ভোলার বোরহানউদ্দিনে নারীদের জরায়ুমুখে ক্যানসার প্রতিরোধী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের (এইচপিভি) টিকার নেওয়ার পর অর্ধশত স্কুলশিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বোরহানগঞ্জ বাজারের পাশে বোরহানগঞ্জ জ্ঞানদা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে।
নারীদের জরায়ুমুখে ক্যানসার সৃষ্টিকারী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) প্রতিরোধে শুরু হয়েছে টিকাদান কর্মসূচি। পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে এইচপিভি টিকা নেওয়ার পর দুইটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। তবে স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, ওই ছাত্র
গাইবান্ধা জেলায় ১ লাখ ৬৩ হাজার কিশোরীকে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধী এইচপিভি টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার শহরের এলজিইডি ভবনের মিলনায়তনে ‘জেলা পর্যায়ে এইচপিভি টিকাদান কার্যক্রম ২০২৪-এর অবহিতকরণ’ শীর্ষক এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু মূলত গ্রীষ্মমণ্ডলীয় রোগ। শতাধিক দেশে এটি ছড়িয়েছে। অন্যান্য ডেঙ্গুপ্রবণ দেশের তুলনায় রোগী শনাক্তের হার কম হলেও বাংলাদেশে এতে মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি। বিশ্বের অন্তত ২০টি দেশে ডেঙ্গুর টিকা দেওয়া হচ্ছে।
রাজশাহীতে আগামী ২৪ অক্টোবর থেকে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হতে যাচ্ছে। ১৮ দিন ধরে এই কার্যক্রম চলবে। জরায়ুমুখে ক্যানসার রোধে এক ডোজ এইচপিভি টিকা দেওয়া হবে। আর এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত পঞ্চম থেকে নবম শ্রেণির ছাত্রী এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কি
আব্রাহাম লিংকনের হাতে একটিই সিরিঞ্জ। সেই সিরিঞ্জ দিয়েই একের পর এক ছাগলকে টিকা দিয়ে যাচ্ছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, ছাগলকে টিকা দেওয়ার পর ওই একই সিরিঞ্জ দিয়ে টিকা দেওয়া হচ্ছে ভেড়াকেও। গত শুক্রবার সকালে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বিদিরপুরহাট এলাকায় উত্তরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে এমন দৃশ্য দেখা গেল।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে প্রায় ১১ মাস ধরে। এই সময়ের মধ্যে অঞ্চলটিতে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ৪১ হাজার মানুষ। একই সঙ্গে, সহায়তা না পাওয়ায় গাজার ১০ লাখের বেশি মানুষের ঘরে খাবারের অভাব দেখা দিয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় আগামী মাস অর্থাৎ সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে ৩ দিনের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে। মূলত জাতিসংঘের কর্মকর্তারা যেন অঞ্চলটির শিশুদের পোলিও টিকা দিতে পারেন সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এই মানবিক যুদ্ধবিরতি। গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বিষয়টি
তেদরোস আধানম ঘেব্রেইসাস লিখেছেন, ‘যদিও পোলিওর কোনো ঘটনা এখনো রেকর্ড করা হয়নি, তবে এখনই তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ না নেওয়া হলে (গাজার) বর্তমান অরক্ষিত পরিস্থিতিতে থাকা হাজার হাজার শিশুর আক্রান্ত হওয়া এখন কেবল সময়ের ব্যাপার
গর্ভাবস্থায় শিশুর সুস্থতা নির্ভর করে মায়ের সুস্থতার ওপর। মায়ের অসুস্থতা গর্ভস্থ শিশুর বুদ্ধি ও শারীরিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করতে পারে। ফলে জন্ম নিতে পারে শারীরিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু। মারাত্মক ক্ষেত্রে শিশুর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের আক্রমণ যখন তুঙ্গে, তখন এই মহামারি নিয়ন্ত্রণে চীন যে প্রচেষ্টা শুরু করেছিল, সেটিকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে গোপন প্রচারণা শুরু করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী। ফিলিপাইনে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব ঠেকানোই ছিল এর উদ্দেশ্য। সে সময় যেসব দেশে করোনাভাইরাসের ব্যাপক সংক্রমণ শুরু হয় সেগুলোর
বাড়িতে পোষ্য প্রাণী রাখতে পছন্দ করেন অনেকে। এর মধ্যে ভালোবেসে কুকুর পোষেন এমন ব্যক্তির সংখ্যা নিছক কম নয়। তবে বিশ্বস্ত হিসেবে খ্যাত এই প্রাণীর বেশির ভাগের শরীরে রয়েছে র্যাবিস ভাইরাস।
একটি কোভিড টিকাকেন্দ্র অপ্রত্যাশিতভাবে সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিতে হয়। কারণ দুটি সাপ। টিকাকেন্দ্রের ভবনের ভেতর ঢুকে পড়েছিল ওগুলো। ঘটনাটি ওয়েলসের সেরডিওন নামের একটি গ্রামের। এদিকে পরিস্থিতি সামাল দিতে ভ্যাকসিন কেন্দ্রটির দায়িত্বে থাকা হাওয়েল ডডা হেলথ বোর্ড বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞদের সাহায্য চেয়েছেন।
গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহ আগেই সারা বিশ্ব থেকে করোনার সব টিকা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা। আজ বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি তাদের টিকা গ্রহণের ফলস্বরূপ আরও একটি মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা জানিয়েছে।
স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেওয়া শিশুদের তুলনায় সিজার অপারেশনে জন্ম নেওয়া শিশুদের শরীরে হামে টিকা সম্পূর্ণ অকার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা ২ দশমিক ৬ গুণ বেশি। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ ও চীনের ফুদান ইউনিভার্সিটির যৌথ গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের শরীরে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব ‘লং কোভিড’ নিয়ে বড় গবেষণার তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নেওয়ার ফলে মানুষের শরীরে কি ধরণের প্রভাব ফেলেছে সেটিও গবেষণায় যুক্ত করতে হবে। বৃহস্পতিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন
সারা বিশ্বে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা গ্রহণকারীরা নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছেন। এ জন্য কোভিডের এই টিকা সারা বিশ্ব থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে ৷ তারই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে যারা অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা গ্রহণ করেছে, তারা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছে কি না, এটা জানতে এই টিকা গ্রহণকারীদের ওপর জরি