ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটির সরকার। নতুন রাজধানী হবে উপকূলীয় মাক্রান অঞ্চলে। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ইরান সরকারের মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি। তিনি জানান, তেহরানে জনসংখ্যা, পানি ও বিদ্যুতের চাপ বেড়ে গেছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ইসরায়েলের গণহত্যামূলক যুদ্ধের ফলে গাজার জনসংখ্যা ৬ শতাংশ কমে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত সরকারি পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ফিলিস্তিনি কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ব্যুরোর (পিসিবিএস) প্রধান ওলা আওয়াদ বলেন, অঞ্চলটির জনসংখ্যা ২১ লাখে নেমে এসেছে। এই সংখ্যা ২০২৩ সালের তুলনায় ১ লাখ ৬০ হাজার জন কম
২০২৫ সালের ১ জানুয়ারিতে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০৯ কোটিতে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে ইউএস সেন্সাস ব্যুরো। ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৭ কোটি ১০ লাখ, যা ২০২৩ সালের তুলনায় কিছুটা কম। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, প্রতি সেকেন্ডে বিশ্বে গড়ে ৪.২ জন শিশু জন্ম নেবে এবং ২ জন শিশুর মৃত্যু হবে। য
দেশের স্বাস্থ্য খাতের সিংহভাগ অবকাঠামো, রোগ প্রতিরোধ, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা ও সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হয় পাঁচ বছর মেয়াদি কৌশলগত পরিকল্পনা বা অপারেশনাল প্ল্যানের (ওপি) মাধ্যমে। বর্তমানে ওপি চলমান না থাকায় পুরো স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় একরকম স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। গত জুলাইয়ে ‘পঞ্চম স্বাস্থ্য, জনসংখ্য
ভারতের প্রজনন হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। ১৯৫০ সালে দেশটিতে যেখানে প্রত্যেক নারী গড়ে ৫ দশমিক ৭টি হারে সন্তান জন্ম দিতেন, তা বর্তমানে ২—এ নেমে এসেছে। ভারতের ১৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রজনন হার এমন স্তরের নেমে গেছে যা আগামী কয়েক দশক অব্যাহত থাকলে দেশটির জনসংখ্যা আরও স্থিতিশীল থাকবে না, কমতে শুর
সোমবার নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের কোমামোটোতে একটি কারখানা নির্মাণ করেছে ‘তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি’ (টিএসএমসি)। ফলে ওই শহরে বিদেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ অবস্থায় কোমামোটোর কিয়ুশু লুথেরান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের প্রাথমিক স্তরে শিশুদের জন্য একটি বিশেষ ক্লাস
দীর্ঘসময় ধরে ‘এক পরিবার এক সন্তান নীতি’ কঠোরভাবে মেনে চলেছে এশিয়ার পরাশক্তি চীন। ১৯৭৯ সালে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণ করে অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে এক সন্তান নীতি চালু করে দেশটি। ক্রমেই জনসংখ্যা কমতে থাকলে ২০১৫ সালে দুই সন্তান নীতি চালু করে। এরপরও ক্রমাগত জনসংখ্যা হ্রাস কমাতে না পারায় ২
আইসল্যান্ডের উত্তরের উপকূল থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের দুর্গম এক দ্বীপ গ্রিমসে। ছোট্ট দ্বীপটি ইউরোপের দুর্গমতম বসতিগুলোর একটি হিসেবে আলাদা নাম আছে। তেমনি নানা প্রজাতির সামুদ্রিক পাখির আবাসস্থল হিসেবেও বিখ্যাত গ্রিমসে।
