প্রযুক্তি ডেস্ক
‘মেটাভার্স’ শুধু সিলিকন ভ্যালির আলোচিত বিষয় নয়, এটি এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড। এই ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম তৈরির ঘোষণা দিয়েই উঠে পড়ে লেগেছেন ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। মেটাভার্সের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই মূল ফেসবুক ইনকরপোরেশনের নাম বদলে রেখেছেন মেটা।
এই মেটাভার্স তৈরিতে পিছিয়ে থাকতে চাচ্ছে না চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট টেনসেন্ট হোল্ডিংস। বেইজিংয়ের সবুজ সংকেত পেলেই জোরেশোরে কাজ করতে প্রস্তুত তারা। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, চীনের সরকারি নিয়ম নীতি মেনেই দেশটিতে এই প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
উল্লেখ্য, মেটাভার্স হলো এমন একটি ডিজিটাল দুনিয়া যেখানে মানুষ ভার্চ্যুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের অবতারকে পরিচালিত করতে পারবে। সেখানে তারা ডিজিটাল এবং বাস্তব দুনিয়ার মাঝামাঝি এক জগতে থাকবে-দুই জগতের মধ্যকার পার্থক্য ধূসর থেকে ধূসরতর হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, রাজস্বের দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম টেনসেন্ট। বাজারমূল্যের দিক থেকে চীনেরও বৃহত্তম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এটি। প্রথমবারের মতো এক প্রকাশ্য মন্তব্যে মেটাভার্স তৈরির পরিকল্পনাকে সাধুবাদ জানিয়ে টেনসেন্ট জানায়, এই প্ল্যাটফর্ম গেমিং ব্যবসাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
তবে, চীনের তৈরি কোনো ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম বিশ্বের বাকি মেটাভার্স থেকে ভিন্ন হবে বলেই টেনসেন্টের মত। মেটাভার্স নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টেনসেন্টের প্রেসিডেন্ট মার্টিন লাউ বলেন, শুধু মেটাভার্স নয়, গেমিং প্ল্যাটফর্ম বিকাশের ক্ষেত্রে এ ধরনের আরও অনেক প্রযুক্তি রয়েছে।
মেটাভার্স তৈরি করাই এখন আমাদের মূল লক্ষ্য, জাকারবার্গের এমন ঘোষণার পর থেকেই টেক ব্যবসায়ীরা এ প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করতে মুখিয়ে আছেন। পিছিয়ে নেই মাইক্রোসফট এবং ডিজনি, নিজেদের মেটাভার্স তৈরি করতে এরই মধ্যেই তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
মার্টিন লাউ বলেছেন, চীন সরকার এ ধরনের প্রযুক্তির উন্নয়নে সহায়তা দেবে। তবে অবশ্যই সরকারি নিয়ম নীতির মধ্যে থাকতে হবে।
প্রযুক্তি জগৎ যখন মেটাভার্স জ্বরে কাঁপছে, তখন চীনের মতো একটি বড় বাজারে এই প্রযুক্তির বিকাশটা কেমন তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্য সংশয় কাজ করছে। কারণ চীন সরকার এরই মধ্যে দেশটিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন নিষিদ্ধ করেছে এবং গেমিং শিল্পের ওপর রাখা হচ্ছে কঠোর নজরদারি। মেটাভার্স সম্পর্কিত শেয়ারগুলোয় অন্ধভাবে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। টেনসেন্ট এই নিয়ন্ত্রণের বাইরে নেই।
তবে সরকারি নিয়মনীতি মেটাভার্স তৈরি ও উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না বলেই আশা করছেন মার্টিন লাউ।
এদিকে টেনসেন্টের মেটাভার্স তৈরির এই উদ্যোগ চীনে তাদের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান নেট এজ ও টিকটকের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটডান্সকেও আগ্রহী করে তুলছে।
মাল্টি-প্লেয়ার গেম তৈরি ছাড়াও চীনের প্রভাবশালী সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এবং মেসেজিং অ্যাপ উইচ্যাটের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এই টেনসেন্ট হোল্ডিংস। মার্কিন কম্পিউটার গেম ও সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এপিক গেমসে ৪০ শতাংশ মালিকানা ছাড়াও চীনের রোব্লক্স করপোরেশনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গেম তৈরিতে কাজ করে টেনসেন্ট। এই দুই প্রতিষ্ঠানও আলাদাভাবে নিজ নিজ মেটাভার্স তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। অবশ্য বিভিন্ন অ্যাপের জন্য টেনসেন্ট চীনে এরই মধ্যে কুড়িটির বেশি মেটাভার্স সম্পর্কিত ট্রেডমার্ক নিয়ে রেখেছে। ফলে অন্যদের চেয়ে তারা অনেকখানি এগিয়ে আছে বলেই ধারণা করা যায়।
