অনলাইন ডেস্ক
আইফোনের নতুন অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ১৭ ভার্সনে ডায়াগনস্টিক টুল যুক্ত করেছে অ্যাপল। এই ফিচার ফোনের হার্ডওয়্যারের সমস্যা নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ আপনি ঘরে বসেই ডিভাইসের গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যারের স্বাস্থ্য পরিচর্যা করতে পারবেন।
আইফোন ডায়াগনস্টিক টুল কী
আইফোনের ডায়াগনস্টিক টুল আইফোনের বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের অবস্থা তুলে ধরবে। ফিচারটি ডিসপ্লে, স্পিকার, ফেসআইডি ও ক্যামেরাসহ ডিভাইসের বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের সমস্যা নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। তাই মনে হবে নিজের কাছেই যেন একটি মিনি অ্যাপল স্টোর রয়েছে।
ফিচারটি কেন জরুরি
ডায়াগনস্টিক টুলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। বাংলাদেশে এখনো অ্যাপলের কোনো অফিশিয়াল স্টোর নেই। তাই ফোনের সমস্যা বুজতে আপনাকে টুলটি সাহায্য করবে। সেই অনুসারে আপনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য যা যা লাগবে
এই প্রয়োজনীয় ফিচার ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ ও একটি ওয়েব ব্রাউজারসহ দুটি আইফোন লাগবে। আর ফোন দুইটিই আইওএস ১৭ বা পরের সংস্করণে আপডেট থাকতে হবে। আর বেটা ভার্সনে সফটওয়্যারে এই টুল কাজ করবে না।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. প্রথমেই আপনার আইফোনটি বন্ধ করুন। ফোনটি চার্জে থাকা অবস্থায় ভলিউম বাটনগুলো চেপে ধরে রাখুন। এর ফলে ডিভাইসটি বুট হবে এবং স্ক্রিনে ‘ডায়াগনস্টিক ও রিপেয়ার’ মেনু দেখা যাবে।
২. আপনার আরেক আইফোনে এই সময়ে ইন্টারনেট সংযোগ চালু করুন ও অ্যাপল সাপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। যে ফোনে ফিচারটি ব্যবহার চালু করবেন তার সিরিয়াল নম্বর এই ওয়েবসাইটের পেজে দিন। এরপর ফিচারটি চালুর জন্য অ্যাপলের নিয়ম–নীতিতে সম্মতি দিন।
৩. ব্রাউজারে মোবাইল রিসোর্স ইন্সপেক্টর, অডিও আউটপুট, ডিসপ্লের পিক্সেল, মাল্টি টাচ ফাইনালটি, ফেস আইডি ও ক্যামেরা ইমেজ কোয়ালিটির মতো বিভিন্ন ফিচার দেখা যাবে। একে একে পছন্দমতো ফিচারগুলো নির্বাচন করলে কাঙ্ক্ষিত ফোনে সেগুলো নিয়ে পরীক্ষা শুরু করবে টুলটি।
৪. পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষ করার জন্য পাওয়ার বাটনে চাপ দিতে হবে। এর ফলে স্ক্রিনে একটি মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে এক্সিট অপশনে চাপ দিলে ফোনটির বন্ধ হয়ে যাবে। এবার স্বাভাবিকভাবে ফোনটি চালু করে ব্যবহার করতে পারবেন।
ডায়াগনস্টিক ফিচারে আপনার ফোনের বিভিন্ন সমস্যা সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপল ঠিক করে দেয়।
তথ্যসূত্র: গিকি গ্যাজেটস
আইফোনের নতুন অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ১৭ ভার্সনে ডায়াগনস্টিক টুল যুক্ত করেছে অ্যাপল। এই ফিচার ফোনের হার্ডওয়্যারের সমস্যা নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। অর্থাৎ আপনি ঘরে বসেই ডিভাইসের গুরুত্বপূর্ণ হার্ডওয়্যারের স্বাস্থ্য পরিচর্যা করতে পারবেন।
আইফোন ডায়াগনস্টিক টুল কী
আইফোনের ডায়াগনস্টিক টুল আইফোনের বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের অবস্থা তুলে ধরবে। ফিচারটি ডিসপ্লে, স্পিকার, ফেসআইডি ও ক্যামেরাসহ ডিভাইসের বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের সমস্যা নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। তাই মনে হবে নিজের কাছেই যেন একটি মিনি অ্যাপল স্টোর রয়েছে।
ফিচারটি কেন জরুরি
ডায়াগনস্টিক টুলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। বাংলাদেশে এখনো অ্যাপলের কোনো অফিশিয়াল স্টোর নেই। তাই ফোনের সমস্যা বুজতে আপনাকে টুলটি সাহায্য করবে। সেই অনুসারে আপনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য যা যা লাগবে
এই প্রয়োজনীয় ফিচার ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেটের সংযোগ ও একটি ওয়েব ব্রাউজারসহ দুটি আইফোন লাগবে। আর ফোন দুইটিই আইওএস ১৭ বা পরের সংস্করণে আপডেট থাকতে হবে। আর বেটা ভার্সনে সফটওয়্যারে এই টুল কাজ করবে না।
ফিচারটি ব্যবহারের জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. প্রথমেই আপনার আইফোনটি বন্ধ করুন। ফোনটি চার্জে থাকা অবস্থায় ভলিউম বাটনগুলো চেপে ধরে রাখুন। এর ফলে ডিভাইসটি বুট হবে এবং স্ক্রিনে ‘ডায়াগনস্টিক ও রিপেয়ার’ মেনু দেখা যাবে।
২. আপনার আরেক আইফোনে এই সময়ে ইন্টারনেট সংযোগ চালু করুন ও অ্যাপল সাপোর্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। যে ফোনে ফিচারটি ব্যবহার চালু করবেন তার সিরিয়াল নম্বর এই ওয়েবসাইটের পেজে দিন। এরপর ফিচারটি চালুর জন্য অ্যাপলের নিয়ম–নীতিতে সম্মতি দিন।
৩. ব্রাউজারে মোবাইল রিসোর্স ইন্সপেক্টর, অডিও আউটপুট, ডিসপ্লের পিক্সেল, মাল্টি টাচ ফাইনালটি, ফেস আইডি ও ক্যামেরা ইমেজ কোয়ালিটির মতো বিভিন্ন ফিচার দেখা যাবে। একে একে পছন্দমতো ফিচারগুলো নির্বাচন করলে কাঙ্ক্ষিত ফোনে সেগুলো নিয়ে পরীক্ষা শুরু করবে টুলটি।
৪. পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষ করার জন্য পাওয়ার বাটনে চাপ দিতে হবে। এর ফলে স্ক্রিনে একটি মেনু দেখা যাবে। মেনু থেকে এক্সিট অপশনে চাপ দিলে ফোনটির বন্ধ হয়ে যাবে। এবার স্বাভাবিকভাবে ফোনটি চালু করে ব্যবহার করতে পারবেন।
ডায়াগনস্টিক ফিচারে আপনার ফোনের বিভিন্ন সমস্যা সফটওয়্যারের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপল ঠিক করে দেয়।
তথ্যসূত্র: গিকি গ্যাজেটস
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
২১ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১ দিন আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১ দিন আগে