শিশুরা অসংখ্য সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে। জলবায়ু বিপর্যয় থেকে শুরু করে অনলাইনের ঝুঁকি বাড়ছে। এগুলো ভবিষ্যতে আরও তীব্র হবে। বছরের পর বছর ধরে অর্জিত সাফল্য, বিশেষ করে কমবয়সী মেয়েরা, এখন হুমকির মুখে।
কোভিড-১৯ মহামারির প্রভাব এবং সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা এই পতনের প্রধান কারণ। জাতীয় দারিদ্র্য হ্রাস ত্বরান্বিতকরণ টিমের নীতি বিশেষজ্ঞ এগা কুরনিয়া ইয়াজিদ বলেন, ‘বিভিন্ন আন্তঃসংযুক্ত কারণ মধ্যবিত্ত শ্রেণির সংকোচনের জন্য দায়ী। মধ্যবিত্তরা মূলত কর রাজস্বে বড় অবদান রাখে। কিন্তু তারা খুবই সীমিত
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ঝাড়খন্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে কমে যাচ্ছে। মূলত, তিনি সাঁওতাল পরগনা ও কোলহান অঞ্চলকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি, বেটি ও রুটি জেএমএম শাসনের কারণে হুমকির মুখে
ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে চীন সরকার। নগদ অর্থ, বাড়তি ছুটিসহ নানা প্রণোদনা ঘোষণা করেছে। কিন্তু এরপরও চীনা তরুণদের মধ্যে বিয়েতে অনীহা বাড়ছেই। চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে বিয়ে নিবন্ধন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে।
এই শহরের সমর্থকেরা, এর আধ্যাত্মিক গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন। শহরটিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে সংযোগ সাধন করা হবে বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই শহরের মূল ধারণাটি আসলে জটিল। মূলত এই শহরকে এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে এটি একটি ‘অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র’ হিসেবে দাঁড়িয়ে যেতে পারে এবং ভারতে প্রবেশে একটি দুয়ার হি
‘বিশ্ব জরিপ সংস্থা’ নামে ভূঁইফোঁড় প্রতিষ্ঠানের বরাত দিয়ে দাবি করা হচ্ছে, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ৪০ কোটি ছাড়িয়েছে। গত বুধবার (১৬ অক্টোবর) জাতীয় দৈনিক ইনকিলাব ‘বিশ্ব জরিপ সংস্থা’র মুখপাত্র সাইয়্যিদ মুহম্মদ আকতার ই-কামালের বরাত দিয়ে এমন দাবিতে সংবাদ প্রকাশ করে।
বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ছাড়িয়েছে। তবে এই বিপুল জনসংখ্যার বড় একটি অংশের বাস নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশে। আবার এমন অনেক দেশও আছে বিশাল এলাকা খাঁ খাঁ করছে মানুষের অভাবে। আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব বিশ্বের জনবহুল ১০ দেশের সঙ্গে। বুঝতেই পারছেন তালিকায় আমাদের এই ঘনবসতিপূর্ণ দেশ বাংলাদেশও আছে।
ঢাকায় রাস্তাঘাটে বের হলেই দেখি গিজগিজ করছে মানুষ। আমাদের বেশির ভাগ বড় শহরেই কাছাকাছি চিত্র চোখে পড়ে। তবে পৃথিবীতে এমন অনেক দেশ আছে, যেগুলোর জনসংখ্যা আমাদের পাড়া-মহল্লা থেকেও কম। আজ পরিচয় করিয়ে দেব জাতিসংঘের এমন কিছু সদস্যরাষ্ট্রের সঙ্গে, যেগুলোর জনসংখ্যা ৫০ হাজারের কম।
বিশ্বের জনসংখ্যা এখন ৮০০ কোটির বেশি। এ সব মানুষ ছড়িয়ে আছেন লাখো শহরে। এগুলোর কোনো কোনোটির জনসংখ্যা একেবারে কম, কোনোটিতে আবার মানুষের ভিড়ে টিকা দায়। মজার ঘটনা বিশ্বের জনবহুল শহরের দশটির নয়টির জনসংখ্যাই দুই কোটির বেশি। জনসংখ্যার হিসেবে বিশ্বের বৃহত্তম শহর কোনগুলো? এতে ঢাকার অবস্থানই বা কততে? ওয়ার্ল্ড