শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বাংলা নববর্ষ
চৈত্রসংক্রান্তিতে ছায়ানটের বর্ষবরণ মহড়া
রাত পেরোলেই বাংলা নতুন বছর শুরু। ১৪৩১ সালকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত আপামর বাঙালি। প্রতিবারের মতো এবারও রমনার বটমূলে ছায়ানটের আয়োজনে থাকছে বর্ষবরণ। তারই চূড়ান্ত মহড়া হলো আজ শনিবার চৈত্রসংক্রান্তিতে...
পান্তার কথা
যুগের পর যুগ ধরে বাঙালি পান্তা ভাত খেয়ে আসছে। শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, ভারতের অনেক রাজ্যেই পান্তা ভাত খাওয়ার রেওয়াজ আছে। এশিয়ার অনেক দেশেই তা খাওয়া হয়। তবে সবখানে একই প্রক্রিয়ায় ভাতটাকে পান্তা করা হয় না।
কোন চালে পান্তা ভালো হয়
ঘি দিয়ে মেখে পান্তা ভাত খান আর নাই খান, লবণ আর পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ সঙ্গে থাকতে হবে। এভাবেই সাধারণত পান্তা খাওয়া হয়। কিন্তু হালে, না মানে ঠিক হালে নয়, বেশ আগে থেকেই আরকি, পান্তার সঙ্গে কিছু উপকরণ যোগ করার চল আছে।
আজ চৈত্রসংক্রান্তি
আগামীকাল রোববার পয়লা বৈশাখ। বাংলা নতুন বছরের শুরু। তার আগের দিন অর্থাৎ বাংলা বছরের শেষ মাস চৈত্রের শেষ দিনটি পরিচিত সংক্রান্তির দিন হিসেবে। আজ শনিবার চৈত্র মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ চৈত্রসংক্রান্তি। আর কাল নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩১
দুই সিনেমা ও দুই সিরিজ নিয়ে প্রস্তুত ওটিটি
ঈদুল ফিতর ও পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির অপেক্ষায় আছে এক ডজনের বেশি সিনেমা। আয়োজনের পসরা সাজিয়েছে টিভি চ্যানেলগুলো। পিছিয়ে নেই দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো। ঈদ ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে দুটি সিরিজ ও দুটি সিনেমা নিয়ে প্রস্তুত তারা।
‘বর্ষবরণ উৎসবের সময় বেঁধে দেওয়া সাম্প্রদায়িক অপশক্তির কাছে সরকারের আত্মসমর্পণ’
খোলা জায়গায় বর্ষবরণ উদ্যাপনের অনুষ্ঠান সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এই নির্দেশনা বাতিলের দাবি জানিয়েছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁদের দাবি, বাঙালির সর্বজনীন অসাম্প্রদায়িক উৎসব বাংলা নববর্ষকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সীমিত করা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
আদল পাচ্ছে গন্ধগোকুল
একটি চেয়ারে রাখা হয়েছে মাটির গন্ধগোকুল। সেটি স্কেল দিয়ে মাপছেন এক শিল্পী। সামনেই দাঁড়ানো বাঁশের চটি ও কাঠের একটি কাঠামো। দেখতে গন্ধগোকুলের মতোই।
সাদা-কালো শোভাযাত্রা চবির চারুকলায়
বর্ণিল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নতুন বছর বরণ করে নিল দেশবাসী। বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ছিল রঙিন আয়োজন। এগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। সেখান থেকেও বের হয়েছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা। তবে সেই শোভাযাত্রা বর্ণাঢ্য তো ছিলই না, বর্ণিলও ছিল না। ছিল সাদা-কালো।
আজ লিটনের আইপিএল অভিষেকের সম্ভাবনা কতটা
আজ পয়েলা বৈশাখ। কলকাতা নাইট রাইডার্স থেকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন লিটন দাস। নতুন বছর যেন সবার জীবনে নতুন দিগন্ত বয়ে আনে, ফেসবুকে এমনটি জানিয়েছেন তিনি।
মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্বের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অসাধারণ সম্পদ: ঢাবি উপাচার্য
মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্বের প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অসাধারণ সম্পদ বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এখন এটি ওয়ার্ল্ড মেমোরি অব হেরিটেজের অন্তর্ভুক্ত। ফলে এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এখন আন্তর্জাতিক সম্প্
বিউটিফুল হেয়ার, অনেক মজা: মঙ্গল শোভাযাত্রায় যোগ দিয়ে অ্যাডাম
মঙ্গল শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) চারুকলা অনুষদের সামনে সাদা পাঞ্জাবি, মাথায় ক্যাপ ও গায়ে গামছা জড়ানো অবস্থায় দেখা মেলে এক বিদেশির। কাছে গিয়ে নাম-পরিচয় জিজ্ঞেস করতেই জানান— নাম অ্যাডাম, সুইজারল্যান্ডের নাগরিক তিনি।
বাঙালির পয়লা বৈশাখ
বর্তমান পরিস্থিতিতে পয়লা বৈশাখ আমাদের জন্য জরুরি। বাঙালির নতুন বছর বাঙালির জন্য যে নব নব আশা ও সম্ভাবনা বয়ে নিয়ে আসে, তা মোটেই সত্য নয়।অবস্থা বরং ক্রমান্বয়ে খারাপই হচ্ছে। কিন্তু পয়লা বৈশাখ একটা পথ দেখায়। পথটা হচ্ছে ইহজাগতিকতার এবং তার ভিত্তিতে ঐক্যের। আমাদের অনেক অনুষ্ঠান আছে। কোনোটা রাষ্ট্রীয়, অনেক
পয়লা বৈশাখের মুক্তি চাই
পয়লা বৈশাখ বাংলা ও বাঙালি জাতির প্রাণের উৎসব। সব ধর্মের মানুষের কাছে এটি একটি সর্বজনীন উৎসব। জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সবারই থাকে বিশেষ প্রস্তুতি উৎসব উদ্যাপনে। বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক যেন এই দিনটি। বিশেষত দিনটি রঙিন হয়ে ওঠে বাঙালি পোশাকে-আশাকে, আয়োজনে এবং আপ্যায়নে।
পয়লা বৈশাখ স্মৃতি হিরণ্ময়
পয়লা বৈশাখ এলেই বাংলাদেশের আনাচকানাচে রং আর রেখায় ভরে যায়। রং উঠে আসে মেয়েদের শাড়িতে, ছেলেদের পাঞ্জাবিতে, নানান ফুলের সমাহারে, তোরণের বর্ণচ্ছটায়। রেখা তার স্থান করে নেয় আলপনায়, দেয়ালে, প্রতিচিত্রে।
জাতীয় সংগীত দিয়ে শেষ হলো ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। তবলা ও সারেঙ্গি বাজিয়ে আহির ভৈরব সুরে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়া হয়। বছরের প্রথম সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা শুরু করে ছায়ানট। সুরের মূর্ছনায় বিগলিত হতে থাকে রমনার বটমূল ও সকালের পরিবেশ
যন্ত্রবাদনের ঝংকারে রমনার বটমূলে স্বাগত বৈশাখ
আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। সূর্যের হাসির আলোকছটা যখন সকালের সোনারোদ হয়ে বটের পাতার ফাঁক দিয়ে ঝিলিক দিতে শুরু করেছে, তখন যন্ত্রবাদনের মধ্য দিয়ে রমনার বটমূলে শুরু হয়েছে নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩০ বরণ করে নেওয়ার আয়োজন। সদ্যগত বছরের জড়া-ক্লান্তি আর অশনি কাটিয়ে ছায়ানটের শিল্পী দল গেয়ে ওঠে ‘ধ্বনিল
এল নতুন বছর
বৈশাখের প্রথম দিনটি বাংলা নববর্ষ। আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় এদিন। বাঙালির সর্বজনীন লোকউৎসব এটি। ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে সকলে মিলিত হয় আলোকের এই ঝরনাধারায়। নববর্ষ তো ছিল ঋতুধর্মী উৎসব, কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত।