
জবান মানুষের জন্য জান্নাতের দরজা খুলে দিতে পারে, আবার জাহান্নামের কারণও হতে পারে। তাই আমাদের উচিত জবানকে সর্বদা নিয়ন্ত্রণে রাখা, মিথ্যা ও কটুবাক্য থেকে দূরে থাকা এবং শুধু সত্য, ন্যায় ও কল্যাণের জন্য ব্যবহার করা। এর মাধ্যমে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।

অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করা ইসলাম সমর্থন করে না। বরং একে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অপরাধ ও পাপের একটি বিবেচনা করা হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা এই অপরাধ থেকে বিরত থাকার জন্য বারবার সতর্ক করেছেন...

প্রতিটি শিশু একটি স্বতন্ত্র সত্তা; যার রয়েছে বেঁচে থাকা, নিরাপত্তা, শিক্ষা, ভালোবাসা ও মর্যাদার অধিকার। আধুনিক বিশ্ব শিশু অধিকার নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার করেছে মাত্র কয়েক দশক আগে, কিন্তু ইসলাম প্রায় চৌদ্দ শ বছর আগেই শিশুর সম্মান, সুরক্ষা ও কল্যাণ নিয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিয়েছে।

স্নেহ, ভালোবাসা ও কোমলতা—এই গুণগুলো সমাজকে মানবিক ও শান্তিময় করে তোলে। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন এই মানবিক গুণাবলির জীবন্ত আদর্শ। বিশেষ করে শিশুদের প্রতি তাঁর স্নেহ-মমতা ছিল অতুলনীয়।