অনলাইন ডেস্ক
অসাধারণ পিকচার কোয়ালিটির বিশাল আকৃতির পর্দার টেলিভিশন এসেছে বাজারে। বলা হচ্ছে, এটি টিভি প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। তবে এই টিভির দাম সাধারণ গ্রাহকের নাগাল বাইরে।
মাইক্রো এলইডি প্রযুক্তির এই টিভিতে বর্তমান প্রযুক্তির যে কোনো টিভির চাইতে বেশি উজ্জ্বল ও ঝকঝকে ছবি দেখা যায়। সবচেয়ে নতুন বিষয়টি হলো এত বড় আকারের টিভি এখনো কেউ বাজারে আনেনি।
মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লেতে লাখ লাখ ক্ষুদ্র এলইডি ব্যবহার করা হয়। একদম কাছ থেকে দেখলে প্রত্যেকটি এলইডি খুব সহজে আলাদা করা যায়। কিন্তু এর ছবির মান হয় বর্তমানের সেরা প্রযুক্তি ওএলইডির চেয়ে অনেক ভালো। ওএলইডি ডিসপ্লের চেয়ে এ ডিসপ্লে অনেক বেশি উজ্জ্বল। তা ছাড়া এটি সহজে নষ্ট হয় না।
প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সিনেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাইক্রো এলইডি প্রযুক্তির এ টেলিভিশন বাজারে আনার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরীয় প্রতিষ্ঠান এলজি। ডিভিএলইডি ওয়াল সাইজড টিভির সঙ্গে এই টিভি অবমুক্ত করবে এলজি। দাম পড়বে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি।
অবশ্য স্যামসাংও গত কয়েক বছর কনজিউমার টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশন (সিইএস) প্রদর্শনীতে মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লের প্রোটোটাইপ উপস্থাপন করেছে। তাদের ডিসপ্লের আকার ৭৫ থেকে ২৯২ ইঞ্চি। চলতি বছর তারা এই ডিসপ্লে বিক্রিও শুরু করেছে। ১১০ ইঞ্চি মডেলের দাম রাখছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ডলার। বা প্রায় ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এই ডিসপ্লে একই সঙ্গে ৫৫ ইঞ্চির চারটি এইচডি ছবি দেখাতে পারে।
জাপানি কোম্পানি সনিও মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লে এনেছে। তারা এটিকে বলছে ক্রিস্টাল এলইডি। এটি বর্তমানে শুধু কমার্শিয়াল মার্কেটের জন্য পাওয়া পাওয়া যাচ্ছে। তবে এটি বিশাল দেয়াল আকৃতির ডিসপ্লের জন্যও উপযুক্ত বলে দাবি করছে সনি।
দামটা অনেক বেশি হলেও, মাইক্রো এলইডিকেই বলা হচ্ছে বিগ স্ক্রিনের ভবিষ্যৎ। কোনো একদিন সাধারণ মানুষের ঘরেও এই প্রযুক্তির ডিসপ্লে শোভা পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অসাধারণ পিকচার কোয়ালিটির বিশাল আকৃতির পর্দার টেলিভিশন এসেছে বাজারে। বলা হচ্ছে, এটি টিভি প্রযুক্তির নতুন দিগন্ত খুলে দেবে। তবে এই টিভির দাম সাধারণ গ্রাহকের নাগাল বাইরে।
মাইক্রো এলইডি প্রযুক্তির এই টিভিতে বর্তমান প্রযুক্তির যে কোনো টিভির চাইতে বেশি উজ্জ্বল ও ঝকঝকে ছবি দেখা যায়। সবচেয়ে নতুন বিষয়টি হলো এত বড় আকারের টিভি এখনো কেউ বাজারে আনেনি।
মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লেতে লাখ লাখ ক্ষুদ্র এলইডি ব্যবহার করা হয়। একদম কাছ থেকে দেখলে প্রত্যেকটি এলইডি খুব সহজে আলাদা করা যায়। কিন্তু এর ছবির মান হয় বর্তমানের সেরা প্রযুক্তি ওএলইডির চেয়ে অনেক ভালো। ওএলইডি ডিসপ্লের চেয়ে এ ডিসপ্লে অনেক বেশি উজ্জ্বল। তা ছাড়া এটি সহজে নষ্ট হয় না।
প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম সিনেটের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাইক্রো এলইডি প্রযুক্তির এ টেলিভিশন বাজারে আনার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে দক্ষিণ কোরীয় প্রতিষ্ঠান এলজি। ডিভিএলইডি ওয়াল সাইজড টিভির সঙ্গে এই টিভি অবমুক্ত করবে এলজি। দাম পড়বে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ কোটি ৫২ লাখ টাকার বেশি।
অবশ্য স্যামসাংও গত কয়েক বছর কনজিউমার টেকনোলজি অ্যাসোসিয়েশন (সিইএস) প্রদর্শনীতে মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লের প্রোটোটাইপ উপস্থাপন করেছে। তাদের ডিসপ্লের আকার ৭৫ থেকে ২৯২ ইঞ্চি। চলতি বছর তারা এই ডিসপ্লে বিক্রিও শুরু করেছে। ১১০ ইঞ্চি মডেলের দাম রাখছে ১ লাখ ৫৬ হাজার ডলার। বা প্রায় ১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। এই ডিসপ্লে একই সঙ্গে ৫৫ ইঞ্চির চারটি এইচডি ছবি দেখাতে পারে।
জাপানি কোম্পানি সনিও মাইক্রো এলইডি ডিসপ্লে এনেছে। তারা এটিকে বলছে ক্রিস্টাল এলইডি। এটি বর্তমানে শুধু কমার্শিয়াল মার্কেটের জন্য পাওয়া পাওয়া যাচ্ছে। তবে এটি বিশাল দেয়াল আকৃতির ডিসপ্লের জন্যও উপযুক্ত বলে দাবি করছে সনি।
দামটা অনেক বেশি হলেও, মাইক্রো এলইডিকেই বলা হচ্ছে বিগ স্ক্রিনের ভবিষ্যৎ। কোনো একদিন সাধারণ মানুষের ঘরেও এই প্রযুক্তির ডিসপ্লে শোভা পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
১১ ঘণ্টা আগেভুলক্রমে বয়ফ্রেন্ডের ৫৬৯ মিলিয়ন বা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ডের মূল্যের বিটকয়েন ‘কী’ ভাগাড়ে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। এখন বয়ফ্রেন্ড বিটকয়েনগুলো ফিরে পাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। এমনকি বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেওয়া হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতের অন্যতম পরিচিত নাম চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও জেনসেন হুয়াং। তবে শুধু এনভিডিয়ার সাফল্যই তাঁর পুরো জীবনের গল্প নয়, বরং কলেজজীবনের একটি রোমান্টিক ও মজাদার অধ্যায়ও হুয়াংয়ের রয়েছে। যখন ১৭ বছর বয়সী কলেজ ছাত্র হুয়াং তাঁর ১৯ বছরের হবু স্ত্রী লরি হুয়াংয়ের মন জয়...
১২ ঘণ্টা আগে