অনলাইন ডেস্ক
প্রযুক্তিজগতের কিছু উদ্ভাবন মেশিনের সঙ্গে মানুষের মিথস্ক্রিয়া বদলে দিয়েছে। তেমনই এক উদ্ভাবন হলো কম্পিউটার মাউস। বর্তমানে ছোট-বড় সবাই ডিভাইসটির সঙ্গে পরিচিত। তবে ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে এই ক্ষুদ্র ডিভাইসের উদ্ভাবন একটি বৈপ্লবিক মুহূর্ত ছিল। কারণ একটি পয়েন্টার দিয়ে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করার ধারণাটি একদমই নতুন ছিল। আর বিশ্বের প্রথম মাউস এখনকার মতোও ছিল না।
প্রথম কম্পিউটার মাউস তৈরির কাহিনি ডগলাস এঙ্গেলবার্টের সঙ্গে শুরু। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআরআই) একজন উদ্যমী প্রকৌশলী ও গবেষক ছিলেন তিনি। মানব বুদ্ধিমত্তাকে কম্পিউটারের মাধ্যমে উন্নত করা এবং ডিজিটাল ডিভাইসের ক্ষমতা বাড়ানোই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য।
এঙ্গেলবার্টের শৈশব কেটেছে পোর্টল্যান্ডের কাছের একটি খামারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন নেভিতে র্যাডার টেকনিশিয়ান হিসেবে দুই বছর কাজ করেন। এরপর ১৯৪৮ সালে ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন। পরবর্তীতে তিনি মফফেট ফিল্ড, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত আমেস রিসার্চ সেন্টারে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গবেষণা শুরু করেন। কাজে লেগে থেকে একধরনের বিষণ্নতা আর হতাশা পেয়ে বসেছিল এঙ্গেলবার্টকে। ১৯৫০ সালের ডিসেম্বরে তিনি এমন একটি অনুপ্রেরণা পান, যা পরবর্তী পেশাজীবন বদলে দেয়।
এঙ্গেলবার্টের স্বপ্ন ছিল কম্পিউটার ব্যবহার করে এমন একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করা, যা মানুষকে ‘রিয়েল টাইমে’ তথ্য শেয়ার ও হালনাগাদ করার সুযোগ দেবে। তিনি এই সহযোগী সফটওয়্যার বা গ্রুপওয়্যার ধারণাকে তাঁর র্যাডার ডিসপ্লে বোঝার অভিজ্ঞতা ও ভ্যানেভার বুশের ‘আটলান্টিক মান্থলি’তে প্রকাশিত প্রবন্ধ ‘অ্যাজ উই মে থিংক’-এর সঙ্গে মিলিয়ে একটি নেটওয়ার্কড কম্পিউটারের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের ধারণা গড়ে তোলেন।
১৯৫৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বার্কলে থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন এঙ্গেলবার্ট। এরপর এক বছর অ্যাকটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে (এসআরআই) কাজ করেন।
১৯৬৩ সালে এঙ্গেলবার্টের নিজস্ব ল্যাবরেটরি অগমেন্টেশন রিসার্চ সেন্টারকে আংশিকভাবে অর্থায়ন করে এসআরআই। সেখানে তিনি বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইস যেমন: কম্পিউটার মাউসসহ মাল্টি-উইন্ডো ডিসপ্লে এবং হাইপারমিডিয়ার (একটি ডকুমেন্টের মধ্যে টেক্সট, ছবি, ভিডিও এবং অডিও ফাইল যুক্ত করা) উদ্ভাবন করেন এবং এসব ডিভাইসের মানোন্নয়নে কাজ করেন।
