দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
দেশের ব্যাংক খাত দীর্ঘদিন ধরে নানা অনিয়ম ও লুটপাটের শিকার হয়েছে। বিশেষ করে ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে এই প্রবণতা আরও প্রকট ছিল, যা গ্রাহকদের আস্থার সংকট তৈরি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে...
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সব ভ্যাট কমিয়ে দিলে সরকারের রাজস্ব আয় সংকুচিত হবে, যা অর্থনৈতিক ভারসাম্যে প্রভাব ফেলবে। সচিবালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি রেমিট্যান্স বাড়াতে হুন্ডির বিকল্প ব্যবস্থার ওপর জোর দেন এবং দক্ষ প্রবাসী কর্মী তৈরির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। এছাড়া, বাংলাদেশকে কল্যাণভিত্তি
আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ না পেলে রেমিট্যান্স বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অন্যান্য দেশের ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীবৃন্দ। সাক্ষাতের অনুমতি না পেলে আমরা কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব এবং আগামী দিনে রেমিট্যান্স বন্ধের ডাক দেওয়া দিতে বাধ্য হব ...
চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ২১৯ কোটি (২.১৯ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬,৭১৮ কোটি টাকা। এটি আগের মাসের (ডিসেম্বর) রেকর্ড ২৬৩.৯০ কোটি ডলারের তুলনায় কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সরকারি, বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২১৯ ক
রেমিট্যান্স কেনার জন্য ডলারের দাম আবার ৫০ পয়সা বৃদ্ধি পেয়েছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ডলারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সিলেট-ম্যানচেস্টার রুটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু রাখার দাবি জানিয়েছে ইউকে এনআরবি সোসাইটি। সিলেটের পূর্ব জিন্দাবাজার এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে গত শনিবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
কোনোভাবেই ডলার-সংকট পেছনে ফেলে আসা যাচ্ছে না। বরং সময়ের সঙ্গে তা এক গভীর ছায়ার মতো দেশের অর্থনীতিকে আঁকড়ে ধরেছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে রেমিট্যান্সের ধারা আগের বেগে চলতে পারছে না, আর রিজার্ভও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব এখন স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে ব্যাংকগুলোয়। আবার ডলারের সরবরাহে দেখা দিয়েছে
বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ভারত ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। যা কিনা ওই বছরের দেশটিতে যে পরিমাণ বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ২২০ শতাংশ বেশি। আর ২০২৪ সালে ভারতের রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল (আনুমানিক) ১২৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, প্রতিবছরই ভারতে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।
মূলত ১৫ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের মধ্যে যারা প্রথমবার বিদেশ ভ্রমণ করছেন তাঁদের ওপরই বাড়তি নজরদারি করা হচ্ছে। পাকিস্তানের ৯টি প্রধান শহরের বিমানবন্দরগুলোতে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যেন তাঁরা এই বয়সসীমার ভ্রমণকারীদের ভ্রমণ নথি ও কার্যক্রম আরও সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করেন।
বিভিন্ন দেশে অবস্থিত এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোকে প্রবাসীদের কাছ থেকে রেমিট্যান্স কেনায় নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে রেমিট্যান্স কেনার জন্য বৈদেশিক মুদ্রার উৎস উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি রেমিট্যান্সের কনভার্সন রেট, প্রাপক, পরিমাণ এবং প্রণোদনার পরিমাণ বাংলাদেশি টাকায় লিপিবদ্ধ করার ক
চলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারির ১৮ দিনে ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা; দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৭২৩ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতিদিন আসছে প্রায় ৮১৮ কোটি টাকা। রেমিট্যান্স আসার গতি অব্যাহত থাকলে চলতি মাসেও...
রেমিট্যান্স দেশে আনতে বিদেশি বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ হাউস থেকে কেনা ডলারের দাম এতদিন ছিল ১২০ টাকা। সেখান থেকে ২ টাকা বৃদ্ধি করে ১২২ টাকার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স প্রবাহের নতুন এক অধ্যায় তৈরি হয়েছে। সদ্য বিদায়ী ডিসেম্বরে, একক মাসে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা দেশের অর্থনীতিকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ২০২৪ সালে প্রবাসীরা মোট ২৭ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা শুধু অর্থনৈতিক শক্তির প্রতীক...
দেশের ইতিহাসে এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসার রেকর্ড সৃষ্ট হয়েছে। গত ডিসেম্বরে প্রবাসীরা দেশে প্রায় ২ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার বা ২৬৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা
রেমিট্যান্স আয়ের দিক থেকে ২০২৪ সালে বিশ্বে সপ্তম অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ। গত বছর বাংলাদেশে সাড়ে ২৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। শীর্ষ ছিল ভারত। গত সপ্তাহে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের একটি ব্লগের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
ডলারের দাম বাড়ায় বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা। একই সঙ্গে যোগ হয়েছে দাতা সংস্থার ঋণ ও অনুদান। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক শূন্য ৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ ২১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার আছে। আজ রোববার বাংলাদেশ