সবুজ কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে তৈরি পোশাক খাতের আরও একটি কারখানা। গাজীপুরের কনসিস্ট অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের ওই কারখানা প্লাটিনাম স্বীকৃতি পেয়েছে। এ নিয়ে দেশে মোট এলইইডি বা লিড সনদ পাওয়া কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৩৩টি।
কালের গহ্বরে বিলীন হলো আরেকটি বছর। নতুন বছরের সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে ভবিষ্যতের সমৃদ্ধি গড়ে উঠবে। নতুন বছরে আসতে পারে এমন চ্যালেঞ্জ এবং তা মোকাবিলায় কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত—এ বিষয়ে কথা বলেছেন নীতিনির্ধারক, অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা। তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গি জানুন আজকের পত্রিকা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী বেক্সিমকো লিমিটেড নিশ্চিত করেছে যে তাদের কোনো কারখানা বন্ধ হয়নি এবং সবগুলো কারখানাই পূর্ণ কার্যক্রমে রয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) পাঠানো বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এখনো নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি থাকলেও ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানি ধীরে ধীরে ইতিবাচক ধারায় ফিরছে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত ১০ মাসে ইউরোপের বাজারে রপ্তানি বেড়েছে ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। এটি দেশের পোশাক খাতের ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারণ এর আগে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ইউরোপে রপ্তান
বাংলাদেশের পোশাকশিল্প বর্তমানে এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি। একদিকে গ্যাস-বিদ্যুতের ঘাটতি, দুর্বল ব্যাংকিং ব্যবস্থা, শ্রমিক অসন্তোষ এবং অপর দিকে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি—এসব সমস্যায় পড়ে দেশের পোশাক কারখানাগুলো আজ চরম সংকটের মধ্যে রয়েছে। মুনাফা প্রায় তলানিতে চলে যাওয়ার পাশাপাশি উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার ফলে ব্য
তৈরি পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্ট হবে ৯ শতাংশ। মালিক ও শ্রমিকপক্ষের মধ্যে দীর্ঘ দর–কষাকষির পর বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে। নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত পোশাকশ্রমিকেরা নিয়মিত ৫
খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নিয়মকে বেসরকারি খাতের জন্য প্রতিকূল আখ্যা দিয়ে ক্ষোভপ্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এই নীতি বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বিজিএমইএ আয়োজিত এক সভায় এসব আলোচনা হয়।
বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধির পরিমাণ নিয়ে তৈরি পোশাকশিল্পের মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে সমঝোতা না হওয়ায় গতকাল মঙ্গলবার দুই পক্ষের বৈঠক কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই শেষ হয়েছে। নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত পোশাকশ্রমিকদের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্ট আগের ৫ শতাংশের সঙ্গে অতিরিক্ত ২ শতাংশ বাড়িয়ে ৭ শতা
তৈরি পোশাকশিল্পের বার্ষিক মজুরি বৃদ্ধি নিয়ে মালিকপক্ষ ৬ শতাংশ ও শ্রমিকপক্ষ ১৫ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব দিয়েছে। আলোচনার অগ্রগতি হয়নি, ২৮ নভেম্বর চতুর্থ বৈঠক হবে।
গাজীপুরের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন ২৬ বছর বয়সী ইয়াসমিন লাবণী। সেখানে প্রায় তিন হাজার শ্রমিক কাজ করেন। পদ্মা শাতিল আরব ফ্যাশনস লিমিটেড নামে এই কারখানায় তৈরি পোশাক অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ফ্যাশন রিটেইলার কোম্পানি মোজাইকে সরবরাহ করা হয়। কিন্তু এই মোজাইকের দোষে এখন পথে বসার অবস্থা লাবণীর।
পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানা বা গ্রিন ফ্যাক্টরি হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে দেশের আরও একটি প্রতিষ্ঠান। নতুন যোগ হওয়া কোম্পানিটি নিয়ে দেশে সবুজ কারখানার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩০টি।
অর্থনৈতিক টানাপোড়েনে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) দেশগুলোতে। ব্যয় সংকোচনের অংশ হিসেবে পোশাক কেনা কমিয়েছে ওই সব দেশের নাগরিকেরা। চলতি বছরের প্রথম ৮ মাসে (জানুয়ারি-আগস্ট) বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানি কমেছে ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ। এতে ইইউয়ে
তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়ে প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেনকে।
ক্লিন ক্লদসের কো-অর্ডিনেটর ক্রিস্টি মিডেমা বলেন, ‘লিভাই’স এই আন্তর্জাতিক চুক্তি যুক্ত হয়ে এর পাকিস্তান কর্মসূচিতে স্বাক্ষর করেছে। শ্রমিক ও কর্মীরা এই বিষয়টিকে স্বাগত জানায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আশা করি যে, কোম্পানিটি এই চুক্তির বাংলাদেশ কর্মসূচিতেও স্বাক্ষর করবে এবং শিল্পমালিকদের নেতৃত্বাধীন তুলনাম
দেশে সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাটের পরেও অর্থনীতি পোশাক শিল্পের ওপর নির্ভর করে টিকে আছে বলে মন্তব্য করেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে লাভবান হয়েছে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প। ভারতের এই খাতের অংশীদারেরা এমনটাই মনে করছেন। দেশটির সংবাদমাধ্যম ম্যারিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে শীর্ষ রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পে শুরু হয় শ্রমিক অসন্তোষ। এতে সাভারের আশুলিয়ার বড় শিল্পগোষ্ঠীর কারখানাগুলোতে টানা এক মাস উৎপাদন ব্যাহত হয়। গাজীপুরের কিছু কারখানায় বিক্ষোভ ও সহিংসতার ঘটনাও ঘটে।