শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
ভাষার মাস
প্রতিবাদের ১১ই মার্চ
গণপরিষদে ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বক্তৃতা, খাজা নাজিমুদ্দিনের উর্দুর পক্ষে ওকালতি আর লিয়াকত আলী খানের বাংলার প্রস্তাব নাকচ—এসবই তখন উত্তপ্ত করে তুলছিল পূর্ব বাংলা। আন্দোলন বেগবান করার লক্ষ্যেই ‘রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ পুনর্গঠিত হয়। সৃষ্টি হয় দ্বিতীয় সংগ্রাম পরিষদের। তমদ্দুন মজলিসের শামসুল আলম আহ্বায়ক
ভাষা নিয়ে বিপাকে
উনিশ শতকের শেষে এবং বিশ শতকের শুরুতে বাঙালি মুসলমান এক অদ্ভুত ভাষা সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। ধর্মের ভাষা আরবি, সংস্কৃতির ভাষা ফারসি, ভারতের অন্যান্য মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের ভাষা উর্দু, রাজভাষা ইংরেজি এবং মাতৃভাষা বাংলা। কোনটা রেখে কোনটাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে সে প্রশ্নে খানিকটা বিহ্বল হয়েছিল বাঙালি।
বাংলা যখন দূরের ভাষা
১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর ভাষার প্রশ্নটি সামনে এসে গেল, গড়ে উঠল ইতিহাস। কিন্তু সে ইতিহাস আলোচনার আগে একটু বুঝে নেওয়া দরকার, বাংলা ভাষাকে কী চোখে দেখত সে কালের অভিজাতশ্রেণি। কেন বাংলা ভাষা নিয়ে সংশয় কাটাতে পারছিল না সাধারণ বাঙালি।
ভাষার লড়াই ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র
এখনো দেশভাগের আগের সময়টা নিয়েই কথা বলছি। ১৯৪৭ সালের ২৯ জুলাই দৈনিক আজাদে প্রকাশিত ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র লেখাটি যে আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ড. জিয়াউদ্দীন আহমদের উর্দুর পক্ষে ওকালতির একটা জবাব ছিল, সেটা বোঝা যায় প্রবন্ধটি পড়লে। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ বলছেন, ‘ড. জিয়াউদ্দীন আহমদ উর্দু
মাতৃভাষার চেতনা ক্ষয়ে যাচ্ছে
বরাবরের মতোই অমর একুশে বইমেলা শুরু হচ্ছে আজ ১ ফেব্রুয়ারি। মাতৃভাষার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির জন্য আত্মোৎসর্গের স্মৃতি অম্লান রাখতেই প্রতিবছর আয়োজন করা হয় এই মেলার। মেলা হয়ে উঠেছে প্রাণের বন্ধন। কিন্তু যে চেতনা ঘিরে মাতৃভাষার জন্য আত্মত্যাগ, তা কি কেবল মেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে যাচ্ছে? সামাজিক-সাংস্কৃতিকভ
প্রান্তিক জনগণের ভাষার লড়াই
পূর্ব বাংলায় পাঙ্খাপুলার, পালকির বেহারা, দারোয়ান, কোচোয়ান ও মেথররা সবাই ছিল বহিরাগত। উত্তর প্রদেশ, ভোজপুর, ওডিশা ও বিহার থেকে আসত এরা। বাংলা ভাষা তারা আধো আধো রপ্ত করেছিল। মূলত বাংলা ভাষার প্রতি তাদের গভীর আবেগ থাকার কথা না।
সিনেমার গল্পের প্রয়োজনে বানানো যত ভাষা
গল্পের প্রয়োজনে সৃষ্টি করা এই ভাষার নাম ক্লিনগন। যা শিখতে শিক্ষক ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা আছে। এমনকি হয়েছে বর্ণান্তকরণ এবং অনুবাদও। সাহিত্য এবং সিনেমার প্রয়োজনে নির্মিত এমন কয়েকটি কৃত্রিম ভাষা নিয়ে চলুন জানা যাক—
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে অমর একুশে পালিত
অনুষ্ঠানে ভাষাসৈনিক খলিল কাজী, ওবিই প্রধান অতিথি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্
খোলস নিয়েই আমাদের মাতামাতি
ভাষা আন্দোলনের ৭৫ বছর পেরিয়ে কতগুলো প্রশ্ন আমাদের সামনে ঘুরেফিরেই আসছে। রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি বাদ দিলে বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন ও অগ্রগতি কী? ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, নিশ্চয়ই এটা গৌরবের। কিন্তু বাংলাকে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে নিতে আমাদ
