বান্দরবানের লামা উপজেলার টংগঝিরি পাড়ায় বড়দিন উপলক্ষে গির্জায় প্রার্থনা করতে গেলে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ত্রিপুরা সম্প্রদায়ের ১৭ বসতঘর। এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে ২০০ কোটি রুপি পায় ত্রিপুরা। এমনটাই দাবি করেছেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তবে প্রতিবেশী দেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। আজ সোমবার এ কথা জানান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে...
ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকার অবমাননার প্রতিবাদে এই লংমার্চ করছে বিএনপি।
ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি প্রশ্নটি পুরোপুরি বুঝতে পারছি না।’ এরপর প্রশ্নকর্তা আবারও জানতে চান, আপনারা কি স্পষ্টতই বিশ্বাস করেন না যে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সঙ্গে আপনাদের কূটনৈতিক সম্পর্ক দৃঢ় রয়েছে? জবাবে মিলার বলেন, ‘অবশ্যই আমাদের বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে
২০২৬ সালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশী বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহকে রাজনৈতিক পুঁজি করার চেষ্টা করছে বিজেপি। দলটির স্থানীয় শীর্ষ নেতারা একের পর এক বাংলাদেশ নিয়ে কূটনৈতিক ভব্যতার সীমা পেরিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
ত্রিপুরা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি রাজ্য। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, অতীতে এই রাজ্যে কোনো ধর্মীয় সংঘাতের নজির ছিল না। তবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বদলে যেতে শুরু করে এই পরিস্থিতি।
বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্যে ব্যান্ডউইথ নেওয়ার প্রস্তাবকে গ্রহণ করেনি টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি)। এ ধরনের ট্রানজিট সংযোগের মাধ্যমে আঞ্চলিক হাব হিসেবে বাংলাদেশের ভূমিকা দুর্বল হবে বলে মনে করে সংস্থাটি।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের বরাক উপত্যকার হোটেল মালিকেরা ঘোষণা করেছেন, যতক্ষণ প্রতিবেশী বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ না থামবে ততক্ষণ তারা কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের কাছে হোটেল ভাড়া দেবেন না। গতকাল শুক্রবার বরাক উপত্যকা হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছ
ভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও জাতীয় পতাকায় আগুন দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে উত্তাপ ছড়িয়েছে, তা এখনো কমছে না। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারতের সঙ্গে লাগোয়া সীমান্তে এক বাংলাদেশিকে হত্যা ও এক তরুণকে নির্যাতন এবং আগরতলায় এক বাংলাদেশিকে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
হোটেল ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছে মালদহ মার্চেন্ট চেম্বার অব কমার্স। সংগঠনটির সম্পাদক উত্তম বসাক বলেন, বাংলাদেশে এখন অশান্তির পরিবেশ। বৈধ কাগজপত্র ছাড়া দুষ্কৃতকারীরাও চোরাপথে অনুপ্রবেশ করতে পারে। পরে আইনি সমস্যায় পড়তে পারেন হোটেল মালিকেরা।
আখাউড়া সীমান্তের কাছে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাঁশের ব্যারিকেড স্থাপন করেছে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা প্রশাসন। প্রতিবেশী বাংলাদেশকে লক্ষ্য করে পরিচালিত একটি বিক্ষোভ কর্মসূচিকে ঘিরে সম্ভাব্য প্রতিবাদ প্রতিরোধের অংশ হিসেবে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
ত্রিপুরার আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন (এএইচসি) অনির্দিষ্টকালের জন্য ভিসা ও কনস্যুলার সেবা স্থগিত করেছে। গতকাল মঙ্গলবার থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি মো. আল-আমিন। ভারতীয় সংব
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনার জেরে সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
ত্রিপুরার আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা চালায় হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি নামে একটি সংগঠনের সদস্যরা। সেখানে বাংলাদেশের পতাকা নামিয়ে তাতে আগুন দেয় তাঁরা। পরে এ ঘটনাকে ‘দুঃখজনক’ উল্লেখ করে বিবৃতি দেয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, এ ঘটনায় বাংলাদ
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে বাংলাদেশ মিশনে হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭ জনকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া, এই ঘটনার কারণে ত্রিপুরা সরকার আজ মঙ্গলবার তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেছে এবং এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে প্রত্যাহার করেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি এ ঘটনার জন্য ভারতের নরেন্দ্র মোদী সরকারকে দায়ী করেছেন।
ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন প্রাঙ্গণে ‘হিন্দু সংঘর্ষ সমিতি’র সমর্থকদের হামলার ঘটনা বাংলাদেশ সরকারকে গভীরভাবে ক্ষুব্ধ করেছে। সেখানে নানা ঘটনাপ্রবাহ প্রমাণ করছে, পূর্বপরিকল্পিতভাবে মিশনের প্রধান ফটক ভেঙে প্রাঙ্গণে আগ্রাসনের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল