প্রযুক্তি ডেস্ক
টানা এক দশক একাই রাজত্ব করে গেছেন সুইডিশ ইউটিউবার পিউডিপাই (PewDiePie)। অবশেষে মিস্টার বিস্টের কাছে ‘প্রত্যাশিত’ পরাজয় মেনে নিতে হলো তাঁকে। মিস্টার বিস্টের সাবস্ক্রাইবার এখন ১১২ মিলিয়ন! তিনি এখন শীর্ষ ইউটিউবার।
সুইডিশ কনটেন্ট ক্রিয়েটর পিউডিপাইয়ের আসল নাম ফেলিক্স কেজেলবার্গ। গেমিং রিয়েকশনের ভিডিও বানান তিনি। ২০১৩ সালের আগস্টে সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবার নিয়ে ইউটিউবে শীর্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মর্যাদা পান তিনি। ২০১৯ সালে প্রথম ইউটিউবার হিসেবে ১০০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার পান তিনি। বর্তমানে তাঁর সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ১১১ মিলিয়ন।
কনটেন্টের দিকে থেকে মিস্টার বিস্ট (MrBeast) আলাদা। তিনি মূলত জনহিতকর কাজ করে বেড়ান। জিমি ডোনাল্ডসন নামে এই মার্কিন ইউটিউবার চলতি মাসেই ১১২ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবারের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলেন।
মিস্টার বিস্টের ভিডিওগুলো সাধারণ বিশাল অঙ্কের নগদ উপহার এবং পুরস্কারে ভরা। দাতব্য কাজ সম্পর্কিত ভিডিও আছে প্রচুর।
২০২১ সালে শুধু জনহিতৈষীমূলক কর্মকাণ্ডযুক্ত ইউটিউব চ্যানেল চালু করেন মিস্টার বিস্ট। সেটিরও ১০ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। তাঁর একটি লাইসেন্সকৃত দাতব্য সংস্থা রয়েছে। একটি ফুড ব্যাংকও পরিচালনা করেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এর কার্যক্রম রয়েছে।
আরেক ইউটিউবার মার্ক রবারের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক তহবিল সংগ্রহকারী TeamSeas এবং TeamTrees গঠন করেছেন মিস্টার বিস্ট। সারা বিশ্বে পরিবেশগত সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে প্রথম সংগঠনটি। দ্বিতীয়টি বিশ্বব্যাপী ২০ মিলিয়ন গাছ লাগানোর জন্য ২৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে ৷ পিউডিপাই নিজেও এই তহবিলে প্রায় ৭০ হাজার ডলার দান করেছেন।
অবশ্য নতুন মাইলফলক সম্পর্কে কোনো পক্ষই এখনো মন্তব্য করেনি। যদিও পিউডিপাই বেশ আগেই বলেছিলেন, মিস্টার বিস্ট শিগগির তাঁকে ‘অবশ্যই’ ছাড়িয়ে যাবেন। গত আগস্টে একটি ভিডিওতে তিনি রসিকতা করে বলেন, ‘এটি (অপেক্ষা) শেষ হওয়ার জন্য আর তর সইছে না। তিনি (মিস্টার বিস্ট) অবশ্যই এরর যোগ্য। আমি আশা করি, তিনি সেটি করবেন।’
একক কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে মিস্টার বিস্ট ইউটিউবে এখন সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবারের মালিক হলেও সবচেয়ে বড় ইউটিউব চ্যানেল থেকে এখনো বেশ দূরে আছেন।
ভারতীয় মিউজিক ভিডিও প্রকাশনা সংস্থা টি-সিরিজের সাবস্ক্রাইবার ২০০ মিলিয়নেরও বেশি।
শীর্ষ ইউটিউবারের মুকুট নিয়ে দুজনের মধ্যে আপাত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও টি-সিরিজ যখন শীর্ষে চলে যায় তখন মিস্টার বিস্ট প্রকাশ্যেই পিউডিপাইয়ের পক্ষ নিয়েছিলেন।
২০১৮ সালে পিউডিপাই শীর্ষ ইউটিউব চ্যানেলের মালিক ছিলেন। ওই সময় শীর্ষস্থান নিয়ে টি-সিরিজের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়। এ নিয়ে কম উত্তেজনা ছড়ায়নি!
