রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ধর্ম ও জীবন
অজু গুনাহকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়
ইসলামের বিধান অনুযায়ী অজু বা পবিত্রতা অর্জন হলো ঈমানের অর্ধেক। অজুর মাধ্যমে যেমন বাহ্যিক পবিত্রতা অর্জন হয়, তেমনি অর্জন হয় আন্তরিক পবিত্রতাও। সব সময় অজু অবস্থায় থাকতে চেষ্টা করা নবীজির সুন্নত। হাদিসে অজুর অনেক ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে।
পরকালে তরুণদের যে প্রশ্ন করা হবে
তরুণ-যুবকদের শক্তি, কর্মক্ষমতা ও উদ্যমের সুষ্ঠু ব্যবহারে গুরুত্ব দেয় ইসলাম। কারণ সুস্থ-সবল তরুণ-যুবারা যেমন পারে রাত জেগে দীর্ঘ সময় ইবাদতে মগ্ন থাকতে, তেমনি পারে দেশ, জাতি ও সমাজের সেবায় নিজেকে পূর্ণ সঁপে দিতে। মানুষের কল্যাণে আত্মোৎসর্গের মানস তরুণেরাই সাহসের সঙ্গে লালন করতে জানে।
আলোচনায় মাদ্রাসাশিক্ষার্থীদের দেয়াললিখন
‘স্বাধীনতার সূর্যোদয়’ নামের দেয়াললিখনটি করেছেন ক্যালিগ্রাফি শিল্পী উসাইদ মুহাম্মাদ, সঙ্গে ছিলেন মুহাম্মাদ ওমর। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোনো এক জরাজীর্ণ দেয়ালে উসাইদরা এটি উৎকীর্ণ করেন। ওপরে শেওলা ধরা এবং নিচে পলেস্তারা খসে পড়া এই দেয়ালে উসাইদদের রংতুলির আঁচড়ে ফুটে ওঠে ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার বিজয়। লাল দালান ভেদ
মহানবীর শান্তি-ভাবনা ও কৌশল
রাসুলুল্লাহ (সা.) শান্তি, নিরাপত্তা ও কল্যাণের মূর্ত প্রতীক ছিলেন। তিনি মানুষকে সরল, সঠিক ও শান্তির পথে পরিচালিত করেছেন, যেন তারা ইহকালীন ও পরকালীন শান্তি লাভ করে সফল হতে পারে। এ কারণেই তাঁকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। তাঁর জীবনজুড়ে রয়েছে নানামুখী শান্তির ভাবনা ও কর্মপদ্ধতি।
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
পৃথিবীর ইতিহাসে জালিম শাসকের সংখ্যা অগুনতি। কিন্তু একসময় ভয়ংকরভাবে তাদের পতন হয়। ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্তই হলো জালিমের পতন। অত্যাচারের অবসানেই উদিত হয় ইনসাফের সোনালি প্রভাত। ফেরাউনের অত্যাচারের শাসনের অবসান হলে এক ন্যায়পরায়ণ শাসকের আবির্ভাব হয়েছিল। তাই তো ফেরাউনের ধ্বংসের খবরের সঙ্গে ইনসাফ
কারাবন্দীদের যেসব অধিকার দিতে হবে
ইসলাম কারাবন্দীদের মানবাধিকার নিশ্চিত করার কথা বলে। বন্দীদের প্রতি নিষ্ঠুরতা বন্ধে এবং কারাগারে তাদের সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন নিশ্চিত করতে ইসলামের নির্দেশনা সংক্ষেপে
আল্লাহ মজলুমের পক্ষেই থাকেন
আল্লাহ তাআলার কাছে জুলুম এক অমার্জনীয় অপরাধ। আর এই অপরাধের শাস্তি ও পরিণতি সম্পর্কে কোরআন ও হাদিসে কয়েকটি সতর্কবাণী উচ্চারিত হয়েছে। যেমন হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জুলুম কিয়ামতের দিন অন্ধকার হবে।’ (বুখারি: ২৪৪৭)
ইসলামি জ্ঞানের সুষ্ঠু ব্যবহারের গুরুত্ব
ইলম অহি তথা ইসলামি জ্ঞান হলো আল্লাহ প্রদত্ত নূর। তা সবাইকে দেওয়া হয় না। এটি এমন শক্তি, যা মানুষকে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বিরত রাখে। যাদের এই জ্ঞান দেওয়া হয়, তারা সম্মানিত ব্যক্তি। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের মধ্যে যারা ইমান এনেছে এবং ইলম দান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদের মর্যাদা সমুন্নত করবেন।’ (সু
সড়ক পরিচ্ছন্ন রাখা ইমানি দায়িত্ব
রাস্তায় চলাচল করা আমাদের জীবনের অতি জরুরি ও মৌলিক একটি অনুষঙ্গ। সড়ক ও রাস্তার মাধ্যমেই আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা সহজ ও দ্রুততর হয়েছে। জীবন গতি লাভ করেছে। এটি আল্লাহ তাআলার মহামূল্যবান একটি নিয়ামত। আল্লাহ তাআলা এ নিয়ামতের কথা মানুষকে স্মরণ করিয়ে দিয়ে নিজের আনুগত্যের প্রতি আহ্বান করেছেন।
