চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৫০০ কেজি জাটকা জব্দ করেছে কোস্টগার্ড। আজ মঙ্গলবার ভোর ৬টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত এ অভিযান চলে। পরে দুপুরে জব্দ জাটকাগুলো কোস্টগার্ড চাঁদপুর স্টেশনে...
বিসমিল্লাহ-১ নামের একটি ট্রলারে কয়েকজন জেলে বঙ্গোপসাগরে গিয়েছিলেন মাছ শিকারে। চার দিন বাদেই ট্রলারটি ফিরেছে ১৯৫ মণ ইলিশ নিয়ে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ট্রলারটি পটুয়াখালীর কুয়াকাটা উপজেলার আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে ফেরে। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) নিলামে ৪০ লক্ষাধিক টাকায় বিক্রি করা হয় ইলিশগুলো।
কুয়াশাচ্ছন্ন ভোরে বরিশাল নগরের নবগ্রাম সড়কে এক সাজি চাপিলা আকৃতির ইলিশের বাচ্চা বিক্রি করছিলেন বিক্রেতা লাল মিয়া। প্রতি কেজি সাড়ে ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে এ জাটকা। সম্প্রতি বরিশালের বাজারগুলোয় এসব দেদার বিক্রি হচ্ছে। তবে বরিশালের ইলিশ মোকাম পোর্ট রোডে ইলিশ নেই বললেই চলে। বলা হচ্ছে, এবার বড় ইলিশ আশঙ্কা
মা ইলিশ রক্ষায় নদী-সমুদ্রে মাছ ধরার ওপর টানা ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে এক মাস আগে। মৎস্যজীবীদের আশা ছিল, মাছ শিকার শুরুর পর এবার ইলিশের আহরণ বাড়বে। কিন্তু নদ-নদী কিংবা সাগরে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ইলিশের দেখা পাওয়া যাচ্ছে না।
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় তিনটি বাস থেকে ২৫ মণ জাটকা জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় জাটকা পরিবহনের দায়ে তিন চালককে ৫ হাজার করে ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
খাবার মজাদার করতে আমরা সাধারণভাবে তেল-মসলার খুব বাড়াবাড়ি করে ফেলি। সেখান থেকে বাদ যায় না পেঁয়াজ কিংবা রসুন। পেঁয়াজকে কায়দা করে সরিয়ে রাখলেও খাবার মজাদার হতে পারে। তেমনই কিছু রেসিপি...
কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়া ২ কেজি ২০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ ৬ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। বাজার থেকে মাছটি কেনার পর এক ব্যবসায়ী তা অনলাইনে বিক্রি করেন।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দারা, বিশেষ করে কলকাতার বাসিন্দাদের মধ্যে বাংলাদেশের ইলিশের প্রতি প্রেম পুরোনো। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে কলকাতায় ইলিশ রপ্তানি নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে ইলিশ কম যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা এবার ঝুঁকেছেন মিয়ানমারের...
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে ৩ নভেম্বর মধ্যরাতের পর সাগরে যান জেলেরা। আশা ছিল, ইলিশ নিয়ে ঘাটে ফিরবেন। তবে জালে নানা প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ ধরা পড়লেও রুপালি ইলিশের দেখা এখনো তেমন মেলেনি। সংশ্লিষ্টরা জানান, ইলিশ ধরার বড় ও মাঝারি ট্রলারগুলো ফিরতে আরও অন্তত তিন-চার দিন সময় লাগতে পারে। এতে ইলিশের সরবরাহ কম।
মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হলেও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে ইলিশের দাম। সরবরাহ কম থাকায় দাম অনেক বেশি, আকার ভেদে প্রতি কেজি ইলিশের দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পাঁচ দিন পরেও দাম বেশি থাকায় ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা বলছেন সাগরে ও নদ-নদীতে কাঙ্ক্ষিত
মা ইলিশ সংরক্ষণে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে ইলিশ মাছ ধরা শুরু হয়েছে। গত রোববার রাত ১২টার পর মানিকগঞ্জের যমুনা ও পদ্মা নদীতে যেন মাছ উৎসবে মেতেছে জেলেরা। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত মাছ জালে ধরা না পড়ায় জেলেদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।
প্রজননের জন্য সাগর থেকে নদীতে আসা ইলিশ নিয়ে প্রতি বছরই গবেষণা কার্যক্রম চালানো হয় চাঁদপুরে। এবারও ডিম ছেড়ে দেওয়া ইলিশের পরিমাপ করেছেন মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট নদী কেন্দ্র চাঁদপুরের গবেষকেরা।
নিষেধাজ্ঞা শেষে ২২ দিন পর লক্ষ্মীপুরের মেঘনা নদীতে মাছ ধরা পুরোদমে শুরু হয়েছে। ব্যস্ত সময় পার করছেন জেলে ও মাছ ব্যবসায়ীরা। জালে পরিমাণ মতো ইলিশ ধরা পড়ায় খুশি জেলেরা। দামও তুলনামূলক কম।
চাঁদপুরে মেঘনা নদীতে নিষেধাজ্ঞার শেষ সময়ে ইলিশ ধরার অপরাধে কৃষি ব্যাংক চাঁদপুর শাখার অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) কাইয়ুম খানসহ ১৪ জেলেকে আটক করেছে নৌ-পুলিশ। রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেল ৪ টা-রাত ৮টা পর্যন্ত নৌ-পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মোশফিকুর রহমানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় ইলিশের নিরাপদ প্রজনন রক্ষায় ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। আজ রোববার রাত ১২টার পর থেকে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ আহরণে নদীতে নামবে জেলেরা। ইতিমধ্যে জাল ও নৌকা মেরামত করে প্রস্তুত তারা। জেলেরা নদীতে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়ার আশা করছে।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় প্রজনন রক্ষায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করায় ২১ দিনে জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্স ৩৭২ জেলেকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে নৌ পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছে ১৭২ জেলে এবং টাস্কফোর্সের অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছে ২০০ জেলে।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করায় ১২ জনকে আটক করে নৌ পুলিশ। এদের মধ্যে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় তিনজনকে মুচলেকা রেখে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকি চারজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা, পাঁচজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।