আকারে তুলনামূলক ছোটা খাটো ও মৃদুভাষী ড. আহসান এইচ মনসুরকে দেখে মনে হয় না, তিনি দাগি দুর্নীতিবাজদের মনে ভয় ধরাতে পারবেন। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই গভর্নর ক্ষমতাধর অনেক ব্যক্তিকেই নাড়িয়ে দিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত, জনতা ব্যাংকের সাবেক এমডি ও সিইও আব্দুছ সালাম আজাদসহ ২৩ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক জাকির
কিছু ব্যাংক রক্ষা করা সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, ‘ব্যাংক খাতের ভয়াবহ অবস্থা কম-বেশি আমরা সবাই জানি। একটা গ্রুপের হাতে ঋণের স্তূপ দেখা গেছে। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৮৭ শতাংশ হয়ে গেছে। এতে কিছু ব্যাংকের অবস্থা এতটাই নাজুক যে, সেগুলো বাঁচানো
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্বের রাজ্য কেনটাকিতে টানা বৃষ্টিপাতে ভয়াবহ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত ১০ জন প্রাণ হারিয়েছে বলে জানা গেছে। কেনটাকি গভর্নর অ্যান্ডি বেশার জানিয়েছেন, তাঁর রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে এবং ৯ জন মারা গেছে।
পেশা বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দকে অগ্রাধিকার দেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন বাংলাদেশে ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। আজ শনিবার রাজধানীর ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ২৫ তম সমাবর্তনে গ্র্যাজুয়েটদের এ তাগিদ দেন তিনি।
সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে এর প্রতিফলন দেখা যাবে। সার্বিক পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে আগামী বাজেট হবে। এতে কর–শুল্কের হার যৌক্তিক করা হবে। করের বাড়তি বোঝা চাপানো হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকেরা জমা টাকা ফেরত পাবেন। তবে সে জন্য সময় দিতে হবে। ধাপে ধাপে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। কোনো টাকা খোয়া যাবে না।’