করার এক দিন পরেই উভয় পক্ষই একে অপরের কাছে এই প্রস্তাবের সঠিক অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে।
গত মঙ্গলবার একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ওপেনএআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ এখনো মাস্কের দলের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পায়নি। এ ঘটনা বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এআই কোম্পানিকে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য করা অপ্রত্যাশিত প্রচেষ্টার বিষয়ে আরও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।
ইলন মাস্কের আইনজীবী মার্ক টোবেরফ রয়টার্সকে বলেন, তিনি মাস্ক এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীর স্বাক্ষরিত একটি ‘বিশদ চার পৃষ্ঠার চিঠি’ পাঠিয়েছেন, যা ওপেনএআইয়ের সব সম্পদ কিনে নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘স্যাম অল্টম্যান এটি ওপেনএআইয়ের অন্য বোর্ড সদস্যদের কাছে পাঠাবেন কি না, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।’
এদিকে, ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এই কোম্পানি বিক্রি হচ্ছে না। এটি তার (মাস্কের) আমাদের সঙ্গে ঝামেলা করার আরেকটি কৌশল।’
ইলন মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে ওপেনএআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তবে কোম্পানির লক্ষ্য ও অর্থায়নের বিষয়ে মতবিরোধের কারণে তিনি কোম্পানি ছেড়ে চলে যান। ২০২৩ সালে প্রতিদ্বন্দ্বী এআই স্টার্টআপ এক্সএআই প্রতিষ্ঠা করেন।
ওপেনএআই বর্তমানে ৪০ বিলিয়ন ডলার অর্থ সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় রয়েছে এবং এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হতে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে যে, উন্নত এআই মডেল তৈরির জন্য পর্যাপ্ত মূলধন সংগ্রহের লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
টেসলার সিইও এবং প্রযুক্তি কোম্পানি এক্সের মালিক মাস্ক এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তিনি ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’-এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যা হোয়াইট হাউসের একটি নতুন শাখা, এবং এটি ফেডারেল ব্যুরোক্রেসিকে ব্যাপকভাবে সংকুচিত করার দায়িত্বে নিয়োজিত। ট্রাম্প প্রশাসনে মাস্কের এই বিশাল প্রভাবের কারণে ওপেনএআইকে অনেক চাপের সম্মুখীন হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
আইনি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মাস্কের প্রস্তাব ওপেনএআইয়ের মূল্য নির্ধারণকে আরও জটিল করে তোলে, বিশেষ করে যখন প্রতিষ্ঠানটি দানশীল সম্পদ নিয়ে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। এর মানে হচ্ছে, যদি ওপেনএআই তার নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয়, তাহলে তাকে কত অর্থ দিতে হবে, তা নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে।
ওপেনএআই কিনে নেওয়ার জন্য গত সোমবার ৯৭ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন একটি গ্রুপ থেকে।
এই প্রস্তাব সম্পর্কে এবার কর্মীদের সরাসরি বার্তা দিয়েছেন সিইও স্যাম অল্টম্যান। কর্মীদের উদ্দেশে একটি অভ্যন্তরীণ বার্তায় অল্টম্যান জানিয়েছেন, যদিও বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে মাস্কের প্রস্তাব পর্যালোচনা করেনি, তবু তারা ওপেনএআইয়ের মূল লক্ষ্য এবং মিশনে অটল থাকতে প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
মাস্কের আইনজীবী গত সোমবার একটি ই-মেইলের মাধ্যমে ওপেনএআয়ের বাহ্যিক পরামর্শক ফার্ম, ওয়াচটেল, লিপটন, রোজেন অ্যান্ড কাটজকে সেই প্রস্তাব পাঠিয়েছিল।
মাস্ক তাঁর প্রস্তাব প্রকাশ করার এক দিন পরেই উভয় পক্ষই একে অপরের কাছে এই প্রস্তাবের সঠিক অবস্থান নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়ে।
গত মঙ্গলবার একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, ওপেনএআইয়ের পরিচালনা পর্ষদ এখনো মাস্কের দলের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পায়নি। এ ঘটনা বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এআই কোম্পানিকে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার জন্য করা অপ্রত্যাশিত প্রচেষ্টার বিষয়ে আরও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।
