রোগটির প্রাদুর্ভাবের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে কঙ্গোর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের কোয়াঙ্গো প্রদেশের পানজি অঞ্চল। গত ১০ নভেম্বর থেকে ২৫ নভেম্বরের মধ্যে সবগুলো মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে। তবে এই রোগের প্রথম রিপোর্ট সম্ভবত অক্টোবরের শেষের দিকে পাওয়া গিয়েছিল।
ইরানে যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাস সংক্রমণের হার দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির শীর্ষস্থানীয় একটি গবেষণা সংস্থা। এমন পরিস্থিতির জন্য গর্ভনিরোধে ইরানের কঠোর বাধা প্রদানের নীতিকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিড়ালের কামড় খেলে সেটাকে কম গুরুত্ব দেয়া ঠিক নয়। বিড়ালের দাঁত সরু ও সূক্ষ্ম হওয়ায় ত্বকের গভীরে মারাত্মক সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বিড়ালের কামড় খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত৷
বিশ্বে উচ্চ যক্ষ্মা ঝুঁকিপূর্ণ ৩০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বড়দের পাশাপাশি শিশুদেরও যক্ষ্মার জীবাণু দ্বারা সংক্রমণের হার ক্রমাগত বাড়ছে। শিশুরা নিজেদের সমস্যার কথা বুঝিয়ে বলতে পারে না তাই প্রায়ই তাদের ক্ষেত্রে এই রোগ নির্ণয়ে দেরি হয়
পূর্বাঞ্চলের বন্যার পানি কমতে থাকার পর আক্রান্ত জেলাগুলোয় বাড়ছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দি, চর্মরোগসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের প্রকোপ। হাসপাতালে বাড়ছে রোগীর চাপ। কোনো কোনো হাসপাতালে শয্যাসংকটের কারণে মেঝেতে বিছানা পেতে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। পরিস্থিতি সামাল দিতে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থাও করা হচ্ছে। এমন চিত্
বিশ্বের ৫০০ মিলিয়ন সংক্রমণ এবং ১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর কারণ মশা। অথচ মশা একটি সাধারণ পতঙ্গ। ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু জ্বর, হলুদ জ্বর, চিকুনগুনিয়া এবং অন্যান্য রোগ হয় মশার কামড়ে।
সাধারণত দেহের নানা ভাঁজে ফাঙ্গাস বা ছত্রাক জন্মায়। মুখ, গলা, পায়ের আঙুল, মলদ্বার, কুঁচকি, পিঠ, বুক ও মাথার ত্বকে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ বেশি হতে দেখা যায়। এ ক্ষেত্রে তীব্র চুলকানির পাশাপাশি কখনো কখনো দীর্ঘমেয়াদি ক্ষত তৈরি হয়ে যায়। এটি যেকোনো বয়সী মানুষের শরীরের বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। সাধারণত গ্
পানিশূন্যতার কারণে শরীর দুর্বল হওয়াসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর এসব সমস্যার একটি প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া। এমন পরিস্থিতে ইউরিন ইনফেকশন বা প্রস্রাবে সংক্রমণ দেখা দিতে পারে।
যুক্তরাজ্যে সংক্রমিত রক্ত কেলেঙ্কারির কারণে অন্তত ৩০ হাজার লোক আক্রান্ত হয়েছে, যাদের মধ্যে অন্তত ৩ হাজার মানুষ মারা গেছে। সম্প্রতি এক সরকারি তদন্ত থেকে বিষয়টি উঠে এসেছে। তদন্তে বলা হয়েছে, এই কেলেঙ্কারি কোনো দুর্ঘটনা নয় বরং চিকিৎসকদের গাফিলতি এবং সরকারের অবহেলার
ডেঙ্গু সংক্রমণ বৃদ্ধির আগেই তা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন
২০২৭ সালের মধ্যে দেশে ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর হার এবং ২০৩০ সাল নাগাদ সংক্রমণ শূন্যে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা আছে। কিন্তু এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। কারণ, মৃত্যু কিছুটা কমলেও সংক্রমণের হার কমেনি।
করোনা মহামারির প্রথমদিকে বিজ্ঞানীদের একটি দল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছিল যে, কোভিড-১৯ বাতাসের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যথেষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও প্রাথমিকভাবে সংস্থাটি তাঁদের এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছিল।
আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিতে পারে। ২০২৩ সালের চেয়ে আক্রান্ত ও সংক্রমণ দ্বিগুণ বা তিন গুণ হতে পারে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরিপ ও তুলনামূলক বিশ্লেষণ থেকে এমন আভাস মিলেছে। মৌসুম ছাড়াই বছরের শুরুতে সারা
গত মঙ্গলবার ইসলামাবাদ হাইকোর্টের আটজন বিচারক একই ধরনের চিঠি পান। সেখানে ইংরেজিতে একটি নোটে পাকিস্তানের বিচার ব্যবস্থার সমালোচনা করা হয়েছে। ইসলামাবাদ পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদনে (এফআইআর) বলা হয়েছে, নোটটিতে ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস শব্দটি উল্লেখ করা ছিল। ব্যাসিলাস অ্যানথ্রাসিস হলো একটি ব্যাকটেরিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার নতুন গবেষণা অনুসারে, করোনা সংক্রমণে তীব্র অসুস্থতার পর্যায় শেষ হয়ে যাওয়ার পরও রোগীদের রক্ত এবং টিস্যুতে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে থেকে যেতে পারে ভাইরাসটি। এই গবেষণার মাধ্যমে কিছু মানুষ কেন দীর্ঘ করোনায় আক্রান্ত হন—তারও একটি সম্ভাব
অ্যান্টার্কটিকার মূল ভূখণ্ডে পাখিদের মধ্যে প্রথমবারের মতো বার্ড ফ্লুর একটি বিধ্বংসী ধরন (এইচ৫ এন ১ সাব টাইপ) হানা দিয়েছে। ভাইরাসটির জের ধরে রীতিমতো উজাড় হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে মহাদেশটির দক্ষিণাঞ্চলের পেঙ্গুইনের বিশাল বসতি। বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্র ‘স্পেনস হায়ার
কানাডার বিজ্ঞানীরা ‘জম্বি ডিয়ার ডিজিজ’ নামে পরিচিত একটি মারাত্মক সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার বিষয়ে উদ্বিগ্ন প্রকাশ করেছে। রোগটি শীঘ্রই সংক্রমিত করতে পারে মানুষকে। রোগটির আসল নাম ‘ক্রনিক ওয়েস্টিং ডিজিজ’ বা সিডব্লিউডি।