সংবিধান লঙ্ঘন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকা ব্যক্তি ও দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকা সরকারি কর্মকর্তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক বলছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের অর্ধশতাধিক মন্ত্রী-এমপি ও নেতার দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগ এসেছে।
ইমিগ্রেশন, রিফিউজি অ্যান্ড সিটিজেনশিপ কানাডা (আইআরসিসি) ঘোষণা করেছে, ২০২৫ সালের পুরোটা সময়, তারা কেবল ২০২৪ সালে দাখিল করা বাবা–মা এবং দাদা-দাদিদের এই প্রোগ্রামের অধীনে ফ্যামিলি স্পনসরশিপ আবেদনগুলো প্রক্রিয়া করবে।
দীর্ঘ ১৩ বছর পর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ফি, দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব সনদ, স্থায়ী আবাসিক সুবিধা, দত্তক সনদসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সেবার ফি বাড়াল সরকার। ফি বেড়েছে ২ থেকে ৫ গুণ পর্যন্ত। একই সঙ্গে বিদেশি নাগরিকদের অবৈধভাবে বাংলাদেশে অবস্থান নিয়মিতকরণের ফি বাড়ানো হয়েছে।
মার্কিন সংবিধানের ১৪ তম সংশোধনী অনুযায়ী, ‘যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এবং নাগরিকত্বের শর্ত পূরণকারী সব ব্যক্তি দেশটির এবং যে অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছেন ওই রাজ্যের নাগরিক হবেন।’
জো বাইডেনের বিরুদ্ধে কোনো বিচার বিভাগীয় তদন্ত চালানোর ইঙ্গিত না দিলেও ট্রাম্প তাঁর কিছু রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী, বিশেষ করে যারা ক্যাপিটল হিল দাঙ্গার ঘটনার তদন্ত করেছিলেন, তাঁদের জেলে ভরার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
চিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
পারস্য উপসাগরীয় দেশ কুয়েতে ৯৩০ জনের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশটির নাগরিকত্ব যাচাই বিষয়ক একটি রাষ্ট্রায়ত্ত কমিটি যাচাই-বাছাইয়ের পর একদিনে রেকর্ড এতবড় সংখ্যক মানুষের নাগরিকত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নানা কারণে নাগরিকত্ব ত্যাগ করছেন বাংলাদেশিরা। অন্য দেশের নাগরিক হওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের নাগরিকত্ব ছাড়ার হার দিন দিন বাড়ছে। একই সঙ্গে বাড়ছে বাংলাদেশি নাগরিকত্ব বহাল রেখে দ্বৈত নাগরিকত্ব নেওয়ার হার। মূলত দেশের আর্থসামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগের কারণে নাগরিকত্ব ত্যাগের হার বাড়ছে
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অন্যতম অগ্রাধিকার হলো, দেশটিতে জন্মসূত্রে অভিবাসীদের সন্তানেরা যে নাগরিকত্ব পান সেটি রদ করা। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর রানিং মেট জেডি ভ্যান্সের যৌথ ওয়েবসাইটে এই বিষয়ক নির্বাহী আদেশের একটি পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, ট্রাম্প
গত সেপ্টেম্বর মাসে পাকিস্তানের ১৪৫ জন নাগরিককে দীর্ঘ মেয়াদে বসবাসের জন্য ভিসা দিয়েছে ভারত। সাধারণত এসব দীর্ঘমেয়াদি ভিসার মেয়াদ হয় পাঁচ বছর। ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে দ্য হিন্দুকে এই তথ্য জানিয়েছেন
অভিবাসী গ্রহণ আরও কমিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কানাডার সরকার। দেশটির জনগণের দাবির প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি। এই সিদ্ধান্তের ফলে, দীর্ঘদিন ধরে কানাডায় অভিবাসী হওয়ার যে স্রোত ছিল তা অনেকটাই কমিয়ে ফেলা হবে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য
ভারতে ১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে যেসব বাংলাদেশি প্রবেশ করেছে, তাদের নাগরিকত্ব বহাল থাকবে। এমন নির্দেশই দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার আসাম অ্যাকর্ডের ‘নাগরিকত্ব আইন-১৯৮৫’ এর ধারা ৬ এ—এর পক্ষে এই রায় দেন সুপ্রিম কোর্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মাত্র ২০ বছর বয়সে মধ্য ভারতের দণ্ডকারণ্য বনে নিজেকে আবিষ্কার করেছিলেন বিজয় দাস। ৫০ বছর আগের সেই সময়টিতে তিনি মূলত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা বর্তমান বাংলাদেশ থেকে আরও অসংখ্য হিন্দুর মতো ভারতে পালিয়ে গিয়েছিলেন।
ছাত্র–জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ স্বামীর চিকিৎসা করাতে সন্তান বিক্রি করে দিয়েছিলেন এক নারী। সেই টাকাও ফুরিয়ে যায়। নাগরিকত্বের কোনো সনদ না থাকায় সরকারি সহায়তাও পাচ্ছিলেন না। অবশেষে উপজেলা প্রশাসন সেই দম্পতির দায়–দায়িত্ব নিয়েছে।
শেখ হাসিনার ওপর ভারতের নিঃশর্ত সমর্থনের মাধ্যমে কূটনীতির ক্ষেত্রে ‘অতি নিরাপত্তাকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি’ই প্রকাশিত হয়েছে। ভারতের ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, জাতিগত, ভূতাত্ত্বিক এবং অর্থনৈতিক উদার দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীত এই প্রতিফলন ছিল দক্ষিণ এশিয়াজুড়েই। প্রতিবেশী দেশগুলোর আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে ভারত। দেশটি
শোভন চাকমা বলেন, ‘আমার বাবা জেএসএস রাজনীতি করেন। এটা ছিল আমার অপরাধ। অথচ আওয়ামী লীগ সরকার জেএসএসের সঙ্গে সমঝোতায় এসে পার্বত্য চুক্তি করেছিল। চুক্তিমতে রাষ্ট্রীয় সুবিধা পেলে আমার পাওয়ার কথা। সেখানে আমাকে বঞ্চিত করা হলো।’
গত রোববার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত ফ্রান্সের নির্বাচনে ক্ষমতার পালাবদলের বিষয়টি একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে গেছে। প্রথম ধাপের এই নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, দেশটিতে উগ্র ডানপন্থী দল ন্যাশনাল র্যালির ক্ষমতায় আসার পথ অনেকটাই সুগম হয়েছে। তবে এই বিষয়টি ফ্রান্সে বসবাস করা লাখ লাখ মুসলিমের জন্য আতঙ্কের কারণ হয়ে