ব্যবহারের সুবিধার্থে মাউসটিকে ‘ইঁদুরের’ আকৃতি দিয়েছিলেন এঙ্গেলটন। ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা তার ইঁদুরের লেজের মতো দেখায় বলে এঙ্গেলবার্ট এর নাম দেন ‘মাউস’। তাঁর দেওয়া নামটিই জনপ্রিয় হয়। মাউস একটি ইনপুট ডিভাইস। এর মাধ্যমে কম্পিউটারকে নির্দেশনা দেওয়া যায়। মাউসের ফলে কম্পিউটারের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (জিইউআই) যুক্ত অপারেটিং সিস্টেম জনপ্রিয় হয়।
স্ট্যানফোর্ডে গবেষণার সময় মাউস উদ্ভাবন করায় এর পেটেন্ট যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে। তাই মাউস উদ্ভাবনের পেটেন্ট থেকে কোনো অর্থ পাননি এঙ্গেলটন। ১৯৮০ সালে মাউস বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হলে তা থেকে কোনো রয়্যালটি পাননি। তবে তিনি পেটেন্টটি পেয়েছিলেন এসআরআইয়ের একজন অ্যাসাইনার হিসেবে। এসআরআই অ্যাপলকে প্রায় ৪০ হাজার ডলারে মাউসের লাইসেন্স দিয়েছিল। কিন্তু এঙ্গেলবার্ট তা থেকেও কোনো অর্থ পাননি।
প্রথম মাউসটি এখনকার মাউসের মতো ছিল না। আজকের দিনের মাউসের চেয়ে দুই গুণ উঁচু ছিল এটি। মাউসটি কাঠের বাক্সে ভরা থাকত। বাক্সের ওপরে মাত্র একটি বাটন ছিল। এর নিচে থাকা দুটি চাকার সাহায্যে প্রোটোটাইপ মাউসটি নাড়াচাড়া করা যেত। একটি অনুভূমিক চাকার সঙ্গে সমকোণে উল্লম্ব আরেকটি চাকা ছিল। মাউসটি তৈরি করতে পুরোনো টিন ব্যবহার করা হয়েছিল।
প্রথম কম্পিউটার মাউসের উদ্ভাবনের পর থেকে এটি ব্যাপক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। মাউস আরও স্বাচ্ছন্দ্যভাবে ধরা ও নাড়াচাড়া করার জন্য নকশায় পরিবর্তন এনে হুইল বা চাকার স্থলে যুক্ত হয় ট্র্যাকবল। কাঠের বাক্স ও ট্র্যাকবলের নকশা এখন আধুনিক ডিজাইনে রূপান্তরিত হয়েছে। এতে এখন অপটিক্যাল সেন্সর, ওয়্যারলেস কানেকটিভিটি এবং একাধিক বোতাম যুক্ত হয়েছে। তবে এঙ্গেলবার্টের মূল নকশার মৌলিক নীতি আজও অপরিবর্তিত রয়েছে।
এ ছাড়া এসআরআইয়ে সহকর্মী উইলিয়াম ইংলিশের সঙ্গে মিলে এঙ্গেলবার্ট বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইস যেমন: জয়স্টিক, লাইট পেন এবং ট্র্যাকবল উন্নত করেন।
১৯৬৮ সালে এক অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো মাউসটি উন্মোচন করেন এঙ্গেলবার্ট। অনুষ্ঠানটি বর্তমানে ‘মাদার অব অল ডেমোস’ নামে পরিচিত। কারণ এই প্রদর্শনীতে মাউসের সঙ্গে অন্যান্য বৈপ্লবিক প্রযুক্তি যেমন: হাইপারটেক্সট, ভিডিও কনফারেন্সিং এবং সহযোগী রিয়েল টাইম এডিটর প্রদর্শন করেন এঙ্গেলবার্ট।
১৯৯৭ সালে কম্পিউটার বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ সম্মান এএম টুরিং পুরস্কার লাভ করেন ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা, এসআরআই
