সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
বিচিত্র
গোলাপি বালুর সৈকতের দেখা মিলবে যে দ্বীপে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দেশ বাহামার ছোট্ট এক দ্বীপ হারবার আইল্যান্ড। সেখানে গেলে প্রথমেই আপনার চোখ আটকে যাবে এর অদ্ভুত সুন্দর সৈকতে। মুগ্ধ হওয়ার পাশাপাশি ভাববেন, সৈকতের বালু এমন গোলাপি রং পেল কীভাবে?
ক্রিসমাস দ্বীপের কাঁকড়ারা দল বেঁধে সাগরের দিকে ছুটে যায় কেন
বছরের নির্দিষ্ট একটা সময়ে জঙ্গল থেকে পিলপিল করে বেরিয়ে আসে লাল কাঁকড়ারা। একপর্যায়ে দ্বীপের রাস্তাঘাট লাল হয়ে যায় কাঁকড়ায়। পথে নালা, পাথর যা-ই পড়ুক না কেন, সব ডিঙিয়ে এরা ছুটে চলে সৈকতের দিকে। এমন আশ্চর্য দৃশ্য আপনার দেখার সৌভাগ্য হতে পারে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিসমাস দ্বীপে গেলে।
চাকরিপ্রার্থী সিভিতে লিখলেন— গৃহিণী হিসেবে ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা
নারীদের গৃহকর্মের স্বীকৃতির দাবি এখন জোরেশোরেই উঠেছে। জাতিসংঘও এখন গৃহিণীর কাজের আর্থিক মূল্য নির্ধারণের কথা বলছে। অবশ্য ভারতীয় এই নারী এক ধাপ এগিয়ে; তিনি চাকরির সিভিতে লিখেছেন, গৃহিণী হিসেবে তাঁর ১৩ বছরের অভিজ্ঞতার কথা!
জাপানের ঘনবসতিপূর্ণ দ্বীপটি পরিত্যক্ত হয়ে গেল কেন
একসময় দ্বীপটি ছিল খুব ঘনবসতিপূর্ণ এক জায়গা। এখন পরিণত হয়েছে এক ভূতুড়ে দ্বীপে। চারপাশে দেয়ালঘেরা এলাকাটিতে একটির সঙ্গে আরেকটির গা ঘেঁষাঘেঁষি করে দাঁড়িয়ে আছে অনেক দালানকোঠা। কিন্তু এগুলো এখন পুরোপুরি পরিত্যক্ত। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে কোনো মানুষের বসতি নেই দ্বীপটিতে।
প্রাকৃতিক এই সাদা সিঁড়ি তৈরি হলো কীভাবে
ধাপে ধাপে নেমে গেছে আশ্চর্য সুন্দর সিঁড়ি। হঠাৎ দেখে ভাবতে পারেন এমন সুন্দর সিঁড়ি বানাল কে? কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও এই সিঁড়ি মানুষের তৈরি নয়। তাহলে কীভাবে জন্ম হলো এই সিঁড়ির?
জলপ্রপাতের জল এমন রক্তের মতো লাল কেন
অ্যান্টার্কটিকার টেইলর হিমবাহের মধ্যে আছে একটি জলপ্রপাত। আশ্চর্য ব্যাপার হলো এই জলপ্রপাতের পানির রং রক্তের মতো লাল। বরফরাজ্যে এমন আশ্চর্য রঙের জলের রহস্য কী?
পাহাড়গুলোর গায়ে এত রং এল কীভাবে
আগে থেকে জানা না থাকলে পাহাড়গুলো দেখলে চমকে উঠবেন। ভাববেন এভাবে নানা রঙে রাঙিয়ে দিল কে এগুলোকে। কিন্তু এত বিশাল সব পাহাড় তো রং–তুলির আঁচড়ে রাঙানোর সুযোগ নেই? আশ্চর্যজনক হলেও প্রাকৃতিকভাবেই এখানকার পাহাড়গুলোয় এমন নানা রঙে সেজেছে।
মরুর বুকে শহরটি এভাবে খালি পড়ে আছে কেন
দক্ষিণ নামিবিয়ার নামিব মরুভূমিতে দেখা পাবেন কোলমানস্কপ নামের শহরটির। এখানে–সেখানে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে বেশ কিছু ঘর–বাড়ি। কিন্তু সেগুলোর ভেতরে কেবলই বালুর রাজত্ব। কোনো মানুষের বসতি নেই। এভাবে একে খালি করে কেন চলে গেল শহরটির বাসিন্দারা?