তখন মিস্টার বিস্ট ছিলেন প্রথম কোনো বিশিষ্ট ইউটিউবার যিনি পিউডিপাইকে সমর্থন করে ভিডিও বানিয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় রেডিও বিজ্ঞাপন এবং বিলবোর্ড কিনেছিলেন। সবাইকে পিউডিপাই সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ করেছিলেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, মৌলিক কনটেন্টকে বাঁচিয়ে রাখতে পিউডিপাইকে সমর্থন করুন।
টানা এক দশক একাই রাজত্ব করে গেছেন সুইডিশ ইউটিউবার পিউডিপাই (PewDiePie)। অবশেষে মিস্টার বিস্টের কাছে ‘প্রত্যাশিত’ পরাজয় মেনে নিতে হলো তাঁকে। মিস্টার বিস্টের সাবস্ক্রাইবার এখন ১১২ মিলিয়ন! তিনি এখন শীর্ষ ইউটিউবার।
সুইডিশ কনটেন্ট ক্রিয়েটর পিউডিপাইয়ের আসল নাম ফেলিক্স কেজেলবার্গ। গেমিং রিয়েকশনের ভিডিও বানান তিনি। ২০১৩ সালের আগস্টে সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবার নিয়ে ইউটিউবে শীর্ষ কনটেন্ট ক্রিয়েটরের মর্যাদা পান তিনি। ২০১৯ সালে প্রথম ইউটিউবার হিসেবে ১০০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার পান তিনি। বর্তমানে তাঁর সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা ১১১ মিলিয়ন।
কনটেন্টের দিকে থেকে মিস্টার বিস্ট (MrBeast) আলাদা। তিনি মূলত জনহিতকর কাজ করে বেড়ান। জিমি ডোনাল্ডসন নামে এই মার্কিন ইউটিউবার চলতি মাসেই ১১২ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবারের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলেন।
মিস্টার বিস্টের ভিডিওগুলো সাধারণ বিশাল অঙ্কের নগদ উপহার এবং পুরস্কারে ভরা। দাতব্য কাজ সম্পর্কিত ভিডিও আছে প্রচুর।
২০২১ সালে শুধু জনহিতৈষীমূলক কর্মকাণ্ডযুক্ত ইউটিউব চ্যানেল চালু করেন মিস্টার বিস্ট। সেটিরও ১০ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। তাঁর একটি লাইসেন্সকৃত দাতব্য সংস্থা রয়েছে। একটি ফুড ব্যাংকও পরিচালনা করেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে এর কার্যক্রম রয়েছে।
আরেক ইউটিউবার মার্ক রবারের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সহযোগিতামূলক তহবিল সংগ্রহকারী TeamSeas এবং TeamTrees গঠন করেছেন মিস্টার বিস্ট। সারা বিশ্বে পরিবেশগত সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে প্রথম সংগঠনটি। দ্বিতীয়টি বিশ্বব্যাপী ২০ মিলিয়ন গাছ লাগানোর জন্য ২৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে ৷ পিউডিপাই নিজেও এই তহবিলে প্রায় ৭০ হাজার ডলার দান করেছেন।
অবশ্য নতুন মাইলফলক সম্পর্কে কোনো পক্ষই এখনো মন্তব্য করেনি। যদিও পিউডিপাই বেশ আগেই বলেছিলেন, মিস্টার বিস্ট শিগগির তাঁকে ‘অবশ্যই’ ছাড়িয়ে যাবেন। গত আগস্টে একটি ভিডিওতে তিনি রসিকতা করে বলেন, ‘এটি (অপেক্ষা) শেষ হওয়ার জন্য আর তর সইছে না। তিনি (মিস্টার বিস্ট) অবশ্যই এরর যোগ্য। আমি আশা করি, তিনি সেটি করবেন।’
একক কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে মিস্টার বিস্ট ইউটিউবে এখন সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবারের মালিক হলেও সবচেয়ে বড় ইউটিউব চ্যানেল থেকে এখনো বেশ দূরে আছেন।
ভারতীয় মিউজিক ভিডিও প্রকাশনা সংস্থা টি-সিরিজের সাবস্ক্রাইবার ২০০ মিলিয়নেরও বেশি।
শীর্ষ ইউটিউবারের মুকুট নিয়ে দুজনের মধ্যে আপাত প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও টি-সিরিজ যখন শীর্ষে চলে যায় তখন মিস্টার বিস্ট প্রকাশ্যেই পিউডিপাইয়ের পক্ষ নিয়েছিলেন।
২০১৮ সালে পিউডিপাই শীর্ষ ইউটিউব চ্যানেলের মালিক ছিলেন। ওই সময় শীর্ষস্থান নিয়ে টি-সিরিজের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়। এ নিয়ে কম উত্তেজনা ছড়ায়নি!
তখন মিস্টার বিস্ট ছিলেন প্রথম কোনো বিশিষ্ট ইউটিউবার যিনি পিউডিপাইকে সমর্থন করে ভিডিও বানিয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় রেডিও বিজ্ঞাপন এবং বিলবোর্ড কিনেছিলেন। সবাইকে পিউডিপাই সাবস্ক্রাইব করার অনুরোধ করেছিলেন। তাঁর বক্তব্য ছিল, মৌলিক কনটেন্টকে বাঁচিয়ে রাখতে পিউডিপাইকে সমর্থন করুন।
বর্তমানে ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই ভিত্তিক চ্যাটবট যা মানুষের মতো কথা বলতে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। চ্যাটজিপিটি এখন অনেক প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যায় এবং গত বছর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য এই সুবিধা এনেছে...
১৫ মিনিট আগেআমাদের পরিচিত পৃথিবীকে পরিবর্তন করছে এআই। এই প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্পকে নতুনভাবে গঠন করছে, কাজগুলোকে সহজ করছে। তবে প্রযুক্তি খাতে নিয়োগেরও ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে এআই। কারণ, চাকরির অনলাইন সাক্ষাৎকারে এআই দিয়ে প্রতারণা করছে প্রার্থীরা। বিশেষ করে দূরবর্তী ইন্টারভিউয়ের (রিমোট ইন্টারভিউ বা অনলাইন সাক্ষাৎক
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেফটি ইনস্টিটিউটের (এআইএসআই) অংশীদারির মধ্যে থাকা বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজি (এনআইএসটি)। নতুন শর্তাবলিতে গবেষকদের কাজের ক্ষেত্র থেকে ‘এআই নিরাপত্তা’, ‘দায়িত্বশীল এআই’ ও ‘এআই ন্যায্যতা’ বি
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ইলন মাস্ক এবং ওপেনএআই-এর সিইও স্যাম অল্টম্যানের মধ্যে চলমান আইনি যুদ্ধের নতুন মোড় নিয়েছে। দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে যে, ওপেনএআই এর লাভজনক মডেলে রূপান্তরের বিষয়টি নিয়ে একটি দ্রুত বিচারকার্য অনুষ্ঠিত হবে, যা তাদের বিরোধকে আদালতের মাধ্যমে সমাধান করতে সাহায্য করবে।
১৮ ঘণ্টা আগে