সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
আহমদ ছফা
আহমদ ছফা ছিলেন প্রাবন্ধিক ও ঔপন্যাসিক। সুবিধাবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠ এবং আদর্শনিষ্ঠ ও প্রগতিপন্থী একজন লেখক। তাঁর জন্ম ১৯৪৩ সালের ৩০ জুন চট্টগ্রামের চন্দনাইশের গাছবাড়িয়া গ্রামে।
আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ছিলেন একজন শিক্ষাবিদ, বিচারপতি, উপাচার্য ও গণিত বিশেষজ্ঞ। বাংলার ‘বাঘ’খ্যাত শিক্ষাবিদ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ১৮৬৪ সালের ২৯ জুন কলকাতার ভবানীপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৮৭৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন।
গোকুলচন্দ্র নাগ
চিত্রকলা, সাহিত্য, সংগীত ও অভিনয়—এই চার ক্ষেত্রে গোকুলচন্দ্র নাগের কম-বেশি চর্চা থাকলেও তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন ‘কল্লোল’ পত্রিকার জন্য।
জহুর হোসেন চৌধুরী
জহুর হোসেন চৌধুরী ছিলেন সাহসী সাংবাদিকতার পথিকৃৎ এবং সংবাদপত্র জগতের কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব। তাঁর জন্ম ১৯২২ সালের ২৭ জুন ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার রামনগর গ্রামে।
গওহর জান
গওহর জানকে বলা হয় ভারতীয় ধ্রুপদি সংগীতের সম্রাজ্ঞী। তিনিই উপমহাদেশে সংগীতে প্রথম নারী সুপার স্টার ছিলেন। জন্মসূত্রে তাঁর নাম ছিল এইলিন অ্যাঞ্জেলিনা ইয়ার্ড।
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম শ্রেষ্ঠ জনপ্রিয় কবি ও ছড়াকার। একই সঙ্গে মধ্যযুগের ভারতের ইতিহাস, সংস্কৃতি, পৌরাণিক প্রভৃতি বিষয়ে তিনি ছিলেন পাণ্ডিত্যের অধিকারী।
আবদুল মতিন চৌধুরী
আবদুল মতিন চৌধুরী ছিলেন পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
নবারুণ ভট্টাচার্য
নবারুণ ভট্টাচার্য একাধারে ছিলেন কবি, গল্পকার ও ঔপন্যাসিক। ১৯৪৮ সালের ২৩ জুন পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরে তাঁর জন্ম। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমে পড়েছেন ভূতত্ত্ব নিয়ে। এরপর ভর্তি হন ইংরেজি বিভাগে।
ইবনে সিনা
ইবনে সিনা ছিলেন একাধারে চিকিৎসাবিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও দার্শনিক। তাঁর পুরো নাম আবু আলী হোসাইন ইবনে আবদুল্লাহ আল হাসান ইবনে আলী ইবনে সিনা।
জ্যঁ পল সার্ত্র
জ্যঁ পল সার্ত্র ছিলেন অস্তিত্ববাদী দার্শনিক, চিন্তানায়ক ও প্রথাবিরোধী লেখক। তিনি সবচেয়ে বেশি আলোচিত নোবেল পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের জন্য।
কামাল লোহানী
কামাল লোহানীর পেশা ছিল সাংবাদিকতা, কিন্তু জীবনব্যাপী সক্রিয় ছিলেন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে। তাঁর আসল নাম আবু নঈম মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল খান লোহানী।
হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ছিলেন একজন কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী, সংগীত পরিচালক ও প্রযোজক। তিনি হিন্দি সংগীতজগতে ‘হেমন্ত কুমার’ নামে প্রসিদ্ধ ছিলেন। রবীন্দ্রসংগীতেও খ্যাতি ছিল তাঁর।
বিদিত লাল দাস
বিদিত লাল দাস ছিলেন বাউল ধারার গায়ক, সুরকার এবং লোকসংগীত গবেষক। সুরের মানুষ হিসেবে ভুবনজোড়া খ্যাতি পেলেও তাঁকে সিলেটবাসী ‘পটল বাবু’ নামে চিনত। তাঁর বাবা ছোটবেলায় আদর করে এই নাম রেখেছিলেন।
হাসান হাফিজুর রহমান
হাসান হাফিজুর রহমান একাধারে কবি, প্রাবন্ধিক, অধ্যাপক, সাংবাদিক, সমালোচক এবং সাহিত্য-সংস্কৃতি সংগঠক ছিলেন। ১৯৩২ সালের ১৪ জুন জামালপুর শহরে মাতুলালয়ে তাঁর জন্ম। পৈতৃক বাড়ি ছিল জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার কুলকান্দি গ্রামে।
মেহেদী হাসান
মেহেদী হাসান ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম গজলসম্রাট। তিনি গায়ক, সুরস্রষ্টা এবং সংগীত পরিচালকও ছিলেন। তাঁর জন্ম ১৯২৭ সালের ১৮ জুলাই ভারতের রাজস্থানের ঝুনঝুনু জেলার লুনা গ্রামে। বাবা ওস্তাদ আজিম আলী খান এবং চাচা ওস্তাদ ইসমাইল খান ছিলেন ধ্রুপদি সংগীতের প্রখ্যাত পণ্ডিত। কালাওয়ান্ত ঘরানার ষোলতম প্রজন্ম তিনি।
আনা ফ্রাঙ্ক
আনা ফ্রাঙ্ক বিশ্ববাসীর কাছে বিখ্যাত তাঁর লেখা ডায়েরির জন্য। পুরো নাম আনেলিস মারি আনা ফ্রাঙ্ক। তাঁর জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টের আম মাইন শহরে এক ইহুদি পরিবারে। হিটলারের ইহুদিবিদ্বেষের কারণে আনার পরিবার জার্মানি ছেড়ে নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামে চলে যেতে বাধ্য হয়। সেখানেও তাঁর পরিবার
লীলা নাগ
লীলা নাগ ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী, নারী শিক্ষাব্রতী ও নারী আন্দোলনের নেত্রী। তিনি নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ঘনিষ্ঠ সহযোদ্ধা ছিলেন। তাঁর আসল নাম লীলাবতী নাগ হলেও তিনি খ্যাত হয়েছেন লীলা নাগ নামে। বিপ্লবী অনিল রায়ের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর তাঁর নাম হয় লীলা রায়।