জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের নামের তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গেজেট প্রকাশের তারিখ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) লেখা হলেও এটি প্রকাশ্যে এসেছে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি)। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব হরিদাস ঠাকুর স্বাক্ষরিত গেজেটটিতে শহীদদের মেডিকেল কেস আইডি, নাম, বাব
ঢাকা পাঠ্যপুস্তক ভবনের সামনে আদিবাসী ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নৃশংস হামলা ও সারা দেশে চলমান সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিবাদে যৌথভাবে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ যুব ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ ছাত্র ঐক্য পরিষদ। সেই সঙ্গে নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দযুক্ত জুলাই অভ্
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সিলেটের জকিগঞ্জে মামলাবাণিজ্য শুরু করেছে ‘সমন্বয়ক’ দাবিদার একটি চক্র। একই ঘটনার পৃথক পৃথক অংশ দেখিয়ে চক্রটি থানায় ও আদালতে পরপর চারটি মামলা করে বেপরোয়া চাঁদাবাজি শুরু করেছে।
গণ-অভ্যুত্থানের সাড়ে ৫ মাস পরে এসে জুলাই ঘোষণাপত্রের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপি। এই ঘোষণাপত্র প্রণয়ন করতে গিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যে যাতে ফাটল না ধরে, সে ব্যাপারে অন্তর্বর্তী সরকারকে পরামর্শও দিয়েছে দলটি...
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭২ সালের সংবিধানকে ‘ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচার লালনের দলিল’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। প্রস্তাবিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রের খসড়ায় সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে। এতে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের বিবরণ ও অন্তর্বর্তী সরকারের
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ও স্বাধীনতার পূর্বাপর ইতিহাসসহ সবকিছু মিলিয়ে একটি সুলিখিত ঘোষণাপত্র তৈরির কথা বলেছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। পাশাপাশি তিনি আশঙ্কা ব্যক্ত করে বলেছেন...
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময়ের বিভিন্ন ঘটনার যেসব বিবরণ-ডেটা বিটিআরসি ও এনটিএমসির কাছে রয়েছে, সেসব সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে জুলাই-আগস্টের বিষয়ে তদন্তকাজে সহযোগিতা করতে দেশের সব মোবাইল অপারেটর ও ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ দেওয়
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ৮৩৪ জন শহীদের নামের তালিকা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার গণ-অভ্যুত্থানে শহীদের নাম, মেডিকেল আইডি নম্বর, পিতার নাম, বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে।
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র তৈরিতে যত সময় প্রয়োজন, তা দেওয়ার পক্ষে মত রাজনৈতিক দলগুলো। তবে এই প্রক্রিয়ায় কোনো তাড়াহুড়ো অথবা অযথা কালক্ষেপণ না করার জন্য তাদের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। এই ঘোষণাপত্র প্রণয়নে সবার সঙ্গে আলোচনার জন্য একটি কমিটি গঠনেরও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন
জুলাই গণ–অভ্যুত্থানের পাঁচ মাস পরে ঘোষণাপত্র প্রণয়নের আদৌ কোনো দরকার আছে কি না সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিএনপি। তবে, ঘোষণাপত্র যদি তৈরি করতেই হয়, তাহলে জাতীয় ঐক্যে যাতে কোনো ফাটল না ধরে সে বিষয়েও সতর্ক করেছেন...
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সর্বদলীয় বৈঠক শুরু হয়েছে। এতে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নিয়েছেন। সরকার জানিয়েছে, এই ঘোষণাপত্র জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে তৈরি হবে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তার জন্য চলতি অর্থবছরে প্রায় ৮৩ কোটি টাকা ছাড় দিয়েছে সরকার। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বাজেট অধিশাখা থেকে গত ৮ জানুয়ারির এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জুলাই অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলেপ উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের ওয়েবসাইটে সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি জানানো হয়েছে।
গত ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছিলেন, ঘোষণাপত্র সরকার দেবে না। সরকার ঘোষণাপত্রের প্রক্রিয়াকে সহায়তা করছে। ঘোষণাপত্র আসবে সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে।
জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বেশ সতর্ক দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী। একটুতেই দুই পক্ষে লেগে যাচ্ছে ঠোকাঠুকি। এতে সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা।
জুলাই অভ্যুত্থানের কৃতিত্ব নিতে বিভিন্ন মহলের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেছেন, আগের মতো রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে যেন জনগণের বৃহত্তর স্বার্থ এবার পরাভূত না হয়। তাই সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানাই। শনিবার
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর প্রশ্ন উঠেছে বিদ্যমান সংবিধান নিয়ে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনগুলো বলছে, বিদ্যমান সংবিধানের কারণে শেখ হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পেরেছেন। তাই ফ্যাসিস্ট-ব্যবস্থা বিলোপে বিদ্যমান সংবিধানের পুনর্লিখন, সংশোধন প্রয়োজন। তবে নতুন সংবিধান কীভাবে প্রণয়ন করা