দিনাজপুরে এক শিক্ষকের বাসাবাড়িতে গতকাল শুক্রবার একটি বিষধর গোখরো সাপের বাচ্চা ধরা পড়ে। পরে খবর পেয়ে আজ শনিবার দুপুরে বন বিভাগের কর্মকর্তারা জেলা শহরের উপশহরের ১০ নম্বর ব্লকের তৈয়বা মজুমদার ব্লাড ব্যাংক এলাকা থেকে এটি উদ্ধার করেন।
নিঃশব্দে, চুপিসারে চলাফেরা করতে সাপেদের জুড়ি মেলা ভার। এমন আশ্চর্য সব জায়গায় এদের লুকিয়ে থাকতে দেখবেন যে চোখ কপালে উঠবে। সম্প্রতি সাপের অদ্ভুত জায়গায় লুকিয়ে থাকার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ইন্টারনেটে। এতে গোখরা সাপের খুদে এক বাচ্চাকে একটি জুতার ভেতরে দেখতে পাওয়া যায়।
রুডলফ ইরাসমাস বলেন, ‘সত্যি বলতে কী, আমার মাথা কাজ করছিল না তখন। বুঝতে পারছিলাম না কী করা উচিত। আমি টের পেলাম ঠান্ডা কিছু একটা আমার পিঠের সঙ্গে মিশে আছে। প্রথমে ভেবেছিলাম পানির বোতলের ছিপি ঠিকমতো আটকেনি, তাই সেখান থেকে পানি চুঁইয়ে শার্ট বেয়ে পড়ছে। হঠাৎ বাঁয়ে ফিরে চোখ একটু নিচু করতেই দেখি গোখরা সাপ। এ
কোনো সাপুড়ের বংশধর নন তিনি। পথে পথে ঘুরে দেখান না কোনো সাপের খেলাও। তবু সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
কুমারখালীতে ৩৮টি ডিমসহ একটি বিষধর গোখরা সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ির মালিক নিজেই সাপটি উদ্ধার করেন। এ চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি নন্দলালপুর ইউনিয়নের পুঁটিয়া গ্রামের জালাল উদ্দিনের বাড়িতে ঘটে। তিনি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল জলিল উদ্দিনের ছেলে। পেশায় তিনি একজন চা বিক্রেতা।