জঙ্গলে প্রাকৃতিক সুইমিংপুল, সুড়ঙ্গ দিয়ে আসে সাগরের পানি
পানিভর্তি বড় এক গর্ত বলতে পারেন একে। কিন্তু এমন অনেক পর্যটক আছেন, যাঁরা শুধু এর আকর্ষণেই হাজির হন দ্বীপদেশ সমোয়ায়। পৃথিবীতে সাঁতার কাটার জন্য এমন আশ্চর্য জায়গা পাবেন আর কমই। মজার ঘটনা, জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত এই গর্তে জল আসে সাগর থেকে।
গুহার ভেতরে অদ্ভুত সব কাঠামো এল কীভাবে
চীনের গুইলিনে গেলে দেখা পাবেন আশ্চর্য সুন্দর এক গুহার। এর ভেতরের চুনাপাথরে তৈরি নানা কাঠামো দেখে রীতিমতো চমকে উঠবেন। এগুলোর কোনো কোনোটা পৌরাণিক প্রাণীর অবয়বের, কোনোটা হয়তো সবজির মতো, কোনোটি ঝাড়বাতি কিংবা মাছের আদলের। রিড ফ্লুট কেভ নামের এই গুহাটাকে আলোকিত করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন বাতি দিয়ে। সবকিছু মিল
মরুভূমি নাকি হ্রদের রাজ্য
বালুর রাজ্যে একটু পরপরই ছেদ টেনে গেছে সবুজ কিংবা নীল কোনো হ্রদ। এটা কি মরুভূমি নাকি হাজারো হ্রদের এক রাজ্য ভেবে ধন্দে পড়বেন। তবে বালিয়াড়ি আর হ্রদ মিলেমিশে যে রীতিমতো অপার্থিব এক সৌন্দর্যের সৃষ্টি করেছে, তা অস্বীকার করতে পারবেন না কোনোভাবেই।
মরুভূমিতে গরম জলের ঝরনাটা এল কীভাবে
মরুভূমির মধ্যে পানির দেখা পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। সেখানে নেভাদার এক মরুভূমিতে পাবেন একটি উষ্ণ প্রস্রবণ বা গরম জলের ঝরনার। ছয় থেকে ১২ ফুট পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে গরম পানির ফোয়ারা। নিশ্চয় অবাক হয়ে ভাবছেন, এটা এখানে এল কীভাবে?
মৃত গাছগুলো এভাবে দাঁড়িয়ে আছে কেন
জায়গাটির সম্পর্কে আগে থেকে ধারণা না থাকলে চমকে উঠবেন। চারপাশে বড় বড় সব বালিয়াড়ি। মাঝখানে সমতল জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে অদ্ভুতদর্শন সব গাছ। আরও পরিষ্কারভাবে বললে—গাছ নয়, গাছের কঙ্কাল। সবকিছু মিলিয়ে আপনার মনে হতে পারে পৃথিবীতে থেকেও এ যেন ভিনগ্রহের কোনো জায়গা।
জঙ্গলটির গাছগুলো এভাবে বেঁকে গেছে কেন
পোল্যান্ডের পশ্চিম পমেরানিয়ার ছোট্ট শহর গ্রিফিনোর কাছেই আশ্চর্য এক জঙ্গলের দেখা পাবেন। এখানকার শ চারেক পাইনগাছ গোড়া থেকে অদ্ভুতভাবে বেঁকে গেছে। তবে ছোট্ট একটা বাঁকের পর এগুলো কিন্তু আবার সোজা উঠে গেছে। এই অসামঞ্জস্য বাদ দিলে গাছগুলো কিন্তু গড়পড়তা বেশ স্বাস্থ্যবান। এদের কোনো কোনোটির উচ্চতা ৫০ ফুটের ক
নদীর মাঝখানে ছোট্ট এই বাড়িটা বানাল কারা
সার্বিয়ার দ্রিনা নদীর মাঝখানে ছোট্ট একটা পাথর। চারদিকে নদীর জল যেন ফুঁসছে। আর ওই পাথরটার ওপর দাঁড়িয়ে আছে একটা বাড়ি। নিঃসঙ্গ, ছোট্ট এই বাড়িটাকে এক নজর দেখতেই পর্যটকেরা ছুটে যান সেখানে। কারা বানাল এই বাড়ি? কেনই বা তৈরি করল?
কেবল দুজনের খাবারের আয়োজন অভিজাত এই রেস্তোরাঁয়
ইতালির একটি রেস্তোরাঁর নাম সলো পের দ্যুয়ে। এর অর্থ ‘কেবল দুজনের জন্য’। যেমন নাম তেমন কাজে, একবারে দুজনই শুধু খেতে পারেন এখানে। এই রেস্তোরাঁয় খাওয়াটা কিন্তু বেশ খরুচে। এখানে দুজনের একবেলা খাবারের জন্য খরচ হবে ৫০০ ডলার বা প্রায় ৫৪ হাজার টাকা। মালিকদের দাবি শুধু ইতালি নয় গোটা পৃথিবীর বিলাসবহুল রেস্তোরা
এই মোরগের ডাক শুনে মনে হবে মানুষ হাসছে
হঠাৎ শব্দটা শুনে ভাবতে পারেন কোনো মানুষ হাসছে। কিন্তু চারপাশে অনেক খুঁজেও দেখলেন কোনো জনমানবের চিহ্ন নেই। কিন্তু একটি মোরগ বা মুরগি আছে। তখন আপনাকে ধরে নিতে হবে হাসিটা এসেছে প্রাণীর গলা থেকেই। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় গেলে এধরনের মোরগ-মুরগির দেখা পেয়ে যেতে পারেন আপনি।