২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত, চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং কারাবন্দীদের মুক্তির দাবিতে নওগাঁয় মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
রাজধানীর পিলখানায় ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রাহের সময় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনা পুনরায় তদন্ত করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ৯ জন আইনজীবী ও একজন ব্যবসায়ীর পক্ষে আজ বুধবার ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার এই নোটিশ পাঠান। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, আ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ফেলানীর মতো হত্যাকাণ্ড আর দেখতে চাই না। সীমান্তে পিঠ প্রদর্শন করবেন না। নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করুন। শনিবার সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বক্
পিলখানা হত্যাকাণ্ড হিসেবে পরিচিত বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা নিয়ে ১৫ বছর পর মুখ খুললেন তৎকালীন সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মইন ইউ আহমেদ। তিনি বলেছেন, তখন কী ঘটেছিল এবং তাতে সেনাবাহিনীর ও তাঁর নিজের কী ভূমিকা ছিল—তা মানুষের জানা উচিত। আওয়ামী লীগ সরকারে থাকায় তিনি কথা বলতে পারেননি। এখন বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদ
পার্শ্ববর্তী একটি দেশ এবং এ দেশের কিছু বিশ্বাসঘাতক পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল বলে অভিমত দিয়েছেন সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট তদন্ত আদালতের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি মেজর জেনারেল (অব.) আবদুল মতিন। গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেছেন তিনি। বিডিআর বিদ্রোহের কারণ নির্ণয়ে পরিচালিত স
রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহে যেসব সদস্য চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন, তাঁদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের কাছে এ দাব
বিজিবি হাসপাতালের চিকিৎসার পরিবেশ অত্যন্ত সুন্দর। এখানে ভালো চিকিৎসকেরা চিকিৎসা দিচ্ছেন। এখানে বিজিবি সদস্য ছাড়াও চিকিৎসারত শিক্ষার্থী ও অন্যান্য লোকজনের একজন করে অ্যাটেনডেন্টের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে পিলখানায় বর্ডার গার্ড হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ল
পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা, শেখ ফজলে নূর তাপস ও শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বিচার দাবি করেছেন বিডিআর বিদ্রোহে নিহত তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিন আহমেদ ভূঁইয়া। এ সময় তিনি সুষ্ঠু তদন্ত ও ট্রায়ালের দাবিও জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পিলখানায় গেলেই তাঁর মন ভারী হয়ে যায়। ২০০৯ সালে পিলখানায় সংঘটিত ভয়াবহ ঘটনার কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। আজ সোমবার সকাল ১০টায় পিলখানায় বিজিবি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে
বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি (বিডিআর বিদ্রোহ) ঘটনার পেছনে যারা কুশীলব, কিছুটা তো আমরা জানি কারা ছিল। আজ রোববার সকালে বনানীর সামরিক কবরস্থানে পিলখানার শহীদদের কবরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পেছনে কী ছিল মানুষ সেই সত্যি জানতে চায় বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। আজ রোববার রাজধানীর বনানীর সামরিক কবরস্থানে পিলখানা ট্র্যাজেডির ১৫ বছর উপলক্ষে বিএনপির পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
পিলখানার হত্যাকাণ্ডের চূড়ান্ত বিচার অল্পদিনের মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। আজ রোববার সকাল ৯টা ৮ মিনিটে বনানীর সামরিক কবরস্থানে পিলখানার শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টা ৮ মিনিটে বনানীর সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শাহাদত বরণকারী সেনা কর্মকর্তাদের
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঘটেছিল বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা হত্যাযজ্ঞ। পিলখানায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যার নারকীয় সেই ঘটনায় পরে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে আলাদা মামলা হয়। এর মধ্যে হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতে রায়ের পর হাইকোর্ট হয়ে তা এখন আপিল বিভ
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জড়িত ছিলেন’—আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আসা এমন অভিযোগের কড়া জবাব দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
২০০৯ সালে রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। আজ ২৫ ফেব্রুয়ারি এ হত্যাকাণ্ডের ১৩ বছর হলো। নিহত ৫৭ জনের মধ্যে বরিশালের আগৈলঝাড়ার দুই বিডিআর কর্মকর্তা ছিলেন কর্ণেল এবিএম জাহিদ হোসেন চপল ও মেজর কাজী আশরাফ। তাঁদের ১৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আগৈলঝাড়া উপজেলার চাঁদত্রিশিরা ও বেলুহার গ্রাম
পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার বিচার ও তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জিএম কাদের। ওই ঘটনার বিচার ও তদন্ত স্বচ্ছ হয়নি বলে দাবি করেছেন তিনি।