আমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
বান্দরবানে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা তাঁদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়াগ্যোয়াই পোয়েঃ’ (প্রবারণা পূর্ণিমা) উদ্যাপনে মেতে উঠেছেন। টানা হচ্ছে ড্রাগনের আদলে রথ ও ওড়ানো হচ্ছে রং-বেরঙের ফানুস। এতে পাহাড়ে রাতের আকাশ বর্ণিল রূপ ধারণ করেছে।
বাঁশ, কাঠ, বেত ও রঙিন কাগজের কারুকার্যে তৈরি কল্পজাহাজ। ভাসতে ভাসতে এসব কল্পজাহাজ নদীর এপার-ওপারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। জাহাজের ওপরে নেচেগেয়ে চলছে বৌদ্ধ কীর্তন। প্রতিবছরের মতো কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের শত বছরের ঐতিহ্যবাহী জাহাজ ভাসা উৎসব গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শেষ হয়েছে।
শারদীয় দুর্গাপূজার বিজয়া দশমীর পরের দিন প্রচার প্রচারণা ছাড়াই প্রতি বছর ‘বাসিয়া হাটি’ নামে পরিচিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মানুষদের মিলনমেলা বসে। মেলার প্রধান আকর্ষণ সাঁওতালদের জীবনসঙ্গী খুঁজে নেওয়া। ঐতিহ্যগতভাবে বউমেলা নামে পরিচিত এটি। ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে এই ঐতিহ্য চলে আসছে।
সকল ধর্মের মূল বাণী হচ্ছে মানব কল্যাণ। আমরা সবাই বাংলাদেশি। এখানে সবাই একই সূত্রে গাঁথা। এখানে মেজরিটি বা মাইনরিটির কোনো স্থান নেই। সবাই এক এবং অভিন্ন সত্তা। ধর্মীয় মূল্যবোধকে দেশ ও জনকল্যাণে কাজে লাগাতে হবে...
নোবেল পুরস্কার আসরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম জানা যাবে আজ। শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। পুরস্কারের ঘোষণা নোবেল প্রাইজ...
পূজার নিরামিষে খান মুখরোচক পনীর আলুর বল।
পূজার নিরামিষে খান মুখরোচক পনীর পোলাও।
ধর্মীয় সম্প্রীতির মূল্যবোধ বিবেচনায় দুর্গাপূজা সর্বজনীন উৎসব। এরই মধ্যে আড়ম্বর আয়োজনের মধ্য দিয়ে দেবী দুর্গাকে বরণ করেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। দশমীতে দেবীকে বিদায়ের আগপর্যন্ত চলবে এই পূজা-অর্চনা। এসব উৎসবে এখন যোগ দিচ্ছেন অন্য ধর্মাবলম্বীরাও। অনেকে নিমন্ত্রণ পাচ্ছেন বাসাবাড়িতেও। পূজার প্রসাদ বা অতিথ
আজ শারদীয় দুর্গাপূজার মহাষষ্ঠী। দেবী দুর্গার বোধনের দিন। ‘বোধন’ কথাটির অর্থ জাগ্রত করা। মর্ত্যে দুর্গার আবাহনে বোধনের রীতি প্রচলিত রয়েছে। বোধনের মধ্য দিয়েই শুরু হয় বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা।
পুলিশের অনেকে আত্মগোপনে আছেন। আমরা চাই সমাজের সর্বস্তরের মানুষ আমাদেরকে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহযোগিতা করবে, এসব পলাতক ব্যক্তিরা কোথায় আছে। তাদের খুঁজে পেতে আমরা চেষ্টা করছি, আপনারাও সহযোগিতা করুন। আমাদেরকে গোয়েন্দা তথ্য আপনারা দেবেন...
বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা কাল মহাষষ্ঠীর মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে। আগামী ১৩ অক্টোবর রোববার বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে পাঁচ দিনব্যাপী এ উৎসবের...
পূজা কমিটির কাছে লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে, পূজার সময়ে মাইক বাজানো যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে—এ রকম নানাবিধ ভয়ভীতির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে হচ্ছে প্রতিটি সনাতন ধর্মের মানুষকে। এগুলো ঘটছে প্রকাশ্য দিবালোকে, প্রশাসনের সম্মুখেই। এগুলো দেখভাল করার মতো কেউ নেই
বিশেষ এই সহকারী বলেন, ‘দেশে-বিদেশ থেকে কোনো রকমের ষড়যন্ত্রকারী স্পেস (সুযোগ) পাবে না, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। এই প্রতিজ্ঞায় আমরা সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আশা করি এবারের পূজা গত ১৫ বছরের গ্লানিমুক্তভাবে উদ্যাপিত হবে।’
চলতি মাসে পর্যটকদের তিন পার্বত্য জেলায় না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রশাসন। সম্মিলিত বৌদ্ধ ভিক্ষু সংঘ জানিয়েছে, নিরাপত্তা শঙ্কা থাকায় এবার কঠিন চীবরদান হবে না৷ প্রশাসনের ‘রহস্যজনক’ ভূমিকা শঙ্কা বাড়িয়েছে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা৷
প্রতিবছর উৎসব উদ্যাপনের রুটিন প্রায় একই থাকে। সেটি পূজার ক্ষেত্রেও। পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে মণ্ডপে ঘোরাঘুরি, দেবী দর্শন আর জম্পেশ খাওয়াদাওয়ায় কাটে শারদীয় দুর্গাপূজার দিনগুলো। পূজা মানেই তো ছুটি আর আনন্দ। তাই ভ্রমণপিয়াসিরা এই সময়ে পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়ে পড়তে পারেন পছন্দের জায়গার উদ্দেশে। দ
সাদা মেঘ, নীল আকাশ, কাশফুল আর শিউলির সুবাসে শারদীয়া উৎসব আসে। বইতে শুরু করেছে পূজার বাতাস। পাড়া-মহল্লার মণ্ডপগুলোতে বেড়েছে ব্যস্ততা। সেই সঙ্গে লেগেছে কেনাকাটার ধুম। শপিং মল আর ফ্যাশন হাউসগুলোর আউটলেটে শোভা পাচ্ছে পূজার বিভিন্ন পোশাক।