অনলাইন ডেস্ক
কনজিউমার টেকনোলজির যুগ এখন। গত এক দশকে প্রযুক্তির উন্নয়ন হয়েছে অবিশ্বাস্য। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিপণ্যের দামও কমেছে কল্পনাতীত। স্মার্টফোনের মতো সোফিস্টিকেটেড ডিভাইস এখন সাধারণ মানুষের হাতে হাতে। অথচ দুদশক আগেও এ ধরনের ডিভাইস ছিল বেশ দামি। এখন এসে কেউ যদি এমন স্বপ্ন দেখেন যে ওই সময় যদি ওইসব ডিভাইস কিনতে পারতাম! এই সময়ে সেটি দিবাস্বপ্ন বলেই মনে হবে। কারণটি আর কিছুই নয়: মূদ্রাস্ফীতি। ওই সময়ের ডলারের দাম আজকের ডলারের দ্বিগুণ।
মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হিউলেট-প্যাকার্ডের গবেষণা দল সেই সময়কার আইকনিক প্রযুক্তিপণ্যের দাম ডলারের বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে তুলনা করে দেখিয়েছেন।
এই তালিকা দেখে প্রথম ধাক্কায় অনেকে কাছে মনে হতে পারে তখন টেলিভিশন কত সস্তা ছিল! প্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের দাম ছিল ৩৯৫ ডলার। এখনকার বাজার অনুযায়ী একটা যৌক্তিক দাম বলেই মনে হবে। কিন্তু ভুলটা ভাঙবে যদি ১৯৩৮ সালের ওই টিভি সেটটি আজকের বাজার বিক্রি হতো তাহলে কতো দাম পড়ত সেই হিসাব করলে। ডলারের বর্তমান মান অনুযায়ী সেই সময়ের ৩৯৫ ডলার মানে কিন্তু এখনকার ৭ হাজার ৪২০ দশমিক ৩১ মার্কিন ডলার।
বাড়িতে বসে সিনেমা দেখার জন্য মানুষকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত। প্রথম আরসিএ ভিবিটি ২০০ ভিসিআর বাজারে আসে তখন। দাম ছিল ১ হাজার ৩০০ ডলার। বর্তমান মূল্য দাঁড়ায় ৫ হাজার ৬৭২ দশমিক ৮২ ডলার। ডলারের তখনকার মান অনুযায়ী আজকে এতগুলো টাকা খরচ হতো একটা ভিসিআর কিনতে!
মোবাইল ফোন এত সস্তা, বহনযোগ্য ছিল না। মোবাইল নেটওয়ার্কও এতটা বিস্তৃত ছিল না। ফলে খুব প্রয়োজন ছাড়া তখন ফোন করত না মানুষ। হয়তো কিছু টাকা ধার নেওয়ার জন্য বন্ধুকে ফোন করতে চান, আপনার জন্য আছে মটোরোলা ডাইনাটাক ৮০০০ এক্স। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে প্রথম মোবাইল ফোন এটি। দাম ছিল ৪ হাজার ডলার। অনেক টাকা। আর এটাও মাথায় রাখতে হবে যে সময়টা কিন্তু ১৯৮৪ সাল। এই পরিমাণ ডলারের বর্তমান মূল্য ১০ হাজার ২১৭ দশমিক ০৫ ডলার! বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকারও বেশি!
সংগীতের জগতে রীতিমতো বিপ্লব এনে দিয়েছিল অ্যাপলের আইপড। গান শোনার ছোট্ট এই ডিভাইস এতটাই জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিল যে এখনো হয়তো অনেকের পুরোনো ড্রয়ার খুললে একটি আইপড মিলবে। ২০০১ সালে অবমুক্ত করার পর মুড়ি-মুড়কির মতো বিক্রি হয়েছে আইপড। দাম ছিল ৩৯৯ ডলার। আজকের বাজারে ৫৯৩ দশমিক ৭৪ ডলার।
আর স্মার্টফোনের জগতে নবদিগন্ত উন্মোচন করেছিল ব্ল্যাকবেরি ৬২১০। ২০০৩ সালে এই মোবাইল ফোন অবমুক্ত করা হয়। বিক্রি হয়েছে ২৯৯ দশমিক ৯৯ ডলারে। আজকের বাজারে এর মান ৪৩২ দশমিক ৫৭ ডলার।
আজকের হাইএন্ড স্মার্টফোনের দামের সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্য এই দাম খুব একটা বেশি নয়।
কনজিউমার টেকনোলজির যুগ এখন। গত এক দশকে প্রযুক্তির উন্নয়ন হয়েছে অবিশ্বাস্য। সেই সঙ্গে প্রযুক্তিপণ্যের দামও কমেছে কল্পনাতীত। স্মার্টফোনের মতো সোফিস্টিকেটেড ডিভাইস এখন সাধারণ মানুষের হাতে হাতে। অথচ দুদশক আগেও এ ধরনের ডিভাইস ছিল বেশ দামি। এখন এসে কেউ যদি এমন স্বপ্ন দেখেন যে ওই সময় যদি ওইসব ডিভাইস কিনতে পারতাম! এই সময়ে সেটি দিবাস্বপ্ন বলেই মনে হবে। কারণটি আর কিছুই নয়: মূদ্রাস্ফীতি। ওই সময়ের ডলারের দাম আজকের ডলারের দ্বিগুণ।
মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান হিউলেট-প্যাকার্ডের গবেষণা দল সেই সময়কার আইকনিক প্রযুক্তিপণ্যের দাম ডলারের বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে তুলনা করে দেখিয়েছেন।
এই তালিকা দেখে প্রথম ধাক্কায় অনেকে কাছে মনে হতে পারে তখন টেলিভিশন কত সস্তা ছিল! প্রথম সম্পূর্ণ ইলেকট্রনিক টেলিভিশনের দাম ছিল ৩৯৫ ডলার। এখনকার বাজার অনুযায়ী একটা যৌক্তিক দাম বলেই মনে হবে। কিন্তু ভুলটা ভাঙবে যদি ১৯৩৮ সালের ওই টিভি সেটটি আজকের বাজার বিক্রি হতো তাহলে কতো দাম পড়ত সেই হিসাব করলে। ডলারের বর্তমান মান অনুযায়ী সেই সময়ের ৩৯৫ ডলার মানে কিন্তু এখনকার ৭ হাজার ৪২০ দশমিক ৩১ মার্কিন ডলার।
বাড়িতে বসে সিনেমা দেখার জন্য মানুষকে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত। প্রথম আরসিএ ভিবিটি ২০০ ভিসিআর বাজারে আসে তখন। দাম ছিল ১ হাজার ৩০০ ডলার। বর্তমান মূল্য দাঁড়ায় ৫ হাজার ৬৭২ দশমিক ৮২ ডলার। ডলারের তখনকার মান অনুযায়ী আজকে এতগুলো টাকা খরচ হতো একটা ভিসিআর কিনতে!
মোবাইল ফোন এত সস্তা, বহনযোগ্য ছিল না। মোবাইল নেটওয়ার্কও এতটা বিস্তৃত ছিল না। ফলে খুব প্রয়োজন ছাড়া তখন ফোন করত না মানুষ। হয়তো কিছু টাকা ধার নেওয়ার জন্য বন্ধুকে ফোন করতে চান, আপনার জন্য আছে মটোরোলা ডাইনাটাক ৮০০০ এক্স। সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে প্রথম মোবাইল ফোন এটি। দাম ছিল ৪ হাজার ডলার। অনেক টাকা। আর এটাও মাথায় রাখতে হবে যে সময়টা কিন্তু ১৯৮৪ সাল। এই পরিমাণ ডলারের বর্তমান মূল্য ১০ হাজার ২১৭ দশমিক ০৫ ডলার! বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকারও বেশি!
সংগীতের জগতে রীতিমতো বিপ্লব এনে দিয়েছিল অ্যাপলের আইপড। গান শোনার ছোট্ট এই ডিভাইস এতটাই জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছিল যে এখনো হয়তো অনেকের পুরোনো ড্রয়ার খুললে একটি আইপড মিলবে। ২০০১ সালে অবমুক্ত করার পর মুড়ি-মুড়কির মতো বিক্রি হয়েছে আইপড। দাম ছিল ৩৯৯ ডলার। আজকের বাজারে ৫৯৩ দশমিক ৭৪ ডলার।
আর স্মার্টফোনের জগতে নবদিগন্ত উন্মোচন করেছিল ব্ল্যাকবেরি ৬২১০। ২০০৩ সালে এই মোবাইল ফোন অবমুক্ত করা হয়। বিক্রি হয়েছে ২৯৯ দশমিক ৯৯ ডলারে। আজকের বাজারে এর মান ৪৩২ দশমিক ৫৭ ডলার।
আজকের হাইএন্ড স্মার্টফোনের দামের সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্য এই দাম খুব একটা বেশি নয়।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
১১ ঘণ্টা আগেভুলক্রমে বয়ফ্রেন্ডের ৫৬৯ মিলিয়ন বা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ডের মূল্যের বিটকয়েন ‘কী’ ভাগাড়ে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। এখন বয়ফ্রেন্ড বিটকয়েনগুলো ফিরে পাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। এমনকি বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেওয়া হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতের অন্যতম পরিচিত নাম চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও জেনসেন হুয়াং। তবে শুধু এনভিডিয়ার সাফল্যই তাঁর পুরো জীবনের গল্প নয়, বরং কলেজজীবনের একটি রোমান্টিক ও মজাদার অধ্যায়ও হুয়াংয়ের রয়েছে। যখন ১৭ বছর বয়সী কলেজ ছাত্র হুয়াং তাঁর ১৯ বছরের হবু স্ত্রী লরি হুয়াংয়ের মন জয়...
১৩ ঘণ্টা আগে