
সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনে বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির আশঙ্কা করা হয়েছে, যা বেশ উদ্বেগের। সামগ্রিকভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি করা সম্ভব হলে দারিদ্র্য বৃদ্ধির আশঙ্কা দূর হবে। তবে এ ক্ষেত্রে রপ্তানিমুখী শিল্পায়নের প্রতি বেশি মনোযোগী হওয়া প্রয়োজন। এ জন্য বাণিজ্য ও বিনিয়োগ

প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ।

সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল

দেশ থেকে প্লাস্টিকের খেলনা রপ্তানি ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ছিল ১৫.২৩ মিলিয়ন ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে এটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৭ মিলিয়ন ডলারে। অর্থাৎ এই সাত বছরে দেশ থেকে খেলনা সামগ্রী রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪০০ শতাংশের বেশি। বর্তমানে বাংলাদেশের খেলনা ৮৮টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে।