অনলাইন ডেস্ক
সাইবার নিরাপত্তার হুমকি, ভুয়া তথ্য বিস্তারের মাধ্যম হয়ে ওঠা ফেসবুক হঠাৎ করেই নাম পরিবর্তন করে নতুন কোম্পানি গঠন করল। অনেকে বলছেন, এই নেতিবাচক ভাবমূর্তি থেকে মানুষের নজর সরাতেই জাকারবার্গ নতুন গিমিক এনেছেন। কোম্পানির নাম দিয়েছেন ‘মেটা’। নতুন অভিজ্ঞতার এক ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি গল্প শোনাচ্ছেন ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ। সম্প্রতি সেই নতুন প্রকল্পের একটি ভিডিও দিয়েছেন তিনি, এর নাম দিয়েছেন ‘মেটাভার্স’।
এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। তবে এর মধ্যে বিড়ম্বনায় পড়েছেন এই ‘মেটাভার্স’ শব্দটির আবিষ্কারক।
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক নিল স্টিফেনসন ১৯৯২ সালে প্রকাশিত তাঁর ‘স্নো ক্র্যাশ’ বইয়ে প্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। এ নিয়ে লোকজন সামাজিক মাধ্যমে এত আলোচনা শুরু করেছে যে গত শুক্রবার বাধ্য হয়ে তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের এমন নাম বেছে নেওয়ার সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।
স্টিফেনসন টুইটারে লিখেছেন, এই বিষয়টা নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে বলে মনে হচ্ছে: ফেসবুক এই মেটাভার্স নিয়ে কিছু একটা করতে চাচ্ছে, এখানে আসলেই আমার কিছু করার নেই। বরং একটা বিষয় পরিষ্কার যে, আমার ‘স্নো ক্র্যাশ’-এ ব্যবহার করা শব্দটা তারা নিয়েছে। ফেসবুক এবং আমার মধ্যে কোনো ধরনের যোগাযোগ নেই, ব্যবসায়িক সম্পর্ক তো দূরের কথা!
২০১৭ সালে ভ্যানিটি ফেয়ারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্টিফেনসন বলেছিলেন, তিনি যখন মেটাভার্সের ধারণা সম্পর্কে লিখছিলেন তখন আসলে একটা অবাস্তব মিথ্যা গল্প সাজাচ্ছিলেন। তাঁর ভাবনাটা ছিল মূলত এমন একটি ডিজিটাল দুনিয়া যেখানে মানুষ ভার্চ্যুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের অবতারকে পরিচালিত করতে পারবে। সেখানে তারা ডিজিটাল এবং বাস্তব দুনিয়ার মাঝামাঝি এক জগতে থাকবে- দুই জগতের মধ্যকার পার্থক্য ধূসর থেকে ধূসরতর হয়ে যাবে।
মেটা নাম ধারণের মাধ্যমে ফেসবুকের অভ্যন্তরীণ পুনর্গঠনও শুরু হয়েছে। কোম্পানির অকুলাস ভিআর হেডসেট ব্র্যান্ড বিলুপ্ত করা হচ্ছে। এর নতুন নাম দেওয়া হচ্ছে মেটা কোয়েস্ট। গত বৃহস্পতিবার জাকারবার্গ তাঁর বাৎসরিক ফেসবুক কানেক্ট সম্মেলনে জানান, মেটাভার্স উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে কোম্পানিতে আরও কিছু কাঠামোগত পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
সাইবার নিরাপত্তার হুমকি, ভুয়া তথ্য বিস্তারের মাধ্যম হয়ে ওঠা ফেসবুক হঠাৎ করেই নাম পরিবর্তন করে নতুন কোম্পানি গঠন করল। অনেকে বলছেন, এই নেতিবাচক ভাবমূর্তি থেকে মানুষের নজর সরাতেই জাকারবার্গ নতুন গিমিক এনেছেন। কোম্পানির নাম দিয়েছেন ‘মেটা’। নতুন অভিজ্ঞতার এক ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি গল্প শোনাচ্ছেন ফেসবুকের সিইও মার্ক জাকারবার্গ। সম্প্রতি সেই নতুন প্রকল্পের একটি ভিডিও দিয়েছেন তিনি, এর নাম দিয়েছেন ‘মেটাভার্স’।
এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ও গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা চলছে। তবে এর মধ্যে বিড়ম্বনায় পড়েছেন এই ‘মেটাভার্স’ শব্দটির আবিষ্কারক।
বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনির লেখক নিল স্টিফেনসন ১৯৯২ সালে প্রকাশিত তাঁর ‘স্নো ক্র্যাশ’ বইয়ে প্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। এ নিয়ে লোকজন সামাজিক মাধ্যমে এত আলোচনা শুরু করেছে যে গত শুক্রবার বাধ্য হয়ে তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছেন। বিবৃতি দিয়ে বলেছেন, ফেসবুক কর্তৃপক্ষের এমন নাম বেছে নেওয়ার সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পর্ক নেই।
স্টিফেনসন টুইটারে লিখেছেন, এই বিষয়টা নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে বলে মনে হচ্ছে: ফেসবুক এই মেটাভার্স নিয়ে কিছু একটা করতে চাচ্ছে, এখানে আসলেই আমার কিছু করার নেই। বরং একটা বিষয় পরিষ্কার যে, আমার ‘স্নো ক্র্যাশ’-এ ব্যবহার করা শব্দটা তারা নিয়েছে। ফেসবুক এবং আমার মধ্যে কোনো ধরনের যোগাযোগ নেই, ব্যবসায়িক সম্পর্ক তো দূরের কথা!
২০১৭ সালে ভ্যানিটি ফেয়ারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্টিফেনসন বলেছিলেন, তিনি যখন মেটাভার্সের ধারণা সম্পর্কে লিখছিলেন তখন আসলে একটা অবাস্তব মিথ্যা গল্প সাজাচ্ছিলেন। তাঁর ভাবনাটা ছিল মূলত এমন একটি ডিজিটাল দুনিয়া যেখানে মানুষ ভার্চ্যুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের অবতারকে পরিচালিত করতে পারবে। সেখানে তারা ডিজিটাল এবং বাস্তব দুনিয়ার মাঝামাঝি এক জগতে থাকবে- দুই জগতের মধ্যকার পার্থক্য ধূসর থেকে ধূসরতর হয়ে যাবে।
মেটা নাম ধারণের মাধ্যমে ফেসবুকের অভ্যন্তরীণ পুনর্গঠনও শুরু হয়েছে। কোম্পানির অকুলাস ভিআর হেডসেট ব্র্যান্ড বিলুপ্ত করা হচ্ছে। এর নতুন নাম দেওয়া হচ্ছে মেটা কোয়েস্ট। গত বৃহস্পতিবার জাকারবার্গ তাঁর বাৎসরিক ফেসবুক কানেক্ট সম্মেলনে জানান, মেটাভার্স উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে কোম্পানিতে আরও কিছু কাঠামোগত পরিবর্তন আনা হচ্ছে।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে
৩১ মিনিট আগেইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেভুলক্রমে বয়ফ্রেন্ডের ৫৬৯ মিলিয়ন বা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ডের মূল্যের বিটকয়েন ‘কী’ ভাগাড়ে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। এখন বয়ফ্রেন্ড বিটকয়েনগুলো ফিরে পাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। এমনকি বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেওয়া হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতের অন্যতম পরিচিত নাম চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও জেনসেন হুয়াং। তবে শুধু এনভিডিয়ার সাফল্যই তাঁর পুরো জীবনের গল্প নয়, বরং কলেজজীবনের একটি রোমান্টিক ও মজাদার অধ্যায়ও হুয়াংয়ের রয়েছে। যখন ১৭ বছর বয়সী কলেজ ছাত্র হুয়াং তাঁর ১৯ বছরের হবু স্ত্রী লরি হুয়াংয়ের মন জয়...
৩ ঘণ্টা আগে