প্রযুক্তিজগতের কিছু উদ্ভাবন মেশিনের সঙ্গে মানুষের মিথস্ক্রিয়া বদলে দিয়েছে। তেমনই এক উদ্ভাবন হলো কম্পিউটার মাউস। বর্তমানে ছোট-বড় সবাই ডিভাইসটির সঙ্গে পরিচিত। তবে ১৯৬০-এর দশকের শুরুতে এই ক্ষুদ্র ডিভাইসের উদ্ভাবন একটি বৈপ্লবিক মুহূর্ত ছিল। কারণ একটি পয়েন্টার দিয়ে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করার ধারণাটি একদমই নতুন ছিল। আর বিশ্বের প্রথম মাউস এখনকার মতোও ছিল না।
প্রথম কম্পিউটার মাউস তৈরির কাহিনি ডগলাস এঙ্গেলবার্টের সঙ্গে শুরু। ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআরআই) একজন উদ্যমী প্রকৌশলী ও গবেষক ছিলেন তিনি। মানব বুদ্ধিমত্তাকে কম্পিউটারের মাধ্যমে উন্নত করা এবং ডিজিটাল ডিভাইসের ক্ষমতা বাড়ানোই ছিল তাঁর উদ্দেশ্য।
এঙ্গেলবার্টের শৈশব কেটেছে পোর্টল্যান্ডের কাছের একটি খামারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন নেভিতে র্যাডার টেকনিশিয়ান হিসেবে দুই বছর কাজ করেন। এরপর ১৯৪৮ সালে ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক হন। পরবর্তীতে তিনি মফফেট ফিল্ড, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত আমেস রিসার্চ সেন্টারে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গবেষণা শুরু করেন। কাজে লেগে থেকে একধরনের বিষণ্নতা আর হতাশা পেয়ে বসেছিল এঙ্গেলবার্টকে। ১৯৫০ সালের ডিসেম্বরে তিনি এমন একটি অনুপ্রেরণা পান, যা পরবর্তী পেশাজীবন বদলে দেয়।
এঙ্গেলবার্টের স্বপ্ন ছিল কম্পিউটার ব্যবহার করে এমন একটি নেটওয়ার্ক তৈরি করা, যা মানুষকে ‘রিয়েল টাইমে’ তথ্য শেয়ার ও হালনাগাদ করার সুযোগ দেবে। তিনি এই সহযোগী সফটওয়্যার বা গ্রুপওয়্যার ধারণাকে তাঁর র্যাডার ডিসপ্লে বোঝার অভিজ্ঞতা ও ভ্যানেভার বুশের ‘আটলান্টিক মান্থলি’তে প্রকাশিত প্রবন্ধ ‘অ্যাজ উই মে থিংক’-এর সঙ্গে মিলিয়ে একটি নেটওয়ার্কড কম্পিউটারের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসের ধারণা গড়ে তোলেন।
১৯৫৫ সালে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বার্কলে থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন এঙ্গেলবার্ট। এরপর এক বছর অ্যাকটিং অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটে (এসআরআই) কাজ করেন।
১৯৬৩ সালে এঙ্গেলবার্টের নিজস্ব ল্যাবরেটরি অগমেন্টেশন রিসার্চ সেন্টারকে আংশিকভাবে অর্থায়ন করে এসআরআই। সেখানে তিনি বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইস যেমন: কম্পিউটার মাউসসহ মাল্টি-উইন্ডো ডিসপ্লে এবং হাইপারমিডিয়ার (একটি ডকুমেন্টের মধ্যে টেক্সট, ছবি, ভিডিও এবং অডিও ফাইল যুক্ত করা) উদ্ভাবন করেন এবং এসব ডিভাইসের মানোন্নয়নে কাজ করেন।