যে ভাষায় দুঃখ নেই, ‘ঈশ্বর’ যেখানে বহিরাগত
ভাষাটির নাম পিরাহা। ব্রাজিলের গভীর আমাজন বনের এক নদীর ধারে পিরাহা জনগোষ্ঠীর বাস। ২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী, তাঁদের সদস্য সংখ্যা ৮০০। ভাষাবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে তাঁরা পৃথিবীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এক নৃগোষ্ঠী।
আদম (আ.)-কে ভাষা শিখিয়েছেন স্বয়ং আল্লাহ
আল্লাহ তাআলা মানুষকে তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। আল্লাহর প্রতিনিধিত্ব করার সব যোগ্যতা তাকে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো— কথা বলা ও মনের ভাব প্রকাশ করার সক্ষমতা। মানুষ ছাড়া অন্য কোনো সৃষ্টিকে আল্লাহ এই বিশেষ যোগ্যতা দেননি। এটি মানুষের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম কারণ।
একাধিক ভাষা জানার ৫ সুবিধা
ইংরেজির বাইরেও একাধিক ভাষা শেখা প্রয়োজন। কারণ, পৃথিবী এখন ‘গ্লোবাল ভিলেজে’ পরিণত হয়েছে। এখন ঘরে বসেই সারা পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। এ জন্য প্রয়োজন ভাষার দক্ষতা ও সেই জনগোষ্ঠীর ভাষা জানা। বিষয়টি উপলব্ধি করে এখন অনেকে মাতৃভাষার বাইরেও বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক ভাষা শেখার চেষ্টা করেন। বিশেষজ্
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়ার মুখে ১৫টি ভাষা
পৃথিবী থেকে ভাষা বিলুপ্তি নতুন কোনো ঘটনা নয়। এর আগেও বহু ভাষা বিলুপ্ত হয়েছে। অনেক ভাষা হয়তো আমাদের জানার আগেই হারিয়ে গেছে। ভাষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীতে এখন অন্তত ১৫টি ভাষা সবচেয়ে বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। যেকোনো সময় বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে এগুলো। এমন কয়েকটি ভাষা সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু তথ্য জেনে নিই।
ঢাকাইয়া ভাষা: ‘সোব্বাসীতে’ সংকোচ, ‘কুট্টিতে’ অনীহা তরুণদের
ঢাকার আদি ভাষা নিয়ে যারা কাজ করছেন তাঁরা বলছেন, ঢাকাইয়া ভাষায় মূলত দুটি উপভাষা রয়েছে— ‘কুট্টি’ ও ‘সোব্বাসী’। একটা সময় পুরান ঢাকার পরিবারগুলোতে উভয় উপভাষারই প্রচলন ছিল। তবে তরুণ প্রজন্ম এখন ক্রমশ রাজধানীতে চলতি মিশ্র বাংলার দিকে ঝুঁকছে।
ভাষা আমাদের অহংকার
আমাদের একুশ এখন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এ বড় গৌরবের বিষয়। সারা পৃথিবীর মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত এ দিনটি। ভাষা আন্দোলন আমাদের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার।পথকে সুগম করেছে। কিন্তু শুধু ভাষার অধিকার আদায় করার মধ্যেই তা সীমিত ছিল না; বরং ভাষা আন্দোলন আমাদের স্বাধিকার আন্দোলন এবং আত্মপরিচয়ের প্রত্যয়কে শাণিত
ভাষাকে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়
ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে। প্রথমত, এটি অসাম্প্রদায়িক-ভাষা ধর্মীয় বিভাজন মানে না, সাম্প্রদায়িকতার অবরোধ ভেঙে ফেলে এগিয়ে যায়। ধর্মব্যবসায়ীরা বাংলা ভাষার ওপর নানাভাবে সাম্প্রদায়িক উৎপাত করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু ভাষা সেসব তৎপরতাকে মোটেই গ্রাহ্য করেনি, সে এগিয়ে গেছে সামনের দিকে। ভাষা
পানি যখন ওয়াটার, মাথার ভেতর হাওয়া কার
চারদিকে জুজুৎসুর ভীষণ দাপট চলছে। এখন পানির বোতলের মোড়কে লেখা থাকে ড্রিংকিং ওয়াটার। সেটা আবার বাংলায়। এফএম রেডিওর দাপট কিছুটা কমেছে বলে রেডিও জকিদের ‘বাংলিশ ভাষা’ এখন খানিক কম শোনা যায়। কিন্তু সে বাংলিশ ভাষায় কথা বলার প্রবণতা এখন চলে গেছে ‘ফেসবুক লাইভ’ শিল্পীদের মুখে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রায় পুর