‘মেটাভার্স’ শুধু সিলিকন ভ্যালির আলোচিত বিষয় নয়, এটি এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড। এই ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম তৈরির ঘোষণা দিয়েই উঠে পড়ে লেগেছেন ফেসবুকের সহপ্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ। মেটাভার্সের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই মূল ফেসবুক ইনকরপোরেশনের নাম বদলে রেখেছেন মেটা।
এই মেটাভার্স তৈরিতে পিছিয়ে থাকতে চাচ্ছে না চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট টেনসেন্ট হোল্ডিংস। বেইজিংয়ের সবুজ সংকেত পেলেই জোরেশোরে কাজ করতে প্রস্তুত তারা। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, চীনের সরকারি নিয়ম নীতি মেনেই দেশটিতে এই প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
উল্লেখ্য, মেটাভার্স হলো এমন একটি ডিজিটাল দুনিয়া যেখানে মানুষ ভার্চ্যুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়্যালিটি প্রযুক্তির মাধ্যমে তাদের অবতারকে পরিচালিত করতে পারবে। সেখানে তারা ডিজিটাল এবং বাস্তব দুনিয়ার মাঝামাঝি এক জগতে থাকবে-দুই জগতের মধ্যকার পার্থক্য ধূসর থেকে ধূসরতর হয়ে যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, রাজস্বের দিক থেকে বিশ্বের বৃহত্তম অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম টেনসেন্ট। বাজারমূল্যের দিক থেকে চীনেরও বৃহত্তম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এটি। প্রথমবারের মতো এক প্রকাশ্য মন্তব্যে মেটাভার্স তৈরির পরিকল্পনাকে সাধুবাদ জানিয়ে টেনসেন্ট জানায়, এই প্ল্যাটফর্ম গেমিং ব্যবসাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
তবে, চীনের তৈরি কোনো ভার্চ্যুয়াল প্ল্যাটফর্ম বিশ্বের বাকি মেটাভার্স থেকে ভিন্ন হবে বলেই টেনসেন্টের মত। মেটাভার্স নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে টেনসেন্টের প্রেসিডেন্ট মার্টিন লাউ বলেন, শুধু মেটাভার্স নয়, গেমিং প্ল্যাটফর্ম বিকাশের ক্ষেত্রে এ ধরনের আরও অনেক প্রযুক্তি রয়েছে।
মেটাভার্স তৈরি করাই এখন আমাদের মূল লক্ষ্য, জাকারবার্গের এমন ঘোষণার পর থেকেই টেক ব্যবসায়ীরা এ প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করতে মুখিয়ে আছেন। পিছিয়ে নেই মাইক্রোসফট এবং ডিজনি, নিজেদের মেটাভার্স তৈরি করতে এরই মধ্যেই তারা উঠে পড়ে লেগেছে।
মার্টিন লাউ বলেছেন, চীন সরকার এ ধরনের প্রযুক্তির উন্নয়নে সহায়তা দেবে। তবে অবশ্যই সরকারি নিয়ম নীতির মধ্যে থাকতে হবে।
প্রযুক্তি জগৎ যখন মেটাভার্স জ্বরে কাঁপছে, তখন চীনের মতো একটি বড় বাজারে এই প্রযুক্তির বিকাশটা কেমন তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্য সংশয় কাজ করছে। কারণ চীন সরকার এরই মধ্যে দেশটিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন নিষিদ্ধ করেছে এবং গেমিং শিল্পের ওপর রাখা হচ্ছে কঠোর নজরদারি। মেটাভার্স সম্পর্কিত শেয়ারগুলোয় অন্ধভাবে বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে। টেনসেন্ট এই নিয়ন্ত্রণের বাইরে নেই।
তবে সরকারি নিয়মনীতি মেটাভার্স তৈরি ও উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াবে না বলেই আশা করছেন মার্টিন লাউ।
এদিকে টেনসেন্টের মেটাভার্স তৈরির এই উদ্যোগ চীনে তাদের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান নেট এজ ও টিকটকের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটডান্সকেও আগ্রহী করে তুলছে।
মাল্টি-প্লেয়ার গেম তৈরি ছাড়াও চীনের প্রভাবশালী সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এবং মেসেজিং অ্যাপ উইচ্যাটের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এই টেনসেন্ট হোল্ডিংস। মার্কিন কম্পিউটার গেম ও সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এপিক গেমসে ৪০ শতাংশ মালিকানা ছাড়াও চীনের রোব্লক্স করপোরেশনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গেম তৈরিতে কাজ করে টেনসেন্ট। এই দুই প্রতিষ্ঠানও আলাদাভাবে নিজ নিজ মেটাভার্স তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। অবশ্য বিভিন্ন অ্যাপের জন্য টেনসেন্ট চীনে এরই মধ্যে কুড়িটির বেশি মেটাভার্স সম্পর্কিত ট্রেডমার্ক নিয়ে রেখেছে। ফলে অন্যদের চেয়ে তারা অনেকখানি এগিয়ে আছে বলেই ধারণা করা যায়।
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৩ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৫ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৬ ঘণ্টা আগে