৫ আগস্টের চেতনাকে ধারণ করে ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ শনিবার দুপুরে শরীয়তপুর পৌরসভার মিলনায়তনে জেলার রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর এখন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি, তাতে রাষ্ট্রপতিকে সরানোর সুযোগ আছে কি না, সেই প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, অভ্যুত্থান হলেও সরকার পরিবর্তনের পর দেশের সংবিধান স্থগিত করা হয়নি এবং জাতীয় সংসদও ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংবিধানে কী বলা আছে, আইনজীবীরাই-বা কী বলছেন।
বাংলা একাডেমিতে দুবার আবেদন করেও সদস্যপদ পাননি বলে জানিয়েছেন সলিমুল্লাহ খান। তিনি অনুযোগ করেন, ‘দুবার বাংলা একাডেমির সাধারণ সদস্যপদের জন্য আবেদন করেছিলাম। কিন্তু সেই আবেদন গ্রাহ্য করেনি একাডেমি। এমনকি একাডেমির লেখক অভিধানেও নাম লিপিবদ্ধ হয়নি।’ আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়ো
দেশের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি যে মোটেই ভালো নয় সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। এটাও অবশ্য সত্য যে অবস্থা কখনোই ভালো ছিল না। তবে এখনকার পরিস্থিতি বিশেষভাবে মন্দ মনে হচ্ছে কয়েকটি অতিরিক্ত কারণে। মানুষ আশা করেছে দেশের সার্বিক অবস্থার পরিবর্তন হবে। কেবল আশা করেনি, পরিবর্তনের জন্য শ্রম দিয়েছে,
শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় যারা সক্রিয়ভাবে মাঠে থেকে কাজ করেছেন, তাদের গত ১৫ জুলাই হতে ৮ আগস্ট পর্যন্ত সংগঠিত গণঅভ্যুত্থান সংশ্লিষ্ট ঘটনার জন্য কোনো মামলায় গ্রেপ্তার বা হয়রানি করা হবে না। আজ সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বেশ তৎপর হয়ে উঠেছে ইসলামি দলগুলো। গত দুই মাসে নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মাঠে শক্তির মহড়া দিচ্ছে তারা। শুধু তা-ই নয়, পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নিজেদের মধ্যে কীভাবে ঐক্য গড়ে তোলা যায়, তা নিয়েও সমমনাদের সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন আলাপ-আলোচনা
গণ-অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে জনগণ পরিবর্তন আশা করলেও কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে না মন্তব্য করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘গায়ের জোরে গুন্ডামি করে রাজনীতি হয় না, এটাই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শিক্ষা।’
দেশে গণ–অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকার গঠিত হলেও এই সরকারের মধ্যে অনেকেই গণ–অভ্যুত্থানের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম। তিনি বলেছেন, ‘এ সরকারের কর্মকাণ্ডে আমরা কিছুটা হতাশ।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এই দুই মাসে সারা দেশে কমপক্ষে ৪৯ জনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আইনজীবী ও রাজনীতিবিদেরা বলছেন, বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়া যেকোনো হত্যাই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং এসবের দায় সরকারকে নিতে হবে।
বাঙালি মৌলিক চিন্তায় খুবই উৎসাহী। দেশে কোনো গণ-অভ্যুত্থান বা রাজনৈতিক সংকট হলে নিজেদের মতো করে বিশ্লেষণ করে এবং এই কথা সর্বত্র বলে থাকে। তা নিয়ে পরিবারে, চায়ের দোকানে অথবা কোনো আড্ডায় প্রবল তর্কাতর্কি শুরু হয়। এবং এভাবেই দিনের পর দিন কাটতে থাকে। সম্প্রতি প্রতিটি জায়গায় রাজনীতি ছাড়া কোনো আলোচনা নেই।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান প্রতিশ্রুতি রাষ্ট্র সংস্কার। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে ছয়টি কমিশনও গঠন করা হয়েছে। সরকার এসব কমিশনের মাধ্যমে সংস্কারের একটি রূপরেখা দাঁড় করিয়ে যথাসম্ভব দ্রুত...
গত ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পথপরিক্রমায় বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। তবে এরপর থেকে যেসব ঘটনা ঘটছে, তাতে ইসলামি চরমপন্থীদের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর পুলিশের মোট ১৮৭ জন সদস্য নিরুদ্দেশ রয়েছেন। তাঁদের কেউ কেউ বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন, অনেকেই আত্মগোপনে রয়েছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের সূত্র থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর লুট হওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেরত দিতে ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কিন্তু তারপরও সব অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার না হওয়ায় পরদিন থেকেই লুট ও অবৈধ অস্ত্রের উদ্ধারে অভিযানে নামে যৌথ বাহিনী। গত ২১ দিনে লুট হওয়া বিভিন্ন অস্ত্র উদ্ধার
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়া একটি কথা বলেছিলেন যে এই দেশের বাইরে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার কোনো ঠিকানা নেই। বাংলাদেশের বাইরে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার কোনো ঠিকানা নেই। দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার সন্তান হিসেবে আজ আপনাদের সামনে একইভাবে আমিও বলতে চাই, বাংলাদেশের বাইরে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রথম কয়েক দিন দেশের বেশ কিছু জায়গায় ডাকাতি হয়েছে। তারপর শুরু হলো হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দিরে হামলার ঘটনা। এরপর শুরু হলো ধারাবাহিকভাবে মাজার ভাঙা। কেন ঘটনাগুলো ঘটছে, তার উৎস খোঁজা জরুরি। ভারত উপমহাদেশে প্রথম পীর-দরবেশদের মাধ্যমে ইসলামের প্রচার শুরু হয়। এই পীর-দরবেশরা নানা সময়
আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুতের পর দলের নেতা–কর্মীদের বাড়িতে হামলা করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় থানায় অভিযোগ নেয়নি বলে নেতা–কর্মীদের অভিযোগ রয়েছে। এ অবস্থায় দলটির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে সেনাবাহিনীর কাছে অভিযোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।