প্রযুক্তি ডেস্ক
প্লেস্টেশন ফাইভ কনসোলের জন্য পরবর্তী প্রজন্মের ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেট বাজারে আনতে যাচ্ছে সনি গ্রুপ করপোরেশন। নতুন এই হেডসেটে কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে তা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে টোকিওভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠান। ব্যবসার এই নতুন ক্ষেত্রে প্রযুক্তি জায়ান্টদের ক্রমবর্ধমান দাপটের মধ্যে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে চাইছে জাপানের এই কোম্পানি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ডিভাইসে থাকবে একটি অরগানিক এলইডি ডিসপ্লে। এতে একটি ইন্টিগ্রেটেড ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে, যা প্লেয়ারদের ট্র্যাক করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া এতে যুক্ত থাকবে একটি বিল্ট-ইন হেডসেট মোটর ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি সেন্স কন্ট্রোলার, যার মাধ্যমে গেমাররা নিজেদের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে পারবে।
বাজারে এই হেডসেটের মূল্য কত হবে বা কবে তা বাজারে পাওয়া যাবে, সে বিষয়ে কিছুই জানায়নি সনি। তবে এই ডিভাইসের মাধ্যমে গেমাররা ভিন্ন এক স্বাদ পাবে উল্লেখ করে এক বিবৃতিতে সনি জানিয়েছে, এর সংবেদনশীলতা অন্য যেকোনো ভিআর হেডসেটের তুলনায় অনেক গুণ বেশি হবে। তা ছাড়া হরাইজন ফ্র্যাঞ্চাইজির ‘হরাইজন কল অব দ্য মাউন্টেন’ নামের গেম এই ডিভাইসের সঙ্গে দেওয়া হবে বলে ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
২০১৬ সালে প্রথম ভিআর হেডসেট বাজারে আনে সনি। তবে প্লেস্টেশন ফোরের জন্য তৈরি করা ওই ডিভাইস গেমারদের মধ্যে খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেনি।
গত বছর মেটাভার্স তৈরির ঘোষণায় মেটা ইনকরপোরেশন জানিয়েছিল, মেটাভার্স তৈরিতে বেশ জোরেশোরেই মাঠে নেমেছে তারা। ভোক্তারাও ভবিষ্যতে মেটাভার্স ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির মতো কৃত্রিম দুনিয়ায় আরও বেশি সময় ব্যয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেখানে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেটের ভূমিকা অপরিহার্য হবে বলেই মত বিশ্লেষকদের।
প্লেস্টেশন ফাইভ কনসোলের জন্য পরবর্তী প্রজন্মের ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেট বাজারে আনতে যাচ্ছে সনি গ্রুপ করপোরেশন। নতুন এই হেডসেটে কী ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে তা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে টোকিওভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠান। ব্যবসার এই নতুন ক্ষেত্রে প্রযুক্তি জায়ান্টদের ক্রমবর্ধমান দাপটের মধ্যে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে চাইছে জাপানের এই কোম্পানি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ডিভাইসে থাকবে একটি অরগানিক এলইডি ডিসপ্লে। এতে একটি ইন্টিগ্রেটেড ক্যামেরা ব্যবহার করা হবে, যা প্লেয়ারদের ট্র্যাক করতে সাহায্য করবে। তা ছাড়া এতে যুক্ত থাকবে একটি বিল্ট-ইন হেডসেট মোটর ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি সেন্স কন্ট্রোলার, যার মাধ্যমে গেমাররা নিজেদের প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করতে পারবে।
বাজারে এই হেডসেটের মূল্য কত হবে বা কবে তা বাজারে পাওয়া যাবে, সে বিষয়ে কিছুই জানায়নি সনি। তবে এই ডিভাইসের মাধ্যমে গেমাররা ভিন্ন এক স্বাদ পাবে উল্লেখ করে এক বিবৃতিতে সনি জানিয়েছে, এর সংবেদনশীলতা অন্য যেকোনো ভিআর হেডসেটের তুলনায় অনেক গুণ বেশি হবে। তা ছাড়া হরাইজন ফ্র্যাঞ্চাইজির ‘হরাইজন কল অব দ্য মাউন্টেন’ নামের গেম এই ডিভাইসের সঙ্গে দেওয়া হবে বলে ওই বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
২০১৬ সালে প্রথম ভিআর হেডসেট বাজারে আনে সনি। তবে প্লেস্টেশন ফোরের জন্য তৈরি করা ওই ডিভাইস গেমারদের মধ্যে খুব একটা সাড়া ফেলতে পারেনি।
গত বছর মেটাভার্স তৈরির ঘোষণায় মেটা ইনকরপোরেশন জানিয়েছিল, মেটাভার্স তৈরিতে বেশ জোরেশোরেই মাঠে নেমেছে তারা। ভোক্তারাও ভবিষ্যতে মেটাভার্স ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির মতো কৃত্রিম দুনিয়ায় আরও বেশি সময় ব্যয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সেখানে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হেডসেটের ভূমিকা অপরিহার্য হবে বলেই মত বিশ্লেষকদের।
শক্তিশালী গোয়েন্দা স্যাটেলাইট তৈরি করেছে চীনের বিজ্ঞানীরা। এটি লেজার ইমেজিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ১০০ কিলোমিটার (৬০ মাইল) ওপর থেকে মানুষের চেহারার বিস্তারিত ছবি তুলতে পারে। চীনের সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রযুক্তি বর্তমানের শীর্ষস্থানীয় স্যাটেলাইট
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব চিপ নিয়ে পরীক্ষা–নিরীক্ষা শুরু করেছে ফেসবুকের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান মেটা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সিস্টেম প্রশিক্ষণের জন্য চিপটি ডিজাইন করা হয়েছে। এটি মেটার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। নিজস্ব কাস্টম সিলিকন ডিজাইন করার মাধ্যমে বিদ্যমান সাপ্লায়ার যেমন: এনভিডিয়া-এর ওপর নির্ভরতা কমাতে...
২ ঘণ্টা আগেমেসেজিং ও ভিডিও কলের জন্য হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। পরিবার, বন্ধু, অফিস, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সামাজিক সংগঠনগুলোর মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান ও সমন্বয়ের জন্য হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ খোলারও সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের গ্রুপগুলো সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য অ্যাডমিনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৪ ঘণ্টা আগেতথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারীদের জন্য পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে যাচ্ছে। গতকাল সোমবার মার্কিন শেয়ারবাজার ‘নাসডাক’-এর বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সাতটি সবচেয়ে মূল্যবান প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো মোট ৭৫০ বিলিয়ন ডলার বাজারমূল্য হারিয়েছে, যা ২০২২ সালের পর সবচেয়ে বড় পতন।
২০ ঘণ্টা আগে