সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
আলেকজান্ডার পুশকিন
আলেকজান্ডার সের্গেয়েভিচ পুশকিন ছিলেন একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার। আধুনিক রুশ সাহিত্যের জনকও বলা হয় তাঁকে। পুশকিনের জন্ম (নতুন ক্যালেন্ডার অনুযায়ী) ১৭৯৯ সালের ২৬ মে, রাশিয়ার মস্কোর একটি অভিজাত পরিবারে।
গুরুসদয় দত্ত
গুরুসদয় দত্ত ব্রতচারী আন্দোলনের প্রবর্তক, লেখক, লোকসংস্কৃতি সংগ্রাহক ও সম্পাদক ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৮৮২ সালের ১০ মে তৎকালীন সিলেটের করিমগঞ্জের বীরশ্রী গ্রামে। ছোটবেলা থেকে তিনি খুব মেধাবী ছিলেন। তাঁর শিক্ষাজীবন শুরু হয় গ্রামের মাইনর স্কুলে। এরপর তিনি সিলেটের ইংরেজি স্কুল থেকে এন্ট্রান্স, কলকাতার প্রেসি
শৈলজারঞ্জন মজুমদার
শৈলজারঞ্জন মজুমদার ছিলেন বিশিষ্ট সংগীতজ্ঞ, রবীন্দ্রসংগীত প্রশিক্ষক, রবীন্দ্রসংগীতের স্বরলিপিকার। ১৯০০ সালের ১৯ জুলাই তিনি বাংলাদেশের নেত্রকোনার মোহনগঞ্জের বাহাম গ্রামে এক জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
নূরজাহান বেগম
নানির ইচ্ছায় যে নুরুন নাহারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় নূরজাহান বেগম, তিনি আর কেউ নন—নারী সাংবাদিকতার অগ্রদূত ও বিখ্যাত ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক। তাঁর ডাকনাম ছিল নূরী।
রাজা রামমোহন রায়
ধর্ম ও সমাজ সংস্কারক, ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা এবং বাংলার নবজাগরণের অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত ছিলেন রামমোহন রায়। তিনি ছিলেন বাংলা গদ্যেরও জনক। রামমোহন রায়ের জন্ম হুগলির রাধানগর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত ব্রাহ্মণ পরিবারে, ১৭৭২ সালের ২২ মে।
মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন
সাহিত্য সম্পাদক, সমাজসংস্কারক এবং মুসলিম সমাজের সাহিত্য আন্দোলনের পথিকৃৎ ছিলেন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। তাঁর জন্ম ১৮৮৮ সালের ২০ নভেম্বর চাঁদপুরের পাইকারদী গ্রামে। তাঁর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। কিন্তু ব্যক্তিগত পড়াশোনা এবং কাজের মাধ্যমে তিনি মুসলিম সমাজের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি হিসেবে খ্যাতি লাভ
সফিউদ্দীন আহমেদ
বাংলাদেশের শিল্পকলা জগতে সফিউদ্দীন আহমেদ ‘শিল্পগুরু’ হিসেবে খ্যাত। তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ছাপচিত্রেরও জনক।
কাজী আবদুল ওদুদ
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রবন্ধের ধারায় কাজী আবদুল ওদুদের প্রধান পরিচয় চিন্তাশীল ও মননশীল লেখক হিসেবে। পাশাপাশি তিনি ছিলেন কথাশিল্পী, সংগঠক, শিক্ষাবিদ, প্রাবন্ধিক, চিন্তানায়ক, সাময়িকপত্র-সম্পাদক, অনুবাদক, অভিধানপ্রণেতা প্রভৃতি। তিনি ‘বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন’-এর তাত্ত্বিক এবং সংগঠকও ছিলেন।
শফিকুল ইসলাম চান্দ