ব্যবহারের সুবিধার্থে মাউসটিকে ‘ইঁদুরের’ আকৃতি দিয়েছিলেন এঙ্গেলটন। ডিভাইসের সঙ্গে যুক্ত করা তার ইঁদুরের লেজের মতো দেখায় বলে এঙ্গেলবার্ট এর নাম দেন ‘মাউস’। তাঁর দেওয়া নামটিই জনপ্রিয় হয়। মাউস একটি ইনপুট ডিভাইস। এর মাধ্যমে কম্পিউটারকে নির্দেশনা দেওয়া যায়। মাউসের ফলে কম্পিউটারের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (জিইউআই) যুক্ত অপারেটিং সিস্টেম জনপ্রিয় হয়।
স্ট্যানফোর্ডে গবেষণার সময় মাউস উদ্ভাবন করায় এর পেটেন্ট যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে। তাই মাউস উদ্ভাবনের পেটেন্ট থেকে কোনো অর্থ পাননি এঙ্গেলটন। ১৯৮০ সালে মাউস বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হলে তা থেকে কোনো রয়্যালটি পাননি। তবে তিনি পেটেন্টটি পেয়েছিলেন এসআরআইয়ের একজন অ্যাসাইনার হিসেবে। এসআরআই অ্যাপলকে প্রায় ৪০ হাজার ডলারে মাউসের লাইসেন্স দিয়েছিল। কিন্তু এঙ্গেলবার্ট তা থেকেও কোনো অর্থ পাননি।
প্রথম মাউসটি এখনকার মাউসের মতো ছিল না। আজকের দিনের মাউসের চেয়ে দুই গুণ উঁচু ছিল এটি। মাউসটি কাঠের বাক্সে ভরা থাকত। বাক্সের ওপরে মাত্র একটি বাটন ছিল। এর নিচে থাকা দুটি চাকার সাহায্যে প্রোটোটাইপ মাউসটি নাড়াচাড়া করা যেত। একটি অনুভূমিক চাকার সঙ্গে সমকোণে উল্লম্ব আরেকটি চাকা ছিল। মাউসটি তৈরি করতে পুরোনো টিন ব্যবহার করা হয়েছিল।
প্রথম কম্পিউটার মাউসের উদ্ভাবনের পর থেকে এটি ব্যাপক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। মাউস আরও স্বাচ্ছন্দ্যভাবে ধরা ও নাড়াচাড়া করার জন্য নকশায় পরিবর্তন এনে হুইল বা চাকার স্থলে যুক্ত হয় ট্র্যাকবল। কাঠের বাক্স ও ট্র্যাকবলের নকশা এখন আধুনিক ডিজাইনে রূপান্তরিত হয়েছে। এতে এখন অপটিক্যাল সেন্সর, ওয়্যারলেস কানেকটিভিটি এবং একাধিক বোতাম যুক্ত হয়েছে। তবে এঙ্গেলবার্টের মূল নকশার মৌলিক নীতি আজও অপরিবর্তিত রয়েছে।
এ ছাড়া এসআরআইয়ে সহকর্মী উইলিয়াম ইংলিশের সঙ্গে মিলে এঙ্গেলবার্ট বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইস যেমন: জয়স্টিক, লাইট পেন এবং ট্র্যাকবল উন্নত করেন।
১৯৬৮ সালে এক অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো মাউসটি উন্মোচন করেন এঙ্গেলবার্ট। অনুষ্ঠানটি বর্তমানে ‘মাদার অব অল ডেমোস’ নামে পরিচিত। কারণ এই প্রদর্শনীতে মাউসের সঙ্গে অন্যান্য বৈপ্লবিক প্রযুক্তি যেমন: হাইপারটেক্সট, ভিডিও কনফারেন্সিং এবং সহযোগী রিয়েল টাইম এডিটর প্রদর্শন করেন এঙ্গেলবার্ট।
১৯৯৭ সালে কম্পিউটার বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ সম্মান এএম টুরিং পুরস্কার লাভ করেন ডগলাস এঙ্গেলবার্ট।
তথ্যসূত্র: ব্রিটানিকা, এসআরআই
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
৪ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
৭ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
৯ ঘণ্টা আগে