প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রথমবারের মতো সৌদি আরবে পরীক্ষামূলক চালু হয়েছে চালকবিহীন বৈদ্যুতিক গাড়ি। পরিবহন খাতের উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে পরীক্ষামূলক চালু হয়েছে চালকবিহীন গাড়ি। এবার একই পথে হাঁটল মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি।
গালফ বিজনেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি আরবের পরিবহন উপমন্ত্রী রুমাইহ আল রুমাইহ রাজধানী রিয়াদে ‘ধাহাইনা’ (স্মার্ট) নামক একটি প্রকল্পের আওতায় পরীক্ষামূলক চালকবিহীন বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির উদ্বোধন করেন। দেশটিতে চালকবিহীন গাড়ি সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এই গাড়ির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো ছিল সৌদি সরকারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য। শিগগিরই চালকবিহীন গাড়ি চালুর বিষয়ে নতুন নীতিমালা তৈরি করার কথা বলা হয়েছে।
আশা করা হচ্ছে, চালকবিহীন গাড়ি চালুর উদ্যোগ পরিবহনব্যবস্থাকে আরও সহজ করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে যোগাযোগব্যবস্থা আরও উন্নত করবে। এর আগে, গত নভেম্বরে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির ব্র্যান্ড ‘সিয়ার’ উন্মোচনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির বাজারে প্রবেশের পথ খুলে দেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি সিডান, এসইউভিসহ বিভিন্ন ধরনের গাড়ি ডিজাইন এবং উৎপাদন করবে। সৌদি আরবের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোতে বিক্রি করা হবে এসব গাড়ি। ‘সিয়ার’ মূলত সৌদি সরকারি বিনিয়োগ তহবিল (পিআইএফ) এবং তাইওয়ানের প্রযুক্তি কোম্পানি ফক্সকনের একটি যৌথ উদ্যোগ।
সিয়ার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি উৎপাদন ব্যবসায় প্রবেশ করল সৌদি আরব। এ ছাড়া এটি সৌদি সরকারি বিনিয়োগ তহবিলের আওতায় স্থানীয় খাতগুলোর সামর্থ্যকে আরও মজবুত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যেখানে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান স্থানীয় খাতগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থান এবং অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার মাধ্যমে ভিশন ২০৩০ লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। এ ছাড়া কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ কমানোর উদ্যোগেও এই বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি উৎপাদন উদ্যোগ বড় ভূমিকা রাখবে।
সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে জিডিপি বৃদ্ধি পিআইএফের পরিকল্পনার অন্যতম অংশ। গাড়ির নতুন ব্র্যান্ডটি প্রায় ১৫ কোটি মার্কিন ডলারের বৈদেশিক বিনিয়োগ আনার পাশাপাশি প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে সিয়ার সৌদি আরবের জিডিপিতে সরাসরি ৮০০ কোটি ডলার অবদান রাখবে। প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব গাড়ি উৎপাদনে মূলত ‘বিএমডব্লিউ’র প্রযুক্তি ব্যবহার করবে বলে জানা গেছে।
প্রথমবারের মতো সৌদি আরবে পরীক্ষামূলক চালু হয়েছে চালকবিহীন বৈদ্যুতিক গাড়ি। পরিবহন খাতের উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে পরীক্ষামূলক চালু হয়েছে চালকবিহীন গাড়ি। এবার একই পথে হাঁটল মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি।
গালফ বিজনেসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি আরবের পরিবহন উপমন্ত্রী রুমাইহ আল রুমাইহ রাজধানী রিয়াদে ‘ধাহাইনা’ (স্মার্ট) নামক একটি প্রকল্পের আওতায় পরীক্ষামূলক চালকবিহীন বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির উদ্বোধন করেন। দেশটিতে চালকবিহীন গাড়ি সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং এই গাড়ির গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানো ছিল সৌদি সরকারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজনের উদ্দেশ্য। শিগগিরই চালকবিহীন গাড়ি চালুর বিষয়ে নতুন নীতিমালা তৈরি করার কথা বলা হয়েছে।
আশা করা হচ্ছে, চালকবিহীন গাড়ি চালুর উদ্যোগ পরিবহনব্যবস্থাকে আরও সহজ করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে যোগাযোগব্যবস্থা আরও উন্নত করবে। এর আগে, গত নভেম্বরে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির ব্র্যান্ড ‘সিয়ার’ উন্মোচনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ির বাজারে প্রবেশের পথ খুলে দেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) জানিয়েছিল, প্রতিষ্ঠানটি সিডান, এসইউভিসহ বিভিন্ন ধরনের গাড়ি ডিজাইন এবং উৎপাদন করবে। সৌদি আরবের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোতে বিক্রি করা হবে এসব গাড়ি। ‘সিয়ার’ মূলত সৌদি সরকারি বিনিয়োগ তহবিল (পিআইএফ) এবং তাইওয়ানের প্রযুক্তি কোম্পানি ফক্সকনের একটি যৌথ উদ্যোগ।
সিয়ার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি উৎপাদন ব্যবসায় প্রবেশ করল সৌদি আরব। এ ছাড়া এটি সৌদি সরকারি বিনিয়োগ তহবিলের আওতায় স্থানীয় খাতগুলোর সামর্থ্যকে আরও মজবুত করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যেখানে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান স্থানীয় খাতগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থান এবং অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনার মাধ্যমে ভিশন ২০৩০ লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন। এ ছাড়া কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ কমানোর উদ্যোগেও এই বিদ্যুৎ চালিত গাড়ি উৎপাদন উদ্যোগ বড় ভূমিকা রাখবে।
সম্ভাবনাময় খাতগুলোতে বিনিয়োগের মাধ্যমে জিডিপি বৃদ্ধি পিআইএফের পরিকল্পনার অন্যতম অংশ। গাড়ির নতুন ব্র্যান্ডটি প্রায় ১৫ কোটি মার্কিন ডলারের বৈদেশিক বিনিয়োগ আনার পাশাপাশি প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩৪ সালের মধ্যে সিয়ার সৌদি আরবের জিডিপিতে সরাসরি ৮০০ কোটি ডলার অবদান রাখবে। প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব গাড়ি উৎপাদনে মূলত ‘বিএমডব্লিউ’র প্রযুক্তি ব্যবহার করবে বলে জানা গেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
২০ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১ দিন আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১ দিন আগে