হাকিমপুরের হিলিবাজারে পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী ফেরদৌস রহমান বলেন, ‘বন্দরে আমদানিকারকেরা হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার বন্দরে পাইকারিতে যেসব পেঁয়াজ ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি হিসেবে কিনেছি, আজ সেই পেঁয়াজ ১০৩ থেকে ১০৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ায় পেঁয়াজ কিনতে ও বিক্রি করতে আমাদে
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৈশ্বিক ফাস্ট ফুড চেইন ম্যাকডোনাল্ডসের খাবারে ডায়ারিয়ার জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। ম্যাকডোনাল্ডসের কোয়ার্টার পাউন্ডে স্যান্ডউইচে ডায়ারিয়ার জন্য দায়ী ইশেরেশিয়া কোলাই ব্যাকটেরিয়ার প্রাদুর্ভাবের কারণে ডজনখানেক মানুষ অসুস্থ হয়ে গেছেন। এই ঘটনার পর, বার্গার কিং, কেএফসি, ট্যাকো ব
রাজশাহীতে এবারও বেড়েছে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষ। এই পেঁয়াজে ভালো লাভ হওয়ায় গত মৌসুমের তুলনায় এবার চাষ বেড়েছে আড়াই গুণ। মাঠে মাঠে চাষ হয়েছে ভারতীয় নাসিক-৫৩ জাতের পেঁয়াজ। এ পেঁয়াজ হয় মাটির ওপরেই। ইতিমধ্যে জমিতে পেঁয়াজ দেখা দিয়েছে। তা দেখে আশায় বুক বেঁধেছেন চাষিরা। বিঘাপ্রতি লাখ টাকা লাভের আশা তাঁদের।
মিয়ানমার থেকে আমদানি করা আরও ২০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে এসে পৌঁছেছে। আমদানির ফলে দাম কমে পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল হবে বলে ব্যবসায়ীদের আশা।
স্থানীয় আমদানিকারকরা বলছেন, প্রায় ১১ মাস পর মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। আরও কয়েকটি ট্রলার টেকনাফে আসার পথে রয়েছে। আমদানি স্বাভাবিক হলে দেশে পেঁয়াজের দাম স্থিতিশীল হয়ে আসবে বলে মনে করেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যাপক আমদানি সত্ত্বেও দিনাজপুরের হাকিমপুর-হিলিতে খুচরা বাজারে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের দামবৃদ্ধি পেয়েছে কেজিতে ২০ টাকা। কারণ হিসেবে দুর্গাপূঁজার জন্য টানা ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা। তবে মাত্র তিনদিনের ব্যবধানে এমন দাম বৃদ্ধিতে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।
পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর শুল্ক কমানোর পাশাপাশি বেঁধে দেওয়া ন্যূনতম দাম প্রত্যাহার করেছে ভারত সরকার। দুটি ব্যবস্থাই ইতিমধ্যে কার্যকর হয়েছে। তবে দেশের বাজারে এখনো এর প্রভাব নেই। অথচ আন্তর্জাতিক বাজারে কোনো পণ্যের দাম বাড়ার খবর প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে খুচরা বিক্রেতা পর্যন্ত সবাই দাম বাড়াতে তৎপর থাকেন।
টনপ্রতি ৫৫০ ডলারে বেঁধে দেওয়া পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রত্যাহার করেছে ভারত সরকার। এর ফলে প্রতিবেশী দেশটি থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি আমদানিতে ব্যয় কমছে। এর প্রভাবে স্বভাবত বাংলাদেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম কমার কথা।
আলু, পেঁয়াজ ও কীটনাশকের শুল্ক কমানোর সুফল যাতে ভোক্তা পর্যায়ে পাওয়া যায়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। জিনিসপত্রের দাম কয়েক মাসের মধ্যে দৃশমানভাবে কমে আসবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আলু ও পেঁয়াজের দাম কমাতে আমদানি শুল্ক হ্রাস করেছে সরকার। সেই সঙ্গে চাষাবাদের জন্য প্রয়োজনীয় কীটনাশক আমদানিতেও শুল্ক হ্রাস করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
দেশের ১১টি জেলায় বন্যায় কৃষিপণ্য ও পোলট্রিশিল্পের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পেঁয়াজ, আলু ও ডিম উৎপাদন। এ অবস্থায় বন্যা-পরবর্তী নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে পেঁয়াজ, আলু ও ডিম আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের কাছে সুপারিশ করেছে বা
রাজধানীর কারওয়ান বাজার কাঁচা পণ্যের আড়তে পাইকারিতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১৫-১১৬ টাকা। ২০ গজ দূরে খুচরা ব্যবসায়ীরা সেই পেঁয়াজ বিক্রি করছেন ১৩০ টাকা কেজি। পাইকারিতে যে আলুর দাম ৫০ টাকা, খুচরা বাজারে সেটি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা।
বাড়ির পাশের খালি জায়গায় হলুদ, মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন ও আদা জাতীয় ফসলের চাষ করার পরামর্শ দিয়েছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (এমপি)।
জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে আরেক দফা ঘা দিয়েছে নিত্যপণ্য আলু ও পেঁয়াজ। অন্য অনেক পণ্যের মতো এ দুটির দামেও এখন বাজারে রীতিমতো নৈরাজ্য চলছে। পেঁয়াজের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে।
দেশের বিভিন্ন মোকাম, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত মজুত আছে। ভারতে দাম বাড়ার অজুহাতে রাজধানীতে খুচরা বাজারে দাম বাড়ালেন ব্যবসায়ীরা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে খুচরা পর্যায়ে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত। তবে পাইকারি বাজারে দামের তেমন হেরফের হয়নি। চাষিদের অভিযোগ, ঢাকার
চলতি মাসের শুরুর দিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে ভারত। আজ বুধবার দেশটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।
ভারত সরকার রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর দেশে পেঁয়াজ আমদানিতে সব রকম প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন হিলি স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা। ইতিমধ্যে এই বন্দরের ১০ জন আমদানিকারক কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভিদ সংগনিরোধ থেকে ১৪ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি পেয়েছেন।