
এক সপ্তাহের তীব্র সীমান্ত সংঘর্ষের পর আফগানিস্তান ও পাকিস্তান তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় দোহায় পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সরাসরি আলোচনার পর উভয় পক্ষ এই সম্মতি দেয়। ২০২১ সালে তালেবান কাবুলের ক্ষমতা দখলের পর দুই দেশের মধ্যে এটিই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ।

যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের ইসরায়েলি অবশিষ্ট জিম্মিদের মরদেহ ফেরত দেওয়ার জন্য সময় নির্ধারিত ছিল। সেই সময়ের মধ্যে হামাস কারিগরি অক্ষমতা দেখিয়ে মরদেহ ফেরত দেওয়ার বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করেছে। তবে জানিয়েছে, তারা মরদেহ ফেরত দিতে ‘প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তরের পরিচালক ইসমাইল থাওয়াবতা জানান, গত তিন দিনে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস কমিটির মাধ্যমে ইসরায়েল ১২০টি মরদেহ ফেরত দিয়েছে। তিনি বলেন, এসব দেহের অধিকাংশই ভয়াবহ অবস্থায় ছিল। নির্যাতন ও গুলি করে এবং পরিকল্পিতভাবে হত্যার স্পষ্ট প্রমাণ দেখা গেছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর সারা বিশ্বের গণমাধ্যম ব্যস্ত মুক্ত ইসরায়েলি বন্দী, মুক্ত ফিলিস্তিনি বন্দী ও তাঁদের পরিবারের গল্প তুলে ধরতে। তবে এসব সংবাদ তারা যুদ্ধের মূল কেন্দ্র থেকে অনেক দূরে দাঁড়িয়ে সংগ্রহ করছে, কারণ, ইসরায়েল এখনো বিদেশি সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে গাজায় প্রবেশের অনুমতি দেয়নি।