ইসলামে ন্যায়পরায়ণ শাসকের মর্যাদা
ন্যায়পরায়ণতা ব্যক্তিজীবন থেকে সামাজিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবনে শান্তি-শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করে। ন্যায়নীতি ও সুবিচার ইসলামের প্রধান বৈশিষ্ট্য। ইসলাম প্রতিটি কাজকর্মে ন্যায়পরায়ণতার প্রতি গুরুত্বারোপ করে। ইসলাম নির্দেশিত এই ন্যায়পরায়ণতা শুধু নিজের অনুসারীদের মধ্যেই সীমা
উন্নত চরিত্র অর্জনের গুরুত্ব
সুন্দর চরিত্র মহান আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ দান, সবচেয়ে মূল্যবান উপহার। মানবজীবনে সুন্দর চরিত্রের অতি গুরুত্ব রয়েছে। শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সুন্দর চরিত্রের গুরুত্ব অনেক। তাই ইসলাম তার অনুসারীদের সুন্দর চরিত্র গঠন করতে আদেশ ও উদ্বুদ্ধ করে। সুন্দর চরিত্র ও সদগুণাবলির শিক্ষা ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগু
কোরআনে জালিমদের পতনের গল্প
পবিত্র কোরআনে স্বেচ্ছাচারী, জালিম ও প্রতাপশালী শাসকদের বেশ কিছু শিক্ষণীয় গল্পের বিবরণ রয়েছে। যুগে যুগে যা নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের সংগ্রামী জীবনে অনুপ্রেরণা এবং জালিমদের জন্য শিক্ষা হিসেবে কাজ করে
ধর্মীয় সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় মদিনা সনদ
হিজরতের পর মহানবী (সা.) মদিনায় বসবাসরত সব গোত্রের মধ্যে সুশাসন ও শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেন, যা ইতিহাসে ‘মদিনা সনদ’ নামে পরিচিত। মদিনা সনদে মোট ৬১টি ধারা ও উপধারা ছিল।
নবীযুগে তারুণ্যের ভূমিকা
তারুণ্যই সব বিপ্লবের প্রাণভোমরা। দৃঢ়তা, বীরত্ব, ঝুঁকি নেওয়া এবং আত্মত্যাগে তারুণ্যের কোনো তুলনা নেই। তারুণ্য মানেই উচ্ছ্বাস, উচ্ছলতা এবং প্রবল আলোড়ন। পৃথিবীতে যেকোনো পরিবর্তনে তারুণ্যের ভূমিকাই প্রধান। তারুণ্যই যুগে যুগে রুখে দিয়েছে জালিমের উত্থান। তারুণ্যের হাত ধরেই এসেছে সত্য-ন্যায়ের জয়গান।
রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা ইমানি দায়িত্ব
সম্প্রতি বাংলাদেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক সুবিধাবাদী মানুষ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও আত্মসাৎ করে চলেছে। অথচ রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষা করা প্রতিটি নাগরিকের ইমানি দায়িত্ব। যেখানে ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ ও লুটতরাজ করা সম্পূর্ণরূপে হারাম, সেখানে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আত্
ক্ষমতা দেওয়া ও নেওয়ার মালিক আল্লাহ
ইসলামের বিশ্বাস মতে, মহান আল্লাহ সব সৃষ্টির একমাত্র নিয়ন্তা। তাঁর হুকুমেই সবকিছু পরিচালিত হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘বলুন, হে আল্লাহ, বিশ্বজাহানের মালিক, তুমি যাকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা দান করো এবং যার থেকে চাও রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নাও। যাকে চাও মর্যাদা দান করো এবং যাকে চাও লাঞ্ছিত করো। কল্যাণ তোমা
মানুষ হত্যা সবচেয়ে বড় অপরাধ
ইসলামের দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় অন্যায় ও গুনাহগুলোর মধ্যে অন্যতম গুনাহ নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা। মানুষের সম্মান ও নিরাপত্তার দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। যে বা যারা মানুষ হত্যা করে, কিংবা যাদের ইন্ধনে মানুষ হত্যা করা হয়, পরকালে তাদের কঠিন শাস্তির কথা কোরআন-হাদিসে বর্ণিত হয়েছে।