শফিকুল ইসলাম চান্দ (চান মিয়া) ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী। তিনি ছিলেন সাহসী পরোপকারী ও বিপ্লবী চেতনার মানুষ। ১৯৭১ সালে ছিলেন টগবগে যুবক। স্বপ্ন দেখতেন আমাদের প্রিয় জন্মভূমিকে পাকিস্তানিদের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে। সে সময় তৎকালীন পাকিস্তান রেডিওতে তিনি চাকরি করতেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে জীবনের ঝুঁক
বুলবুল চৌধুরী
উপমহাদেশে নৃত্যাচার্য হিসেবে খ্যাতি পেয়েছিলেন বুলবুল চৌধুরী। নৃত্যে তিনি স্বশিক্ষিত ছিলেন। তিনি একাধারে ছিলেন চিত্রশিল্পী, কবি, সাহিত্যিক ও নাট্যশিল্পী। তাঁর আসল নাম ছিল রশীদ আহম্মেদ চৌধুরী আর ডাকনাম টুনু। তিনি অজয়কুমার ছদ্মনামে কবিতা লিখতেন।
আজাদ রহমান
আজাদ রহমান ছিলেন কণ্ঠশিল্পী, সুরকার, সংগীত পরিচালক, লেখক ও সংগীতজ্ঞ। তিনি ১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে বর্ধমানের ‘গোপেশ্বর সংগীত সংসদ’-এ সংগীত বিষয়ে দীর্ঘদিন শিক্ষা গ্রহণ করেন। এরপর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চাঙ্গসংগীতে (খেয়াল) প্রথম স্থান অর্জন
আবদুল আহাদ
আবদুল আহাদ একাধারে ছিলেন সুরকার, প্রশিক্ষক, পরিচালক, সংগঠক ও গায়ক। বাঙালির ঘরে ঘরে সংগীতের প্রবেশ ঘটানোর ক্ষেত্রে যাঁরা যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছিলেন, সুরস্রষ্টা আবদুল আহাদ তাঁদের মধ্যে অন্যতম। এ দেশে রবীন্দ্রনাথের গান প্রচার ও চর্চায় তিনিই প্রথম উদ্যোগী হন। শুধু তা-ই নয়, তিনি আধুনিক ও দেশাত্মবোধক সং
দেবেশ রায়
দেবেশ রায় একাধারে ছিলেন ঔপন্যাসিক, গল্পকার, প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য সমালোচক। ১৯৩৬ সালের ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের পাবনার বাগমারা গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবার ১৯৪৩ সালে পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি চলে যায়।
বাদল সরকার
বাদল সরকার একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি নাট্যব্যক্তিত্ব। তিনি থার্ড থিয়েটার নামে ভিন্ন এক নাট্যধারার প্রবক্তা ছিলেন। নাটককে সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার হিসেবে দেখতেন। নাটক শুধু নির্মল আনন্দ আর বিনোদনের জন্য নয়।
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, বাংলা ছাপাখানার অগ্রপথিক। তিনি একাধারে লেখক, চিত্রকর, প্রকাশক, শখের জ্যোতির্বিদ, বেহালাবাদক ও সুরকার ছিলেন। বিখ্যাত ‘সন্দেশ’ পত্রিকা তিনিই প্রথম শুরু করেন, যা পরে তাঁর পুত্র সুকুমার রায় ও পৌত্র সত্যজিৎ রায় সম্পাদনা করেন।
বব মার্লে
বব মার্লে সারা জীবন ছিলেন সংগ্রামী এক শিল্পী। তিনি ছিলেন একজন সুরকার, গীতিকার, কণ্ঠশিল্পী, গিটারবাদক ও প্রযোজক। তাঁর জন্ম ১৯৪৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, জ্যামাইকার সেন্ট অ্যানের নাইন মাইলের এক বস্তিতে। পারিবারিক নাম ছিল রবার্ট নেস্তা মার্লে।
পঙ্কজ কুমার মল্লিক
পঙ্কজ কুমার মল্লিক ছিলেন একজন বাঙালি কণ্ঠশিল্পী, সংগীত পরিচালক ও অভিনেতা। রবীন্দ্রসংগীতের শিল্পী হিসেবেও তিনি বিশেষভাবে পরিচিত। তাঁর জন্ম ১৯০৫ সালের ১০ মে উত্তর কলকাতার মানিকতলার চালতাবাগানের এক বৈষ্ণব পরিবারে।