ইলন মাস্কের আইনজীবী মার্ক টোবেরফ রয়টার্সকে বলেন, তিনি মাস্ক এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীর স্বাক্ষরিত একটি ‘বিশদ চার পৃষ্ঠার চিঠি’ পাঠিয়েছেন, যা ওপেনএআইয়ের সব সম্পদ কিনে নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘স্যাম অল্টম্যান এটি ওপেনএআইয়ের অন্য বোর্ড সদস্যদের কাছে পাঠাবেন কি না, তা আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে।’
এদিকে, ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এই কোম্পানি বিক্রি হচ্ছে না। এটি তার (মাস্কের) আমাদের সঙ্গে ঝামেলা করার আরেকটি কৌশল।’
ইলন মাস্ক ২০১৫ সালে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে ওপেনএআই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তবে কোম্পানির লক্ষ্য ও অর্থায়নের বিষয়ে মতবিরোধের কারণে তিনি কোম্পানি ছেড়ে চলে যান। ২০২৩ সালে প্রতিদ্বন্দ্বী এআই স্টার্টআপ এক্সএআই প্রতিষ্ঠা করেন।
ওপেনএআই বর্তমানে ৪০ বিলিয়ন ডলার অর্থ সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় রয়েছে এবং এটি একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হতে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে যে, উন্নত এআই মডেল তৈরির জন্য পর্যাপ্ত মূলধন সংগ্রহের লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
টেসলার সিইও এবং প্রযুক্তি কোম্পানি এক্সের মালিক মাস্ক এখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তিনি ‘ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি’-এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন, যা হোয়াইট হাউসের একটি নতুন শাখা, এবং এটি ফেডারেল ব্যুরোক্রেসিকে ব্যাপকভাবে সংকুচিত করার দায়িত্বে নিয়োজিত। ট্রাম্প প্রশাসনে মাস্কের এই বিশাল প্রভাবের কারণে ওপেনএআইকে অনেক চাপের সম্মুখীন হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
আইনি বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, মাস্কের প্রস্তাব ওপেনএআইয়ের মূল্য নির্ধারণকে আরও জটিল করে তোলে, বিশেষ করে যখন প্রতিষ্ঠানটি দানশীল সম্পদ নিয়ে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। এর মানে হচ্ছে, যদি ওপেনএআই তার নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেয়, তাহলে তাকে কত অর্থ দিতে হবে, তা নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে পড়ছে।
এক্সএআই এবং এক্স ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তির কিছু নির্দিষ্ট তথ্য এখনো স্পষ্ট নয়, যেমন: বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ার স্থানান্তর অনুমোদন করেছে কিনা বা বিনিয়োগকারীদের কীভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ইত্যাদি বিষয় অস্পষ্ট।
৩ দিন আগেফেসবুক স্টোরি একধরনের সাময়িক পোস্ট। এই ধরনের পোস্ট ২৪ ঘণ্টা ধরে দেখা যায় এবং পরে অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে এগুলো একেবারেই ফেসবুক থেকে হারিয়ে যায় না। এগুলো আর্কাইভ নামের এক ফোল্ডারে থাকে। এই ফোল্ডারে সব স্টোরি একই সঙ্গে পাওয়া যায়।
৪ দিন আগেগুগল তাদের সার্চ, ম্যাপস এবং জেমিনিতে বেশ কিছু নতুন ফিচার চালু করছে। ব্যবহারকারীর ছুটির পরিকল্পনা করতে এগুলো সাহায্য করবে। এসব নতুন ফিচার অনেকটাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি। ব্যবহারকারীরা আগে যেমন ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি থেকে ছুটির পরিকল্পনা তৈরি করতে অভ্যস্ত ছিলেন, তেমনি গুগলের টুলগুলো
৪ দিন আগেওপেনএআইয়ের এর চ্যাটজিপিটি-এর নতুন ইমেজ জেনারেটর চালু হওয়ার পর স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি হওয়া ছবি তুমুল ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই জাপানি অ্যানিমেশন স্টুডিওটি স্পিরিটেড অ্যাওয়ে, মাইনেইবোর টোটোরো, প্রিন্সেস মনোনোকে, হাওলস মুভিং কাসল মতো ক্লাসিক কিছু মুভির জন্য জনপ্রিয়। চ্যাটজিপিটির
৪ দিন আগে