কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে পাওয়া ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা মসজিদ কমিটি বন্যার্তদের জন্য দান করেছে বলে ফেসবুকে দাবি করা হচ্ছে।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে ৭ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৪৬ টাকা পাওয়া গেছে। যা এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওয়া টাকা। এবার ৩ মাস ২৮ দিন পর দান বাক্স খোলা হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৯ দানবাক্স খোলার পর ২৮ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তরিকুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে এসব বাক্স খোলা হয়।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্সে রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা পাওয়া গেছে। টাকার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে।
কখনো তিন মাস, কখনোবা চার মাস পর খোলা হয় কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী পাগলা মসজিদের দান বাক্স। এবার ৪ মাস ১০ দিন পর খোলা হলো পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদ। জেলা শহরের হারুয়া এলাকায় নরসুন্দা নদীর তীরে প্রতিষ্ঠিত এ মসজিদ নিয়ে মুসলিমসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের বিশ্বাস, এখানে দান করলে মনের বাসনা পূরণ হয়।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের নয়টি লোহার দানবাক্স ৩ মাস ১৮ দিন পর আজ শনিবার (০৯ ডিসেম্বর) সকালে খোলা হয়। দানবাক্স থেকে মেলে ২৩ বস্তা টাকা। দিনভর গণনার পর দানবাক্স থেকে রাত পৌনে ১০টা পর্যন্ত পাওয়া গেছে ৬ কোটি ১০ লাখেরও বেশি। যা অতীতের সকল রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছে।
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স ৩ মাস ১৮ দিন পর আবারও খোলা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মহুয়া মমতাজের তত্ত্বাবধানে
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি লোহার দানবাক্স ৩ মাস ১৩ দিন পর আজ শনিবার সকালে খোলা হয়। দানবাক্স থেকে মেলে ২৩ বস্তা টাকা। দিনভর গণনার পর দানবাক্স থেকে পাওয়া গেছে ৫ কোটি ৭৮ লাখ ৯ হাজার ৩২৫ টাকা। যা অতীতের সকল রেকর্ডকে হার মানিয়েছে
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের আটটি লোহার দানবাক্স ৩ মাস ১৩ দিন পর আবারও খোলা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্স
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এবার ৫ কোটি ৫৯ লাখ ৭ হাজার ৬৮৯ টাকা পাওয়া গেছে। চার মাসের মধ্যে আগে এত টাকা কখনো পাওয়া যায়নি। আজ শনিবার রাত ৯টার দিকে গণনা শেষে টাকার
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের আটটি লোহার দানবাক্স খুলে এবার ১৯ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। সাধারণত তিন মাস পরপর সিন্দুক খোলা হলেও এবার ৪ মাস পরে সিন্দুক খোলা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মহুয়া মমতাজের তত্ত্বাবধানে বাক্সগুলো খোলা হয়।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্স থেকে এবার রেকর্ড ৪ কোটি ১৮ লাখ ১৬ হাজার ৭৪৪ টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সন্ধ্যায় গণনা শেষে টাকার এ হিসাব পাওয়া যায়। বিপুল পরিমাণ টাকা ছাড়াও দান হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া গেছে।
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের আটটি দানবাক্স খুলে এবার ২০ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এ টি এম ফরহাদ চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে বাক্সগুলো খোলা হয়...
শনিবার সকালে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে দান সিন্দুকগুলো খোলা হয়। দান সিন্দুক থেকে টাকা খুলে প্রথমে বস্তায় ভরা হয়। এরপর শুরু হয় গণনা। প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে টাকা গণনা হয়। এই কাজে মাদ্রাসার ১১২ জন ছাত্র, ব্যাংকের ৫০ জন স্টাফ, মসজিদ কমিটির ৩৪ জন ও আই
কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের ৮টি দানবাক্স খুলে এবার ১৫ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে দানবাক্স কমিটির আহ্বায়ক ও কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) গোলাম
কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদ। কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের নরসুন্দা নদীর তীরে অবস্থিত ঐতিহাসিক এ মসজিদটিতে আটটি লোহার দানবাক্স রয়েছে। তিন মাস পর পর সিন্দুকগুলো খোলা হয়। এবার ৩ মাস ২০ দিন পর আজ শনিবার দানবাক্স খোলা হয়েছে। দানবাক্সগুলো থেকে রেকর্ড সাড়ে ১৬ বস্তা টাকা পাওয়া গেছে।