দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫০০ হেক্টর বেশি জমিতে পেঁয়াজ চাষ হয়েছে নাটোর সদর ও নলডাঙ্গা উপজেলায়। ভালো দাম পাওয়ার আশায় কৃষক দ্বিগুণ দামে জমি লিজ নিয়েছেন, বেশি দামে বীজ কিনে রোপণ করেছেন। কিন্তু মৌসুমের শুরুতে বাজারে পেঁয়াজের দরপতন হওয়ায় এখন কৃষকের মাথায় হাত। উৎপাদন খরচই তুলতে পারছেন...
রাজবাড়ীর পাংশায় ৩৭০টি গাঁজাগাছসহ সাহিদুল মণ্ডল (৩৬) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের বেজপাড়া গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পেঁয়াজ ও রসুনের আবাদের সঙ্গ
বাংলাদেশ কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. মাসুদ করিম বলেছেন, বাংলাদেশ পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শুধু সংরক্ষণব্যবস্থা না থাকায় পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়। শনিবার যশোরে জাতীয় কৃষি বিপণন আইন ও নীতিবিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মশালার সমাপনী পর্বে ডিজি এসব কথা বলেন।
সপ্তাখানেক আগ থেকেই কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা বাজারে উঠতে শুরু করেছে এ অঞ্চলে উৎপাদিত নতুন পেঁয়াজ। শুরুতে দাম কম থাকায় কয়েক দফা সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন করেছেন চাষিরা। তারপরই গত তিন দিনে পাইকারি ও খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পেঁয়াজের দাম কম হওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন চাষিরা। প্রতি কেজি মুড়িকাটা পেঁয়াজ উৎপাদন খরচের চেয়ে ২০ টাকা লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে। এই ঘটনায় ন্যায্যমূল্যের দাবিতে গতকাল বুধবার বিকেলে উপজেলার খলিশাকুণ্ডি বাজারে সড়কে পেঁয়াজ ছিটিয়ে সাড়ে তিন ঘণ্টা অবরোধ করেন চাষিরা...
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে উৎপাদনে লোকসানের মুখে পড়ায় ন্যায্যমূল্যের দাবিতে সড়কে পেঁয়াজ ছিটিয়ে অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন কৃষকেরা। আজ বুধবার বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার খলিশাকুন্ডি বাজারে কুষ্টিয়া-মেহেরপুর মহাসড়কে এসব কর্মসূচি পালন করা হয়।
নওগাঁর মান্দায় বপনের দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজে (বারি পেঁয়াজ-১) চারা গজায়নি। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিএডিসির সিলমোহর করা প্যাকেটের বীজ অঙ্কুরিত না হওয়ায় ক্ষুব্ধ কৃষকেরা। কৃষকেরা বলছেন, পেঁয়াজের বীজ বপনের ৫ থেকে ৬ দিনের মধ্যে অঙ্কুরিত হয়। কিন্তু দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও...
নিত্যপণ্যের বাজারে ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, ডিম ও সবজিসহ অধিকাংশ পণ্যের দামে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। সরবরাহ বৃদ্ধিসহ কয়েকটি কারণে বাজারে এ স্বস্তি ফিরেছে বলে জানালেন খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা। তবে আলু, ছোলা, চাল, তেল ও চিনির দাম এখনো ভোক্তাদের অস্বস্তির কারণ । এসব পণ্যে স্বস্তি ফিরতে আরও সময় লাগবে বলে জানান..
কয়েকটি জেলায় প্রণোদনার পেঁয়াজবীজে চারা না গজানোর ঘটনায় বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) দুই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আরেক কর্মকর্তাকে দায়িত্ব পালনে বিরত থাকার আদেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার রাতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বেশ কিছুদিন বাড়তি দামে বিক্রি হওয়ার পর খুচরায় কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজ, চিনি ও ছোলার দাম। সবজির দামও কিছুটা কমার দিকে। তবে চাল, ডাল, তেল, আটা, ময়দা, ডিম, ব্রয়লার মুরগিসহ বাকি প্রায় সব খাদ্যপণ্যই আগের বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে।
রংপুরে আলু-পেঁয়াজের দাম কমানোর দাবিতে ও আইনে নিষিদ্ধ খোলা ড্রামে ভোজ্যতেল বিক্রির প্রতিবাদে মানববন্ধন, র্যালি ও স্মারকলিপি দিয়েছে কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) রংপুর জেলা কমিটি।
চলতি মৌসুমে প্রণোদনার আওতায় সরবরাহকৃত পেঁয়াজ বীজের অঙ্কুরোদগম কাঙ্ক্ষিত মাত্রার চেয়ে কম হওয়ায় ফরিদপুর, রাজবাড়ী, পাবনা, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর এলাকার চাষিদের পুনরায় পেঁয়াজ বীজ সরবরাহ করা হবে।
রাজবাড়ীর পাংশায় প্রণোদনার পেঁয়াজ বীজে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপজেলার দুই শতাধিক কৃষক। তাতে এ বছর পেঁয়াজ চাষ করা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। উপজেলা কৃষি বিভাগ বিষয়টি তদন্তে কমিটি গঠন করেছে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
দেশে চিনি, তেল ও পেঁয়াজের দাম কমেছে দাবি করে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, ‘আপনাদের সকলের সহযোগিতায় চিনি, পেঁয়াজের ও তেলের কিছুটা কমে এসেছে ইতিমধ্যে। আমরা চেষ্টা করছি, সামনে রমজানকে কেন্দ্র করে বাজারকে যতটুকু সম্ভব সহনশীল করতে। ইতিমধ্যে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা কমে এসেছে। চাহিদা...
ভারতের কাঁচাবাজারে দ্রব্যমূল্য ক্রমেই বাড়ছে। প্রতিদিনে রান্নায় যেসব পণ্য প্রয়োজন হয় সেগুলোর ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন। বাজারের খরচ বাড়তে থাকায় কেনার পরিমাণ কমাতে বাধ্য হচ্ছেন তাঁরা। দিল্লি–কলকাতার প্রতিটি বাজারের চিত্র একই।